ফুটবল কোচ আসছেন এ মাসেই
সব ঠিক থাকলে এ মাসেই নতুন ফুটবল কোচ চলে আসছেন ঢাকায়।
বাফুফের জাতীয় দল ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান বাদল রায় এ তথ্য জানিয়েছেন কাল, ‘একজন ক্রোয়েশিয়ান কোচ নিয়োগ দেওয়ার ব্যাপারে অনেক দূর এগিয়েছি আমরা। সবকিছু যেভাবে এগোচ্ছে, তাতে ক্রোয়েশিয়ান কোচকেই সম্ভবত আনা হচ্ছে। নতুন কোচের বেতন নিয়ে কথাবার্তা চূড়ান্ত। কয়েক দিনের মধ্যেই বাকি বিষয়গুলোও ঠিক হয়ে যাবে। এ মাসেই নতুন কোচ ঢাকায় চলে আসবেন বলে আশা করছি।’
নতুন কোচ আসার আগে ফিফার আয়োজনে বাফুফের দুই দিনের কর্মশালা আজ শুরু হচ্ছে কক্সবাজারে। গোটা বাফুফেই কাল চলে গিয়েছে সমুদ্রশহরে। বাফুফের ভবিষ্যতে কীভাবে কাজ করা উচিত, ফুটবলের উন্নয়নে কী করতে হবে, এসব নিয়েই ফিফার প্রতিনিধিরা কথাবার্তা বলবেন সেখানে। এসব ব্যাপার-স্যাপার দেখে বলতেই হচ্ছে, ‘মুক্ত বাতাস’-এর ওই সেমিনারে এই আলোচনাও হওয়া উচিত—কী করে বিদেশি কোচ এনে তাঁকে ধরে রাখা যায়। কিছু দিন পর কোচ বিদায়ের বদনাম শরীর থেকে তাড়ানোর সময়ও এখন বাফুফের সামনে!
কক্সবাজার থেকে ফোনে কথা বলার সময় বাফুফের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন সেসব প্রসঙ্গে যেতে চাইলেন না। নতুন কোচ আগমনী বার্তাই তাঁর কাছে বড়, ‘একজন বিদেশি কোচ আনছি আমরা, এটা স্বস্তির খবর। ক্রোয়েশিয়ান কোচই আনার সম্ভাবনা বেশি। ফলপ্রসূ আলোচনা চলছে।’
বাংলাদেশের সম্ভাব্য নতুন ক্রোয়েশিয়ান কোচের নাম রবার্ট রুবচিচ। ইন্টারনেট ঘেঁটে জানা গেল, নতুন কোচ উয়েফা প্রো-লাইসেন্সধারী। ক্রোয়েশিয়ার ক্লাব এন কে রিজেকার কোচ হিসেবে কাজ করছেন ২০০৮ সালের ১৩ অক্টোবর থেকে। প্রথম বিভাগের এই ক্লাবের হয়ে দীর্ঘদিন খেলেছেন ৪৬ বছরের রবার্ট।
বাফুফে সূত্রের খবর, নতুন কোচ ফিফা ওয়ার্ল্ড স্টার একাদশের হয়ে দুটি ম্যাচ খেলেছেন। তার মানে উঁচুমানের খেলোয়াড়ই তিনি। তবে ইন্টারনেটে এ-সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া যায়নি। কবে কখন খেলেছেন, সেটিও অজানাই রইল।
নতুন কোচের দায়িত্ব মোটামুটি ঠিক করে ফেলেছে বাফুফে। জানা গেছে, শুধু জাতীয় দল নয়, সব পর্যায়ের দলই দেখবেন নতুন কোচ। পদবি হবে, ‘হেড অব কোচিং’। আপাতত নিয়োগ এক বছর। কোচিং স্টাফ কেমন হবে, সেটি কোচ আসার পর ঠিক করা হবে।
