আইএমএফের তিন ধরনের সহায়তা প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান গভর্নরের
বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্য রক্ষার জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) তিন ধরনের ঋণ-সহায়তার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান।
তাঁর মতে, কম আয়ের দেশ হলেও বাংলাদেশের বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্য রক্ষায় কোনো সহায়তা দরকার নেই। সংস্থাটি বরং বাজেট-সহায়তা দেওয়ার কথা ভাবতে পারে।
২০০৭-০৮ অর্থবছরে আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্য ও জ্বালানি সংকট এবং বৈশ্বিক আর্থিক মন্দা মোকাবিলায় আইএমএফ কম আয়ের দেশগুলোর জন্য এই তিন ধরনের ঋণ প্রকল্প ও তহবিল গঠন করে। এগুলো হলো: বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্য রক্ষার প্রয়োজনীয় মধ্য মেয়াদি ঋণসুবিধা, সার্বক্ষণিক সময়ের জন্য স্বল্প মেয়াদি ঋণসুবিধা এবং যেকোনো ধরনের জরুরি প্রয়োজন মেটাতে ঋণসুবিধা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মিলনায়তনে গতকাল বুধবার ‘বৈশ্বিক সংকটের প্রেক্ষিতে কম আয়ের দেশগুলোর প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক সেমিনারে আইএমএফের প্রতিনিধি ও সংস্থার অর্থনীতিবিদ জানকিস মারটিন ও ইয়াংঝেং ইয়াং প্রস্তাবগুলো তুলে ধরেন। আইএমএফ নিজেই এই সেমিনারের আয়োজক ছিল।
আইএমএফের এসব প্রস্তাবের জবাবে আতিউর রহমান বলেন, ‘যেসব কারণে আইএমএফ এ ধরনের সহায়তাগুলো দিতে চায়, তার কোনোটার মধ্যেই বাংলাদেশ পড়ে না। বাংলাদেশের বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যে যথেষ্ট উদ্বৃত্ত রয়েছে। বৈশ্বিক মন্দা মোকাবিলায় বাংলাদেশ শিল্প ও কৃষিসহ বিভিন্ন পর্যায়ে নীতি ও আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে।’
গভর্নর বলেন, বাংলাদেশের মূল সাহায্য দরকার অবকাঠামো উন্নয়নে। আইএমএফ চাইলে বাংলাদেশকে পুরস্কার হিসেবে অবকাঠামো ও সামাজিক নিরাপত্তা খাতে সেই সহায়তা করতে পারে।
আইএমএফের অর্থনীতিবিদেরা বলেন, বিশ্বব্যাপী কম আয়ের দেশগুলো খাদ্য ও জ্বালানি সংকট এবং বৈশ্বিক মন্দার অভিঘাতে পড়েছে। আইএমএফ তাই কম আয়ের দেশগুলোর বিভিন্ন প্রয়োজন মেটাতে নতুন এই তিন ধরনের ঋণ প্রকল্প গ্রহণ করেছে। অর্থনীতিবিদেরা বলেন, এ জন্য আইএমএফ তহবিল বাড়াচ্ছে।
২০১৪ সালে আইএমএফ এক হাজার ৭০০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার সক্ষমতা অর্জন করবে বলে তারা জানান।
সেমিনারে ঢাকায় আইএমএফ মিশন প্রধান এতেরি কিনত্রাজে, বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য দেন।
তাঁর মতে, কম আয়ের দেশ হলেও বাংলাদেশের বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্য রক্ষায় কোনো সহায়তা দরকার নেই। সংস্থাটি বরং বাজেট-সহায়তা দেওয়ার কথা ভাবতে পারে।
২০০৭-০৮ অর্থবছরে আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্য ও জ্বালানি সংকট এবং বৈশ্বিক আর্থিক মন্দা মোকাবিলায় আইএমএফ কম আয়ের দেশগুলোর জন্য এই তিন ধরনের ঋণ প্রকল্প ও তহবিল গঠন করে। এগুলো হলো: বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্য রক্ষার প্রয়োজনীয় মধ্য মেয়াদি ঋণসুবিধা, সার্বক্ষণিক সময়ের জন্য স্বল্প মেয়াদি ঋণসুবিধা এবং যেকোনো ধরনের জরুরি প্রয়োজন মেটাতে ঋণসুবিধা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মিলনায়তনে গতকাল বুধবার ‘বৈশ্বিক সংকটের প্রেক্ষিতে কম আয়ের দেশগুলোর প্রয়োজনীয়তা’ শীর্ষক সেমিনারে আইএমএফের প্রতিনিধি ও সংস্থার অর্থনীতিবিদ জানকিস মারটিন ও ইয়াংঝেং ইয়াং প্রস্তাবগুলো তুলে ধরেন। আইএমএফ নিজেই এই সেমিনারের আয়োজক ছিল।
আইএমএফের এসব প্রস্তাবের জবাবে আতিউর রহমান বলেন, ‘যেসব কারণে আইএমএফ এ ধরনের সহায়তাগুলো দিতে চায়, তার কোনোটার মধ্যেই বাংলাদেশ পড়ে না। বাংলাদেশের বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যে যথেষ্ট উদ্বৃত্ত রয়েছে। বৈশ্বিক মন্দা মোকাবিলায় বাংলাদেশ শিল্প ও কৃষিসহ বিভিন্ন পর্যায়ে নীতি ও আর্থিক সহায়তা দিচ্ছে।’
গভর্নর বলেন, বাংলাদেশের মূল সাহায্য দরকার অবকাঠামো উন্নয়নে। আইএমএফ চাইলে বাংলাদেশকে পুরস্কার হিসেবে অবকাঠামো ও সামাজিক নিরাপত্তা খাতে সেই সহায়তা করতে পারে।
আইএমএফের অর্থনীতিবিদেরা বলেন, বিশ্বব্যাপী কম আয়ের দেশগুলো খাদ্য ও জ্বালানি সংকট এবং বৈশ্বিক মন্দার অভিঘাতে পড়েছে। আইএমএফ তাই কম আয়ের দেশগুলোর বিভিন্ন প্রয়োজন মেটাতে নতুন এই তিন ধরনের ঋণ প্রকল্প গ্রহণ করেছে। অর্থনীতিবিদেরা বলেন, এ জন্য আইএমএফ তহবিল বাড়াচ্ছে।
২০১৪ সালে আইএমএফ এক হাজার ৭০০ কোটি ডলার ঋণ দেওয়ার সক্ষমতা অর্জন করবে বলে তারা জানান।
সেমিনারে ঢাকায় আইএমএফ মিশন প্রধান এতেরি কিনত্রাজে, বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান প্রমুখ বক্তব্য দেন।
No comments