আফ্রিদির টোটকা জানেন পন্টিং
টেস্ট ২৬টি খেলেছেন, তবে সর্বশেষটি চার বছর আগে। জুলাইয়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ দিয়ে শুরু হচ্ছে শহীদ আফ্রিদির টেস্ট ক্যারিয়ারের নতুন অধ্যায়। নতুন পাকিস্তান অধিনায়কের নতুন অধ্যায়ের শুরুটা যন্ত্রণাময় করে তুলতে চান রিকি পন্টিং।
সাদা পোশাকে ফিরে আফ্রিদিকে কঠিন পরীক্ষাই দিতে হবে। একে তো টেস্টে ফিরছেন অধিনায়ক হিসেবে, তার ওপর আবার প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, যাদের বিপক্ষে ব্যাটসম্যান আফ্রিদি চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ। সেঞ্চুরি তো দূরের কথা, সব ধরনের ক্রিকেট মিলিয়ে ৪৪ ম্যাচে ফিফটিই করেছেন মাত্র একবার। পন্টিংয়ের বিশ্বাস, এই ধারা বজায় থাকবে এবারও, ‘দীর্ঘদিন সে টেস্ট ক্রিকেট খেলেনি। অধিনায়ক হিসেবে তাকে আগেও দেখা গেছে, কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটার হিসেবে সে সেরাদের একজন নয়। আমরা তার বড় একটা পরীক্ষাই নেব। গত মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ায় ওয়ানডেতে আমাদের ফাস্ট বোলাররা অবশ্য তার পরীক্ষা নিয়েছে। আমি নিশ্চিত, টেস্টেও এমন কিছু দেখা যাবে।’
তবে অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক একই সঙ্গে এটাও জানিয়ে দিয়েছেন, প্রতিপক্ষ নয়, তাঁর দৃষ্টি নিজের দলের দিকে, ‘ওদের অধিনায়ক কে বা কে খেলছে না খেলছে, এসব নিয়ে ভাবা আমাদের কাজ নয়। আমাদের স্রেফ নিশ্চিত করতে হবে ছোট ছোট গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো ঠিকঠাকভাবে করে আমরা যাতে সেরা দল হয়ে উঠতে পারি।’ অ্যাশেজের আগে এই সিরিজই অস্ট্রেলিয়ার শেষ টেস্ট খেলা। যদিও বোঝাতে চাইছেন অন্যরকম, কিন্তু পন্টিংয়ের কথাতেই পরিষ্কার তাঁর দৃষ্টি অ্যাশেজেই, ‘আমাদের এক চোখ রাখতে হবে অ্যাশেজে, আরেক চোখ এই সিরিজে, যাতে অ্যাশেজের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত হতে পারি। দল হিসেবে পাকিস্তান সব সময়ই বিপজ্জনক।’
পাকিস্তান-অস্ট্রেলিয়ার দুই টেস্ট ও দুটি টি-টোয়েন্টির সিরিজটি হবে ইংল্যান্ডে। এই সিরিজের পরই আবার স্বাগতিক ইংল্যান্ডের বিপক্ষে চার টেস্ট, পাঁচ ওয়ানডে ও দুটি টি-টোয়েন্টির সিরিজ খেলবে পাকিস্তান।
সাদা পোশাকে ফিরে আফ্রিদিকে কঠিন পরীক্ষাই দিতে হবে। একে তো টেস্টে ফিরছেন অধিনায়ক হিসেবে, তার ওপর আবার প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়া, যাদের বিপক্ষে ব্যাটসম্যান আফ্রিদি চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ। সেঞ্চুরি তো দূরের কথা, সব ধরনের ক্রিকেট মিলিয়ে ৪৪ ম্যাচে ফিফটিই করেছেন মাত্র একবার। পন্টিংয়ের বিশ্বাস, এই ধারা বজায় থাকবে এবারও, ‘দীর্ঘদিন সে টেস্ট ক্রিকেট খেলেনি। অধিনায়ক হিসেবে তাকে আগেও দেখা গেছে, কিন্তু টেস্ট ক্রিকেটার হিসেবে সে সেরাদের একজন নয়। আমরা তার বড় একটা পরীক্ষাই নেব। গত মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ায় ওয়ানডেতে আমাদের ফাস্ট বোলাররা অবশ্য তার পরীক্ষা নিয়েছে। আমি নিশ্চিত, টেস্টেও এমন কিছু দেখা যাবে।’
তবে অস্ট্রেলীয় অধিনায়ক একই সঙ্গে এটাও জানিয়ে দিয়েছেন, প্রতিপক্ষ নয়, তাঁর দৃষ্টি নিজের দলের দিকে, ‘ওদের অধিনায়ক কে বা কে খেলছে না খেলছে, এসব নিয়ে ভাবা আমাদের কাজ নয়। আমাদের স্রেফ নিশ্চিত করতে হবে ছোট ছোট গুরুত্বপূর্ণ জিনিসগুলো ঠিকঠাকভাবে করে আমরা যাতে সেরা দল হয়ে উঠতে পারি।’ অ্যাশেজের আগে এই সিরিজই অস্ট্রেলিয়ার শেষ টেস্ট খেলা। যদিও বোঝাতে চাইছেন অন্যরকম, কিন্তু পন্টিংয়ের কথাতেই পরিষ্কার তাঁর দৃষ্টি অ্যাশেজেই, ‘আমাদের এক চোখ রাখতে হবে অ্যাশেজে, আরেক চোখ এই সিরিজে, যাতে অ্যাশেজের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত হতে পারি। দল হিসেবে পাকিস্তান সব সময়ই বিপজ্জনক।’
পাকিস্তান-অস্ট্রেলিয়ার দুই টেস্ট ও দুটি টি-টোয়েন্টির সিরিজটি হবে ইংল্যান্ডে। এই সিরিজের পরই আবার স্বাগতিক ইংল্যান্ডের বিপক্ষে চার টেস্ট, পাঁচ ওয়ানডে ও দুটি টি-টোয়েন্টির সিরিজ খেলবে পাকিস্তান।
No comments