বাদল জানাচ্ছেন, ‘নতুন কোচ সবকিছু নিয়ে কাজ করবেন। যেনতেনভাবে নয়, কোচ যাতে পেশাদার পদ্ধতিতে কাজ করতে পারেন, সেই সুযোগ আমরা তৈরি করে দিতে চাই এবার।’
ভালো খবরই দিলেন বাদল। কিন্তু অতীত অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। কোনো কোচই পেশাদার কাঠামো পাননি এ দেশে। একটা সময় কর্তাদের অপছন্দের পাত্র হয়ে বিদায় নিতে হয়। আন্দ্রেস ক্রুসিয়ানি, এডসন সিলভা ডিডোদের উদাহরণ তো হাতের কাছেই।
ক্রোট কোচ বছরে বেতন চেয়েছেন ৭০ হাজার ডলার বেতন চাইলেও ৫৫ হাজার ডলারে মোটামুটি রাজি। এখন চুক্তির শর্ত তৈরি করা হচ্ছে। যেহেতু নতুন কোচের কর্মপরিধি ভিন্ন হবে, তাই পরিকল্পনাও এবার একটু আলাদা। শুধু জাতীয় দলের কোচ হয়ে এলে বিদেশি কোচরা অন্য দায়িত্ব নিতে চান না বলেই এই কোচকে হেড অব কোচিং করা হচ্ছে, এমনটাই জানা গেছে বাফুফে থেকে। তার অধীনে থাকবেন অন্য কোচরা।
ডিডোকে বিদায় করে সালাউদ্দিন বলেছিলেন, বায়োডাটা দেখে আর কোচ নয়, নতুন কোচ হবে হাইপ্রোফাইল। সালাউদ্দিন কথা রাখতে পারলেন? তাঁর উত্তর, ‘শুধু বায়োডাটা দেখে নয়, নানাভাবে যোগাযোগ করে বুঝেশুনে এই কোচ আনছি আমরা।’
দেখাই যাক, এই কোচের সঙ্গে বাফুফের সঙ্গে সম্পর্কটা কেমন হয়!
বাফুফের জাতীয় দল ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান বাদল রায় এ তথ্য জানিয়েছেন কাল, ‘একজন ক্রোয়েশিয়ান কোচ নিয়োগ দেওয়ার ব্যাপারে অনেক দূর এগিয়েছি আমরা। সবকিছু যেভাবে এগোচ্ছে, তাতে ক্রোয়েশিয়ান কোচকেই সম্ভবত আনা হচ্ছে। নতুন কোচের বেতন নিয়ে কথাবার্তা চূড়ান্ত। কয়েক দিনের মধ্যেই বাকি বিষয়গুলোও ঠিক হয়ে যাবে। এ মাসেই নতুন কোচ ঢাকায় চলে আসবেন বলে আশা করছি।’
নতুন কোচ আসার আগে ফিফার আয়োজনে বাফুফের দুই দিনের কর্মশালা আজ শুরু হচ্ছে কক্সবাজারে। গোটা বাফুফেই কাল চলে গিয়েছে সমুদ্রশহরে। বাফুফের ভবিষ্যতে কীভাবে কাজ করা উচিত, ফুটবলের উন্নয়নে কী করতে হবে, এসব নিয়েই ফিফার প্রতিনিধিরা কথাবার্তা বলবেন সেখানে। এসব ব্যাপার-স্যাপার দেখে বলতেই হচ্ছে, ‘মুক্ত বাতাস’-এর ওই সেমিনারে এই আলোচনাও হওয়া উচিত—কী করে বিদেশি কোচ এনে তাঁকে ধরে রাখা যায়। কিছু দিন পর কোচ বিদায়ের বদনাম শরীর থেকে তাড়ানোর সময়ও এখন বাফুফের সামনে!
