যা হতে পারত
‘র্যাকুয়েল ওয়েলস ও টেস্ট সেঞ্চুরির মধ্যে একটা বেছে নিতে বললে আমি সবসময়ই টেস্ট সেঞ্চুরি নেব।’
বক্তার নাম জিওফ বয়কট। খেলোয়াড়ি জীবনে ইংরেজ ভদ্রলোক রান করাটাকেই এই পৃথিবীতে আগমনের একমাত্র উদ্দেশ্য বলে মানতেন। তাঁর তাই অমনই বলার কথা। তবে এটাও তো সত্যি, প্রশ্নটা যদি হয়, ‘নিজের জন্মদিনে সবচেয়ে ভালো উপহার বলবেন কোনটিকে’, বেশির ভাগ ব্যাটসম্যানেরই উত্তর হবে—‘টেস্ট সেঞ্চুরি’।
সেই ‘উপহার’ কাল পেতে পেতে হারিয়ে ফেললেন তামিম ইকবাল। আর মাত্র ১৫টি রান...তা হয়ে গেলে শুধু সেঞ্চুরিই নয়, ইতিহাসেও নাম লেখা হয়ে যেত তামিমের। ইতিহাসের কোন পাতাটায়? যেখানে আছে ভিক্টর ট্রাম্পার, চার্লস ম্যাকার্টনি, ডন ব্র্যাডম্যানের মতো কিংবদন্তির নাম। মাজিদ খানও আছেন। তাঁকে কিংবদন্তি বলাটা হয়তো একটু বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে। যদিও এই পাকিস্তানির ব্যাটিং সম্পর্কে মহা-উচ্ছ্বসিত এমন অনেকের সঙ্গেই পরিচয় হয়েছে, কোনো বিশেষণকেই যাঁরা বাড়াবাড়ি বলে মনে করেন না। এঁদের অন্তত একজনকে আপনার চেনার কথা। ডেভ হোয়াটমোর।
তা কী করেছেন এই চারজন? টেস্ট ম্যাচের প্রথম দিন লাঞ্চের আগে সেঞ্চুরি। কীর্তিটা কত বিরল—তা কি বুঝিয়ে বলব? ১৯৫৬তম টেস্ট হচ্ছে ঢাকায়। এর আগের ১৯৫৫ টেস্টের মাত্র ৪টি দেখেছে এই কীর্তি। যার প্রথম তিনটিই গত শতাব্দীর প্রথম ত্রিশ বছরে।
রোমান্টিক ব্যাটসম্যানশিপের প্রতিশব্দ ভিক্টর ট্রাম্পার প্রথম, ১৯০২ সালে। উইকেটে দাপুটে উপস্থিতির কারণে যাঁকে ‘গভর্নর জেনারেল’ নামে ডাকা হতো, সেই ম্যাকার্টনি ১৯২৬-এ। যাঁর নামের আগে কোনো বিশেষণ প্রয়োজন হয় না, সেই ডন ব্র্যাডম্যান ১৯৩০ সালে। তিনজনই অস্ট্রেলিয়ান এবং তিনজনের কীর্তিই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। আরেকটা মিল—তিনটিই ইংল্যান্ডে। ট্রাম্পারের ওই সেঞ্চুরি ম্যানচেস্টারে। ম্যাকার্টনি ও ব্র্যাডম্যানের লিডসে।
১৯৭৬-৭৭ মৌসুমে করাচিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাজিদ খানও করে না ফেললে এই রেকর্ডটাকে নিশ্চিন্তে প্রাগৈতিহাসিক কালের বলে ফেলা যেত। সেই রেকর্ড নিয়ে কাল যথেষ্টই নাড়াচাড়া করালেন তামিম। শেষ পর্যন্ত তো পারেননি, তাহলে এ নিয়ে এত কথা বলছি কেন? বলছি—কারণ শুধু কী হয়েছে নয়, কী হতে পারত—এই আলোচনাও কি ক্রিকেটের অনেক মজার একটি নয়?
তামিম ৮৫ রানে ফিরে যাওয়ার পর আরও প্রায় ৯ ওভার খেলা হয়েছে লাঞ্চের আগে। আউট না হলে সেঞ্চুরি তো হতোই। হয়ে যেত টেস্টের প্রথম দিন লাঞ্চের আগে কোনো ব্যাটসম্যানের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডও। ম্যাকার্টনির ১১২-কে পেছনে ফেলা কোনো ব্যাপারই হতো না তামিমের জন্য। জন্মদিনের জন্য কী দারুণ উপহারটাই না হতো!
