না থেকেও আছেন ম্যারাডোনা
ম্যারাডোনার ছায়ায় থেকেই ম্যারাডোনা-বলয় থেকে বেরিয়ে আসার পথে যাত্রা শুরু করছে আর্জেন্টিনা। আজ ডাবলিনে স্বাগতিক আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ, যে ম্যাচের দল বেছে নিয়েছিলেন ম্যারাডোনাই। কিন্তু এরই মাঝখানে আর্জেন্টিনা ফুটবল সংস্থার (এএফএ) সঙ্গে বনিবনা না হওয়ায় চুক্তির মেয়াদ বাড়েনি। স্থায়ী নতুন কোনো কোচও নিয়োগ দেয়নি এএফএ। আয়ারল্যান্ডে দলকে নিয়ে এসেছেন সার্জিও বাতিস্তা। তার পরও ম্যারাডোনার অশরীরী উপস্থিতি প্রবলভাবে বিরাজমান এই দলে।
খোদ আয়ারল্যান্ড কোচ জিওভানি ত্রাপাত্তনিই বলেছেন, এই দলটা ম্যারাডোনার ছায়া থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে না সহসাই, ‘এই খেলোয়াড়দের তো ম্যারাডোনাই বেছে নিয়েছে। তেভেজ, মাচেরানো, ডিয়েগো মিলিতো, ডি মারিয়ারাই তো খেলছে। ফলে ম্যারাডোনা না থাকলেও তার চেতনা থাকবেই।’
ইতালিয়ান লিগের সবচেয়ে সফল কোচ তিনি। দীর্ঘ অভিজ্ঞতা থেকেই মানছেন, ম্যারাডোনা এই দলের জন্য ছিলেন অন্তহীন প্রেরণার উৎস। ম্যারাডোনা না থাকলেও এই দলটায় প্রেরণার কমতি থাকছে না। কারণ, বিশ্বকাপের ক্ষুধা রয়ে গেছে দলটায়। ত্রাপাত্তনি বলেছেন, ‘আমি নিশ্চিত, ওরা প্রাণপণ ঝাঁপিয়ে পড়বে। ম্যাচটা ওরা জিততেই চাইবে। কারণ, ওরা হারতে পছন্দ করে না। তা ছাড়া দক্ষিণ আফ্রিকায় যা হয়েছে, তাতে ওদের ভেতর একটা ক্ষোভ জমা হয়ে আছে। বিশ্বকাপের অন্যতম দাবিদার ছিল ওরা। আমি তাই আমার খেলোয়াড়দের প্রস্তুত হতে বলেছি কঠিন একটা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য।’
আর্জেন্টিনার চেয়ে ম্যাচটা আয়ারল্যান্ডের জন্য বেশি গুরুত্বপূর্ণ। শুধু আয়ারল্যান্ড নয়, আসলে আজ একঝাঁক প্রীতি ম্যাচে মাঠে নামা ইউরোপীয় দলগুলোর জন্যই নিজ নিজ ম্যাচটা ইউরো বাছাইপর্বের আগে নিজেদের ঝালিয়ে নেওয়ার সুযোগ। এদিক দিয়ে বিশ্বকাপের ফাইনালিস্ট হল্যান্ড একটু বাড়তি সুবিধা পাচ্ছে। ম্যাচটা তারা খেলবে ইউক্রেনের বিপক্ষে দোনেৎস্কে। ২০১২ ইউরোর দুই যৌথ আয়োজকের একটা ইউক্রেন।
চ্যাম্পিয়ন স্পেন আবার খেলবে মেক্সিকোর বিপক্ষে মেক্সিকো সিটিতে। এই ম্যাচে বার্সেলোনার সাত খেলোয়াড়কে রাখায় এরই মধ্যে কাতালান ক্লাবটি তাদের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। কারণ, তিন দিন পরই স্প্যানিশ সুপার কাপের প্রথম লেগের ম্যাচ আছে বার্সার।
ইংল্যান্ড খেলবে নিজেদের দেশেই। হাঙ্গেরির বিপক্ষে ম্যাচটায় দর্শকদের দুয়ো শোনার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিয়ে রাখা উচিত ফ্যাবিও ক্যাপেলোর দলকে। রোববার কমিউনিটি শিল্ডের ম্যাচে চেলসি-ম্যানইউয়ের ইংলিশ তারকারা এরই মধ্যে সেই দুয়ো একবার হজম করেছেন।
