আফগানিস্তানে হতাহতের সংখ্যা বাড়ছে: জাতিসংঘ
ন্যাটো নেতৃত্বাধীন বাহিনীর গোলায় হতাহতের সংখ্যা কমে যাওয়া সত্ত্বেও আফগানিস্তানে বেসামরিক লোকের হতাহতের সংখ্যা গত বছরের তুলনায় ৩১ শতাংশ বেড়ে গেছে। সদ্য প্রকাশিত জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১০ সালের প্রথম ছয় মাসে এক হাজার ২০০ জনেরও বেশি বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও এক হাজার ৯৯৭ জন বেসামরিক লোক।
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে এক সংবাদ সম্মেলনে জাতিসংঘের বিশেষ দূত স্টাফান ডি মিসতুরা বলেন, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আফগান বেসামরিক লোকজনের হতাহতের সংখ্যা ৩১ শতাংশ বেড়েছে।
বিশেষ দূত জানান, চার ভাগের তিন ভাগ মৃত্যুর জন্য দায়ী জঙ্গিগোষ্ঠীগুলো, যা গত বছরের তুলনায় ৫৩ শতাংশ বেশি।
জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১০ সালের প্রথম ছয় মাসে ১৭৬টি শিশু মারা গেছে। আহত হয়েছে ৩৮৯ জন। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় যা ৫৫ শতাংশ বেশি।
বেশির ভাগ হতাহতের ঘটনা ঘটেছে দেশজুড়ে জঙ্গিদের ব্যবহার করা ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইসের (আইইডি) বিস্ফোরণে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বিদ্রোহীদের হাতে মৃত্যুদণ্ডের ঘটনা ৯৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১০ সালের প্রথম ছয় মাসে এক হাজার ২০০ জনেরও বেশি বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও এক হাজার ৯৯৭ জন বেসামরিক লোক।
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে এক সংবাদ সম্মেলনে জাতিসংঘের বিশেষ দূত স্টাফান ডি মিসতুরা বলেন, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় আফগান বেসামরিক লোকজনের হতাহতের সংখ্যা ৩১ শতাংশ বেড়েছে।
বিশেষ দূত জানান, চার ভাগের তিন ভাগ মৃত্যুর জন্য দায়ী জঙ্গিগোষ্ঠীগুলো, যা গত বছরের তুলনায় ৫৩ শতাংশ বেশি।
জাতিসংঘের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১০ সালের প্রথম ছয় মাসে ১৭৬টি শিশু মারা গেছে। আহত হয়েছে ৩৮৯ জন। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় যা ৫৫ শতাংশ বেশি।
বেশির ভাগ হতাহতের ঘটনা ঘটেছে দেশজুড়ে জঙ্গিদের ব্যবহার করা ইম্প্রোভাইজড এক্সপ্লোসিভ ডিভাইসের (আইইডি) বিস্ফোরণে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বিদ্রোহীদের হাতে মৃত্যুদণ্ডের ঘটনা ৯৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
No comments