‘যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু চুক্তি বাস্তবায়নে ভারত প্রতিশ্রুতিবদ্ধ’
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস এম কৃষ্ণা বলেছেন, ২০০৮ সালের ঐতিহাসিক বেসামরিক পরমাণু সহযোগিতা চুক্তি বাস্তবায়নে ভারত সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি বলেন, এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ভারতে পরমাণু স্থাপনা নির্মাণে শত শত কোটি ডলারের ব্যবসা-বাণিজ্যের দ্বার খুলে যেতে পারে।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে গতকাল বৃহস্পতিবার কৌশলগত সংলাপের প্রাক্কালে কৃষ্ণা এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, চুক্তি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নয়াদিল্লি নতুন দায়বদ্ধতা আইন প্রণয়নের চেষ্টা করছে।
কৃষ্ণা আরও বলেন, ‘বেঁধে দেওয়া সময়সীমার মধ্যে আমরা বেশ ভালোভাবেই এগিয়ে যাচ্ছি। ভারত সরকার অবশ্যই পরমাণু দায়বদ্ধতা আইন প্রণয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
১৯৭৪ সালে পরমাণু অস্ত্রের পরীক্ষার পর পরমাণু বিষয়ে ভারতের যে বিক্ষিপ্ত দশার সৃষ্টি হয়েছিল, তা এই বেসামরিক চুক্তির মাধ্যমে শেষ হয়েছে। সেই সঙ্গে ১৫ হাজার কোটি ডলারের সমান ভারতীয় বেসামরিক পরমাণু জ্বালানি বাজারে মার্কিন প্রযুক্তির ব্যবহার এবং বিদেশি কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি হলো।
নতুন দায়বদ্ধতা আইনের আওতায় মার্কিন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক্ষতিপূরণের মুচলেকা দিয়ে ভারতে ব্যবসা করতে হবে। শিল্প-কারখানায় কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে এর ক্ষতিপূরণ এসব প্রতিষ্ঠানকে দিতে হবে। তবে ভারতের পার্লামেন্টে আইনটি পাস করতে দেরি হওয়ায় অনেক মার্কিন বিশ্লেষক হতাশা প্রকাশ করেছেন।
বিদেশি কোম্পানিগুলোর ওপর ন্যূনতম পর্যায়ে দায়বদ্ধতা থাকায় ভারতে তীব্র রাজনৈতিক বিরোধিতা রয়েছে। তবে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের সরকার আইনটি পাস করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের সঙ্গে গতকাল বৃহস্পতিবার কৌশলগত সংলাপের প্রাক্কালে কৃষ্ণা এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, চুক্তি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নয়াদিল্লি নতুন দায়বদ্ধতা আইন প্রণয়নের চেষ্টা করছে।
কৃষ্ণা আরও বলেন, ‘বেঁধে দেওয়া সময়সীমার মধ্যে আমরা বেশ ভালোভাবেই এগিয়ে যাচ্ছি। ভারত সরকার অবশ্যই পরমাণু দায়বদ্ধতা আইন প্রণয়নে অঙ্গীকারবদ্ধ।’
১৯৭৪ সালে পরমাণু অস্ত্রের পরীক্ষার পর পরমাণু বিষয়ে ভারতের যে বিক্ষিপ্ত দশার সৃষ্টি হয়েছিল, তা এই বেসামরিক চুক্তির মাধ্যমে শেষ হয়েছে। সেই সঙ্গে ১৫ হাজার কোটি ডলারের সমান ভারতীয় বেসামরিক পরমাণু জ্বালানি বাজারে মার্কিন প্রযুক্তির ব্যবহার এবং বিদেশি কোম্পানিগুলোর বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি হলো।
নতুন দায়বদ্ধতা আইনের আওতায় মার্কিন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ক্ষতিপূরণের মুচলেকা দিয়ে ভারতে ব্যবসা করতে হবে। শিল্প-কারখানায় কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে এর ক্ষতিপূরণ এসব প্রতিষ্ঠানকে দিতে হবে। তবে ভারতের পার্লামেন্টে আইনটি পাস করতে দেরি হওয়ায় অনেক মার্কিন বিশ্লেষক হতাশা প্রকাশ করেছেন।
বিদেশি কোম্পানিগুলোর ওপর ন্যূনতম পর্যায়ে দায়বদ্ধতা থাকায় ভারতে তীব্র রাজনৈতিক বিরোধিতা রয়েছে। তবে প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের সরকার আইনটি পাস করতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
No comments