লঁরা ব্লাঁর হাত ধরে আজ থেকে নতুন যুগে ঢুকে যাচ্ছে ফ্রান্স। নরওয়ের বিপক্ষে এমন একটা দল তিনি পাচ্ছেন, যাদের কেউই গত বিশ্বকাপে খেলেনি। দক্ষিণ আফ্রিকায় বিদ্রোহ ঘটানোর শাস্তি হিসেবে ওই দলটাকে এক ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ব্লাঁ অবশ্য বলছেন, সবকিছু ভুলে গিয়ে ফুটবলে মনোযোগ দিতে।
খোদ আয়ারল্যান্ড কোচ জিওভানি ত্রাপাত্তনিই বলেছেন, এই দলটা ম্যারাডোনার ছায়া থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে না সহসাই, ‘এই খেলোয়াড়দের তো ম্যারাডোনাই বেছে নিয়েছে। তেভেজ, মাচেরানো, ডিয়েগো মিলিতো, ডি মারিয়ারাই তো খেলছে। ফলে ম্যারাডোনা না থাকলেও তার চেতনা থাকবেই।’
ইতালিয়ান লিগের সবচেয়ে সফল কোচ তিনি। দীর্ঘ অভিজ্ঞতা থেকেই মানছেন, ম্যারাডোনা এই দলের জন্য ছিলেন অন্তহীন প্রেরণার উৎস। ম্যারাডোনা না থাকলেও এই দলটায় প্রেরণার কমতি থাকছে না। কারণ, বিশ্বকাপের ক্ষুধা রয়ে গেছে দলটায়। ত্রাপাত্তনি বলেছেন, ‘আমি নিশ্চিত, ওরা প্রাণপণ ঝাঁপিয়ে পড়বে। ম্যাচটা ওরা জিততেই চাইবে। কারণ, ওরা হারতে পছন্দ করে না। তা ছাড়া দক্ষিণ আফ্রিকায় যা হয়েছে, তাতে ওদের ভেতর একটা ক্ষোভ জমা হয়ে আছে। বিশ্বকাপের অন্যতম দাবিদার ছিল ওরা। আমি তাই আমার খেলোয়াড়দের প্রস্তুত হতে বলেছি কঠিন একটা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য।’
আর্জেন্টিনার চেয়ে ম্যাচটা আয়ারল্যান্ডের জন্য বেশি গুরুত্বপূর্ণ। শুধু আয়ারল্যান্ড নয়, আসলে আজ একঝাঁক প্রীতি ম্যাচে মাঠে নামা ইউরোপীয় দলগুলোর জন্যই নিজ নিজ ম্যাচটা ইউরো বাছাইপর্বের আগে নিজেদের ঝালিয়ে নেওয়ার সুযোগ। এদিক দিয়ে বিশ্বকাপের ফাইনালিস্ট হল্যান্ড একটু বাড়তি সুবিধা পাচ্ছে। ম্যাচটা তারা খেলবে ইউক্রেনের বিপক্ষে দোনেৎস্কে। ২০১২ ইউরোর দুই যৌথ আয়োজকের একটা ইউক্রেন।
চ্যাম্পিয়ন স্পেন আবার খেলবে মেক্সিকোর বিপক্ষে মেক্সিকো সিটিতে। এই ম্যাচে বার্সেলোনার সাত খেলোয়াড়কে রাখায় এরই মধ্যে কাতালান ক্লাবটি তাদের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। কারণ, তিন দিন পরই স্প্যানিশ সুপার কাপের প্রথম লেগের ম্যাচ আছে বার্সার।
ইংল্যান্ড খেলবে নিজেদের দেশেই। হাঙ্গেরির বিপক্ষে ম্যাচটায় দর্শকদের দুয়ো শোনার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিয়ে রাখা উচিত ফ্যাবিও ক্যাপেলোর দলকে। রোববার কমিউনিটি শিল্ডের ম্যাচে চেলসি-ম্যানইউয়ের ইংলিশ তারকারা এরই মধ্যে সেই দুয়ো একবার হজম করেছেন।
লঁরা ব্লাঁর হাত ধরে আজ থেকে নতুন যুগে ঢুকে যাচ্ছে ফ্রান্স। নরওয়ের বিপক্ষে এমন একটা দল তিনি পাচ্ছেন, যাদের কেউই গত বিশ্বকাপে খেলেনি। দক্ষিণ আফ্রিকায় বিদ্রোহ ঘটানোর শাস্তি হিসেবে ওই দলটাকে এক ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ব্লাঁ অবশ্য বলছেন, সবকিছু ভুলে গিয়ে ফুটবলে মনোযোগ দিতে।
No comments