কক্সবাজার থেকে ফোনে কথা বলার সময় বাফুফের সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন সেসব প্রসঙ্গে যেতে চাইলেন না। নতুন কোচ আগমনী বার্তাই তাঁর কাছে বড়, ‘একজন বিদেশি কোচ আনছি আমরা, এটা স্বস্তির খবর। ক্রোয়েশিয়ান কোচই আনার সম্ভাবনা বেশি। ফলপ্রসূ আলোচনা চলছে।’
বাংলাদেশের সম্ভাব্য নতুন ক্রোয়েশিয়ান কোচের নাম রবার্ট রুবচিচ। ইন্টারনেট ঘেঁটে জানা গেল, নতুন কোচ উয়েফা প্রো-লাইসেন্সধারী। ক্রোয়েশিয়ার ক্লাব এন কে রিজেকার কোচ হিসেবে কাজ করছেন ২০০৮ সালের ১৩ অক্টোবর থেকে। প্রথম বিভাগের এই ক্লাবের হয়ে দীর্ঘদিন খেলেছেন ৪৬ বছরের রবার্ট।
বাফুফে সূত্রের খবর, নতুন কোচ ফিফা ওয়ার্ল্ড স্টার একাদশের হয়ে দুটি ম্যাচ খেলেছেন। তার মানে উঁচুমানের খেলোয়াড়ই তিনি। তবে ইন্টারনেটে এ-সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া যায়নি। কবে কখন খেলেছেন, সেটিও অজানাই রইল।
নতুন কোচের দায়িত্ব মোটামুটি ঠিক করে ফেলেছে বাফুফে। জানা গেছে, শুধু জাতীয় দল নয়, সব পর্যায়ের দলই দেখবেন নতুন কোচ। পদবি হবে, ‘হেড অব কোচিং’। আপাতত নিয়োগ এক বছর। কোচিং স্টাফ কেমন হবে, সেটি কোচ আসার পর ঠিক করা হবে।
বাদল জানাচ্ছেন, ‘নতুন কোচ সবকিছু নিয়ে কাজ করবেন। যেনতেনভাবে নয়, কোচ যাতে পেশাদার পদ্ধতিতে কাজ করতে পারেন, সেই সুযোগ আমরা তৈরি করে দিতে চাই এবার।’
ভালো খবরই দিলেন বাদল। কিন্তু অতীত অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। কোনো কোচই পেশাদার কাঠামো পাননি এ দেশে। একটা সময় কর্তাদের অপছন্দের পাত্র হয়ে বিদায় নিতে হয়। আন্দ্রেস ক্রুসিয়ানি, এডসন সিলভা ডিডোদের উদাহরণ তো হাতের কাছেই।
ক্রোট কোচ বছরে বেতন চেয়েছেন ৭০ হাজার ডলার বেতন চাইলেও ৫৫ হাজার ডলারে মোটামুটি রাজি। এখন চুক্তির শর্ত তৈরি করা হচ্ছে। যেহেতু নতুন কোচের কর্মপরিধি ভিন্ন হবে, তাই পরিকল্পনাও এবার একটু আলাদা। শুধু জাতীয় দলের কোচ হয়ে এলে বিদেশি কোচরা অন্য দায়িত্ব নিতে চান না বলেই এই কোচকে হেড অব কোচিং করা হচ্ছে, এমনটাই জানা গেছে বাফুফে থেকে। তার অধীনে থাকবেন অন্য কোচরা।
ডিডোকে বিদায় করে সালাউদ্দিন বলেছিলেন, বায়োডাটা দেখে আর কোচ নয়, নতুন কোচ হবে হাইপ্রোফাইল। সালাউদ্দিন কথা রাখতে পারলেন? তাঁর উত্তর, ‘শুধু বায়োডাটা দেখে নয়, নানাভাবে যোগাযোগ করে বুঝেশুনে এই কোচ আনছি আমরা।’
দেখাই যাক, এই কোচের সঙ্গে বাফুফের সঙ্গে সম্পর্কটা কেমন হয়!
No comments