মিয়ানমারের নির্বাচনী আইন নিয়ে বৈঠক ডেকেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব
মিয়ানমারের নতুন নির্বাচনী আইন নিয়ে আলোচনার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি দেশকে বৈঠকে বসার আমন্ত্রণ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন। নতুন আইন অনুযায়ী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচি। আজ বৃহস্পতিবার এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
জাতিসংঘের মুখপাত্র মার্টিন নেসিরকি বলেন, বান কি মুনের ধারণা, মিয়ানমারের মিত্রদের জোটের আরেকটি বৈঠক করার এখনই যথাযথ সময়।
এই জোটে মিয়ানমারের প্রতিবেশী দেশ, মিয়ানমার সম্পর্কে আগ্রহী এশিয়া ও ইউরোপের কয়েকটি দেশ, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচটি স্থায়ী সদস্য দেশসহ প্রায় ১৫টি দেশ রয়েছে।
গত মঙ্গলবার অং সান সুচির আইনজীবী বলেছেন, নির্বাচনের জন্য তাঁর ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি পার্টির নিবন্ধনের বিপক্ষে তিনি। কারণ ক্ষমতাসীন জান্তা নির্বাচনের প্রার্থী হওয়ার ক্ষেত্রে যেসব বিধিনিষেধ আরোপ করেছে তা ‘অন্যায্য’।
পাঁচটি নির্বাচনী আইন বাতিল করার জন্য সুচির দলের একটি আবেদন দেশটির সর্বোচ্চ আদালত গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানানোর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে অং সান সুচি ওই মন্তব্য করলেন। চলতি মাসের শুরুর দিকে নতুন নির্বাচনী আইন ঘোষণা করা হয়।
অভিযোগ উঠেছে, সুচিকে নির্বাচনী লড়াই থেকে বাইরে রাখতে নতুন আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। আইন অনুযায়ী দোষী সাব্যস্ত কেউ কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্য হতে পারবেন না। দোষী সাব্যস্ত সদস্যদের দল থেকে বহিষ্কারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোনো দল ওই নির্দেশনা বাস্তবায়ন না করলে ওই দলের নিবন্ধন বাতিল করা হবে।
জান্তা সরকার গত বছর অং সান সুচির গৃহবন্দিত্বের মেয়াদ বাড়িয়ে দেয়। এ ছাড়া তাঁর দলের অনেক জ্যেষ্ঠ সদস্য কারাগারে রয়েছেন। নতুন নির্বাচনী আইন অনুযায়ী তাঁরা নির্বাচনে নিষিদ্ধ হতে পারেন।
জাতিসংঘের মুখপাত্র মার্টিন নেসিরকি বলেন, বান কি মুনের ধারণা, মিয়ানমারের মিত্রদের জোটের আরেকটি বৈঠক করার এখনই যথাযথ সময়।
এই জোটে মিয়ানমারের প্রতিবেশী দেশ, মিয়ানমার সম্পর্কে আগ্রহী এশিয়া ও ইউরোপের কয়েকটি দেশ, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচটি স্থায়ী সদস্য দেশসহ প্রায় ১৫টি দেশ রয়েছে।
গত মঙ্গলবার অং সান সুচির আইনজীবী বলেছেন, নির্বাচনের জন্য তাঁর ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি পার্টির নিবন্ধনের বিপক্ষে তিনি। কারণ ক্ষমতাসীন জান্তা নির্বাচনের প্রার্থী হওয়ার ক্ষেত্রে যেসব বিধিনিষেধ আরোপ করেছে তা ‘অন্যায্য’।
পাঁচটি নির্বাচনী আইন বাতিল করার জন্য সুচির দলের একটি আবেদন দেশটির সর্বোচ্চ আদালত গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানানোর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে অং সান সুচি ওই মন্তব্য করলেন। চলতি মাসের শুরুর দিকে নতুন নির্বাচনী আইন ঘোষণা করা হয়।
অভিযোগ উঠেছে, সুচিকে নির্বাচনী লড়াই থেকে বাইরে রাখতে নতুন আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। আইন অনুযায়ী দোষী সাব্যস্ত কেউ কোনো রাজনৈতিক দলের সদস্য হতে পারবেন না। দোষী সাব্যস্ত সদস্যদের দল থেকে বহিষ্কারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কোনো দল ওই নির্দেশনা বাস্তবায়ন না করলে ওই দলের নিবন্ধন বাতিল করা হবে।
জান্তা সরকার গত বছর অং সান সুচির গৃহবন্দিত্বের মেয়াদ বাড়িয়ে দেয়। এ ছাড়া তাঁর দলের অনেক জ্যেষ্ঠ সদস্য কারাগারে রয়েছেন। নতুন নির্বাচনী আইন অনুযায়ী তাঁরা নির্বাচনে নিষিদ্ধ হতে পারেন।
No comments