ওবামা-নেতানিয়াহু দুই দফা বৈঠক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গত মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসে দুই দফা বৈঠক করেছেন। ইসরায়েল এ বৈঠক ‘বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে’ অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে উল্লেখ করেছে। তবে হোয়াইট হাউস বৈঠকের ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করেনি।
এদিকে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ অভিযোগ করেছে, নেতানিয়াহু আলোচনার টেবিলে ফিরে আসার পথে বাধার সৃষ্টি করছেন।
হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা বলেন, প্রেসিডেন্ট ওবামা ও নেতানিয়াহুর মধ্যে প্রথম দফায় দেড় ঘণ্টা বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে ওবামা তাঁর বাসভবনে যান। পরে নেতানিয়াহুর অনুরোধে আবারও আধা ঘণ্টার বৈঠকে মিলিত হন এ দুই নেতা। বৈঠকে কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে বা কোনো চুক্তির প্রস্তাব চূড়ান্ত হয়েছে কি না সে ব্যাপারেও কোনো কিছু বলতে রাজি হননি হোয়াইট হাউসের ওই কর্মকর্তা।
এর আগে মার্কিন কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে নেতানিয়াহু বলেন, পূর্ব জেরুজালেম ও পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি স্থাপন বন্ধ করতে ফিলিস্তিনিদের দাবি ‘অযৌক্তিক’। তিনি বলেন, জেরুজালেম কোনো অধিকৃত এলাকানয়, এটা আমাদের রাজধানী। বসতি স্থাপন বন্ধেফিলিস্তিনিদের দাবিকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করলে মধ্যপ্রাচ্য শান্তিপ্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এ বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের মধ্যে সম্পর্কের কোনো অবনতি হবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের ঘনিষ্ঠ সহযোগী নাবিল আবু রায়না বলেন, নেতানিয়াহু এখন একটি নীতিই গ্রহণ করেছেন। সেটি হলো মধ্যপ্রাচ্য শান্তি আলোচনার পথে বাধার সৃষ্টি করা। পশ্চিম তীরের রামাল্লায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
২০টি ভবন নির্মাণে চূড়ান্ত অনুমোদন
হোয়াইট হাউসে যখন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠক চলছিল তখন পূর্ব জেরুজালেমে ইহুদি বসতির জন্য ২০টি ভবন নির্মাণের চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ। গত মঙ্গলবার ইসরায়েলের গণমাধ্যমে এ খবর প্রকাশ করা হয়। পূর্ব জেরুজালেমের শেখ জারাহ এলাকায় বিলাসবহুল এই ২০টি ভবন নির্মাণ করা হবে।
সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ফিলিস্তিন-ইসরায়েল পরোক্ষ আলোচনা শুরুর প্রাক্কালে ইসরায়েল অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমে নতুন করে এক হাজার ৬০০ বসতি নির্মাণের পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করে। বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিনের মিত্র যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সম্পর্কে টানাপোড়েনের সৃষ্টি হয়। এ প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র সফরে যান ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু।
এদিকে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ অভিযোগ করেছে, নেতানিয়াহু আলোচনার টেবিলে ফিরে আসার পথে বাধার সৃষ্টি করছেন।
হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা বলেন, প্রেসিডেন্ট ওবামা ও নেতানিয়াহুর মধ্যে প্রথম দফায় দেড় ঘণ্টা বৈঠক হয়। বৈঠক শেষে ওবামা তাঁর বাসভবনে যান। পরে নেতানিয়াহুর অনুরোধে আবারও আধা ঘণ্টার বৈঠকে মিলিত হন এ দুই নেতা। বৈঠকে কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে বা কোনো চুক্তির প্রস্তাব চূড়ান্ত হয়েছে কি না সে ব্যাপারেও কোনো কিছু বলতে রাজি হননি হোয়াইট হাউসের ওই কর্মকর্তা।
এর আগে মার্কিন কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে নেতানিয়াহু বলেন, পূর্ব জেরুজালেম ও পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি স্থাপন বন্ধ করতে ফিলিস্তিনিদের দাবি ‘অযৌক্তিক’। তিনি বলেন, জেরুজালেম কোনো অধিকৃত এলাকানয়, এটা আমাদের রাজধানী। বসতি স্থাপন বন্ধেফিলিস্তিনিদের দাবিকে যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করলে মধ্যপ্রাচ্য শান্তিপ্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এ বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের মধ্যে সম্পর্কের কোনো অবনতি হবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের ঘনিষ্ঠ সহযোগী নাবিল আবু রায়না বলেন, নেতানিয়াহু এখন একটি নীতিই গ্রহণ করেছেন। সেটি হলো মধ্যপ্রাচ্য শান্তি আলোচনার পথে বাধার সৃষ্টি করা। পশ্চিম তীরের রামাল্লায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
২০টি ভবন নির্মাণে চূড়ান্ত অনুমোদন
হোয়াইট হাউসে যখন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে নেতানিয়াহুর বৈঠক চলছিল তখন পূর্ব জেরুজালেমে ইহুদি বসতির জন্য ২০টি ভবন নির্মাণের চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ। গত মঙ্গলবার ইসরায়েলের গণমাধ্যমে এ খবর প্রকাশ করা হয়। পূর্ব জেরুজালেমের শেখ জারাহ এলাকায় বিলাসবহুল এই ২০টি ভবন নির্মাণ করা হবে।
সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ফিলিস্তিন-ইসরায়েল পরোক্ষ আলোচনা শুরুর প্রাক্কালে ইসরায়েল অধিকৃত পূর্ব জেরুজালেমে নতুন করে এক হাজার ৬০০ বসতি নির্মাণের পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করে। বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিনের মিত্র যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের সম্পর্কে টানাপোড়েনের সৃষ্টি হয়। এ প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্র সফরে যান ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু।
No comments