ওয়াশিংটন ও সিউল মিলে পিয়ংইয়ংয়ের আগ্রাসন বন্ধ করবে: ওবামা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেছেন, উত্তর কোরিয়ার আগ্রাসন বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র ও দক্ষিণ কোরিয়া একসঙ্গে কাজ করবে। তিনি বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার যুদ্ধজাহাজ টর্পেডো ছুড়ে ডুবিয়ে দেওয়ার ঘটনায় পিয়ংইয়ংকে জবাবদিহি করতে হবে। তিনি এ ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে দক্ষিণ কোরীয় প্রেসিডেন্টের চরম ধৈর্য ধারণেরও প্রশংসা করেছেন।
নিউইয়র্কে গত বুধবার কোরীয় সোসাইটির বার্ষিক নৈশভোজ অনুষ্ঠিত হয়। সেই নৈশভোজে এক ভিডিও বার্তায় ওবামা এসব কথা বলেন।
ওবামা বলেন, ওয়াশিংটন ও সিউলের মধ্যে ভবিষ্যতে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ অব্যাহত থাকবে। এ মাসের শেষের দিকে টরেন্টোতে অনুষ্ঠেয় জি-২০ সম্মেলনের সময় তিনি দক্ষিণ কোরীয় প্রেসিডেন্ট লি মিয়ুন বাকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা (ওয়াশিংটন ও সিউল) একসঙ্গে প্রস্তুতি নেব এবং পিয়ংইয়ংয়ের আগ্রাসন প্রতিহত করব। উত্তর কোরিয়ার জবাবদিহি আদায়ের জন্য মিত্র ও সহযোগী দেশগুলোর সঙ্গে আমরা একত্রে কাজ করব। বিষয়টি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপন করা হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের জয়েন্ট চিফ অব স্টাফের চেয়ারম্যান অ্যাডমিরাল মাইকেল মুলেন গত রোববার বলেন, দক্ষিণ কোরীয় জাহাজে টর্পেডো হামলার পর পরমাণু শক্তিধর উত্তর কোরিয়ার পরবর্তী কর্মকাণ্ড নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন। তিনি বলেন, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ুক এমনটা চায় না যুক্তরাষ্ট্র। মুলেনের এ বক্তব্যের পর প্রেসিডেন্ট ওবামা এ মন্তব্য করলেন।
ফক্স নিউজ সানডেকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মুলেন আরও বলেন, ‘উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং-ইলের মনোভাব নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন। কিম কোনো একক উদ্দেশ্য নিয়ে এগোচ্ছে বলে তাঁর মনে হয় না। আমি শঙ্কিত, উত্তর কোরিয়া পরবর্তী কোনো হামলার পাঁয়তারা করছে।’
দক্ষিণ কোরীয় যুদ্ধজাহাজ ডুবে যাওয়ার ঘটনায় আন্তর্জাতিক তদন্ত দল গত ২০ মে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, উত্তর কোরিয়ার ছোড়া টর্পেডোর আঘাতেই দক্ষিণ কোরিয়ার যুদ্ধজাহাজ ডুবে যায়। তবে পিয়ংইয়ং এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সিউল হামলা চালালে উত্তর কোরিয়া তার পাল্টা জবাব দেবে। দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করে সিউলের উদ্দেশে পিয়ংইয়ং বলেছে, বিতর্কিত সমুদ্রসীমায় কোনো জাহাজ ঢুকলে তাতে হামলা চালানো হবে।
নিউইয়র্কে গত বুধবার কোরীয় সোসাইটির বার্ষিক নৈশভোজ অনুষ্ঠিত হয়। সেই নৈশভোজে এক ভিডিও বার্তায় ওবামা এসব কথা বলেন।
ওবামা বলেন, ওয়াশিংটন ও সিউলের মধ্যে ভবিষ্যতে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ অব্যাহত থাকবে। এ মাসের শেষের দিকে টরেন্টোতে অনুষ্ঠেয় জি-২০ সম্মেলনের সময় তিনি দক্ষিণ কোরীয় প্রেসিডেন্ট লি মিয়ুন বাকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমরা (ওয়াশিংটন ও সিউল) একসঙ্গে প্রস্তুতি নেব এবং পিয়ংইয়ংয়ের আগ্রাসন প্রতিহত করব। উত্তর কোরিয়ার জবাবদিহি আদায়ের জন্য মিত্র ও সহযোগী দেশগুলোর সঙ্গে আমরা একত্রে কাজ করব। বিষয়টি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপন করা হবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের জয়েন্ট চিফ অব স্টাফের চেয়ারম্যান অ্যাডমিরাল মাইকেল মুলেন গত রোববার বলেন, দক্ষিণ কোরীয় জাহাজে টর্পেডো হামলার পর পরমাণু শক্তিধর উত্তর কোরিয়ার পরবর্তী কর্মকাণ্ড নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন। তিনি বলেন, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ুক এমনটা চায় না যুক্তরাষ্ট্র। মুলেনের এ বক্তব্যের পর প্রেসিডেন্ট ওবামা এ মন্তব্য করলেন।
ফক্স নিউজ সানডেকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে মুলেন আরও বলেন, ‘উত্তর কোরীয় নেতা কিম জং-ইলের মনোভাব নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন। কিম কোনো একক উদ্দেশ্য নিয়ে এগোচ্ছে বলে তাঁর মনে হয় না। আমি শঙ্কিত, উত্তর কোরিয়া পরবর্তী কোনো হামলার পাঁয়তারা করছে।’
দক্ষিণ কোরীয় যুদ্ধজাহাজ ডুবে যাওয়ার ঘটনায় আন্তর্জাতিক তদন্ত দল গত ২০ মে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, উত্তর কোরিয়ার ছোড়া টর্পেডোর আঘাতেই দক্ষিণ কোরিয়ার যুদ্ধজাহাজ ডুবে যায়। তবে পিয়ংইয়ং এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সিউল হামলা চালালে উত্তর কোরিয়া তার পাল্টা জবাব দেবে। দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করে সিউলের উদ্দেশে পিয়ংইয়ং বলেছে, বিতর্কিত সমুদ্রসীমায় কোনো জাহাজ ঢুকলে তাতে হামলা চালানো হবে।
No comments