পশ্চিমবঙ্গ ও কেরালার বাম সরকারকে রক্ষার আহ্বান
ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির (মার্কসবাদী) কেন্দ্রীয় কমিটির বর্ধিত সভায় জনস্বার্থে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ ও কেরালার বামপন্থী সরকারকে রক্ষার আবেদন জানানো হয়েছে। অন্ধ্র প্রদেশের বিজয়ওয়াড়া জেলার তুমল্লাপল্লিভেরি কলাক্ষেত্রমে অনুষ্ঠিত সিপিআইএমের চার দিনব্যাপী কেন্দ্রীয় কমিটির বর্ধিত সভায় এই আহ্বান জানানো হয়। গতকাল মঙ্গলবার এই সভা শেষ হয়েছে।
বর্ধিত সভায় আসন্ন পশ্চিমবঙ্গ ও কেরালার বিধানসভার নির্বাচন নিয়ে এক প্রস্তাবে জনগণের কাছে এই দুই রাজ্যের বামপন্থী সরকারকে রক্ষার জন্য আবেদন জানানো হয়। প্রস্তাবে বলা হয়, সমাজতান্ত্রিক ভারত গড়ার লক্ষ্যে সিপিএমসহ বামপন্থীরা যে লড়াই করছে, পশ্চিমবঙ্গ, কেরালা এবং ত্রিপুরায় বামপন্থীরা সেই নীতির লক্ষ্যেই পথ চলছে। তাই বামপন্থীদের এই নীতিকে অব্যাহত রাখতে এবং গণআন্দোলনকে শক্তিশালী করতে পশ্চিমবঙ্গ ও কেরালায় জনস্বার্থেই বাম সরকারকে রক্ষা করা আশু প্রয়োজন।
বর্ধিত সভায় আরও বলা হয়, এখন বামপন্থীদের কাছে সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছে মমতার নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস। সভায় এই প্রস্তাবও গৃহীত হয় যে বিজেপি এবং কংগ্রসের বিরুদ্ধে বামপন্থীদের রাজনৈতিক লড়াই অব্যাহত থাকবে।
এর আগে গত সোমবার এই বর্ধিত সভা শেষে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের এখন মূল লক্ষ্য মানুষের কাছে ফিরে যাওয়া। তাঁদের আস্থা অর্জনের জন্য কাজ করা।’ তিনি বলেন, সিঙ্গুরের জমি অধিগ্রহণ নিয়ে ভুলভ্রান্তির প্রশ্ন উঠলেও নন্দীগ্রামে তো কোনো জমি অধিগ্রহণ করা হয়নি। তবুও ভুল বার্তা দেওয়া হয়েছে মানুষকে।
বর্ধিত সভায় আসন্ন পশ্চিমবঙ্গ ও কেরালার বিধানসভার নির্বাচন নিয়ে এক প্রস্তাবে জনগণের কাছে এই দুই রাজ্যের বামপন্থী সরকারকে রক্ষার জন্য আবেদন জানানো হয়। প্রস্তাবে বলা হয়, সমাজতান্ত্রিক ভারত গড়ার লক্ষ্যে সিপিএমসহ বামপন্থীরা যে লড়াই করছে, পশ্চিমবঙ্গ, কেরালা এবং ত্রিপুরায় বামপন্থীরা সেই নীতির লক্ষ্যেই পথ চলছে। তাই বামপন্থীদের এই নীতিকে অব্যাহত রাখতে এবং গণআন্দোলনকে শক্তিশালী করতে পশ্চিমবঙ্গ ও কেরালায় জনস্বার্থেই বাম সরকারকে রক্ষা করা আশু প্রয়োজন।
বর্ধিত সভায় আরও বলা হয়, এখন বামপন্থীদের কাছে সবচেয়ে বড় প্রতিপক্ষ হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছে মমতার নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস। সভায় এই প্রস্তাবও গৃহীত হয় যে বিজেপি এবং কংগ্রসের বিরুদ্ধে বামপন্থীদের রাজনৈতিক লড়াই অব্যাহত থাকবে।
এর আগে গত সোমবার এই বর্ধিত সভা শেষে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমাদের এখন মূল লক্ষ্য মানুষের কাছে ফিরে যাওয়া। তাঁদের আস্থা অর্জনের জন্য কাজ করা।’ তিনি বলেন, সিঙ্গুরের জমি অধিগ্রহণ নিয়ে ভুলভ্রান্তির প্রশ্ন উঠলেও নন্দীগ্রামে তো কোনো জমি অধিগ্রহণ করা হয়নি। তবুও ভুল বার্তা দেওয়া হয়েছে মানুষকে।
No comments