একদিক থেকে এটা ভালোই হয়েছে যে, তামিম এই রেকর্ড সম্পর্কে কিছুই জানতেন না। যে কারণে তাঁর দুঃখটা শুধুই একটা সেঞ্চুরি হারানোর দুঃখ হয়েই থেকেছে। ক্রিকেট ইতিহাসে নাম লিখিয়ে ফেলার দুঃখ তাঁকে ছুঁতে পারেনি।
যা হয়নি, তা নিয়েই অনেক কথা বলা হয়ে গেল। বিরক্ত হয়ে থাকলে এবার যা হয়েছে, তা নিয়ে কথা বলি। টেস্টের প্রথম দিনে ৩৩০ রান—দারুণ ব্যাপার! তা আরও দারুণ হতো, যদি উইকেটের ঘরে ‘৮’ না থেকে ‘৫’ বা ‘৬’ থাকত। কিন্তু সব কি আর হয় নাকি! চার-ছয়ের ফুলঝুড়ি ছুটবে, আবার উইকেটও পড়বে না—এটা একটু বেশি চাওয়াই হয়ে যায়। টেস্টের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এর চেয়ে বেশি রান করেছিল আর একবারই—২০০৬ সালে ফতুল্লায় অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৩৫৫। সেবার অবশ্য পূর্ণ তৃপ্তিই মিলেছিল। উইকেটের ঘরে ‘৫’ ছিল বলে পরদিন প্রথম ইনিংসটা ৪২৭-ও ছুঁতে পেরেছিল।
একটা জায়গায় অবশ্য ফতুল্লাকে পেছনে ফেলে দিয়েছে মিরপুর। ফতুল্লায় প্রথম দিনের ৩৫৫ রানে চার ছিল ৪৬টি। মিরপুরে ৩৩০ রানে ৪৯টি চার, সঙ্গে আবার দুটি ছক্কাও।
এক দিনে ৪৯টি চার, ২টি ছক্কা। আবার উইকেটও পড়েছে ৮টি। ক্রিকেটকে যদি বিনোদন বলেন, তাহলে ডালা উপচিয়েই দিয়েছে বাংলাদেশ। হ্যাঁ, টেস্ট ক্রিকেটটা এভাবে খেলা উচিত কি না, এই প্রশ্ন অবশ্যই উঠবে। এই ৩৩০ রানই দেড় দিনে করলে ম্যাচের প্রেক্ষাপটে তা আরও ভালো হতো—এটাও খুবই যৌক্তিক কথা হবে। তবে সাহসী-উদ্ভাবনপ্রিয়-রোমাঞ্চপিয়াসী হিসেবে একটা নাম কিন্তু আস্তে আস্তে ছড়িয়ে পড়ছে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের। সেটি আরও বেশি টের পেলাম গত নিউজিল্যান্ড সফরে। বাংলাদেশ খুব ভালো করেনি। কিন্তু নিউজিল্যান্ডের এমন অনেকের সঙ্গে পরিচয় হলো, যাঁরা দেখলাম বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের খুব ভক্ত। অবাক হয়ে কারণও জানতে চেয়েছি। কী উত্তর পেয়েছি, জানেন? বাংলাদেশের ব্যাটিং মানে ‘নেভার আ ডাল মোমেন্ট’, হয় চার-ছয় নয়তো উইকেট!
দলের সব ব্যাটসম্যানই এভাবে খেললে বিপদ। তবে তামিম ইকবালকে তাঁর সহজাত খেলাটাই খেলার লাইসেন্স দিয়ে দেওয়াই ভালো। যেটি দিতে বলেছিলেন কলিন ক্রফটও। বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে ওই ইনিংস খেলার পরদিন দেখা হতেই সাবেক ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ফাস্ট বোলার প্রায় মিনতির সুরে বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশের মিডিয়ার কাছে একটা অনুরোধ—ডোন্ট কিল হিম!’
এই ‘হিম’টা তামিম। ‘ডোন্ট কিল’ সতর্কবাণী, কারণ চালিয়ে খেলতে গিয়ে ব্যর্থ হলেই যদি মিডিয়া সমালোচনায় মুখর হয়ে ওঠে, তাহলে তামিম হয়তো আর তামিম থাকবে না। আর দশজন ব্যাটসম্যানের মতোই হয়ে যাবে।
বয়সের তুলনায় তামিমের চিন্তাভাবনা অবশ্য খুব পরিষ্কার। অনেকে ভেবেচিন্তে নিজের মতোই খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সেটি জানিয়েও দিলেন কাল। তাতে কী হতে পারে, সে ব্যাপারেও ধারণাটা পরিষ্কার—‘কখনো হয়তো খুব দর্শনীয় হবে, কখনো কুিসত।’
আপনি নিজের খেলাই খেলুন, তামিম! দুঃসময়ে সাহস জোগাতে সনাত্ জয়াসুরিয়া-বীরেন্দর শেবাগরা তো আছেনই!
বক্তার নাম জিওফ বয়কট। খেলোয়াড়ি জীবনে ইংরেজ ভদ্রলোক রান করাটাকেই এই পৃথিবীতে আগমনের একমাত্র উদ্দেশ্য বলে মানতেন। তাঁর তাই অমনই বলার কথা। তবে এটাও তো সত্যি, প্রশ্নটা যদি হয়, ‘নিজের জন্মদিনে সবচেয়ে ভালো উপহার বলবেন কোনটিকে’, বেশির ভাগ ব্যাটসম্যানেরই উত্তর হবে—‘টেস্ট সেঞ্চুরি’।
সেই ‘উপহার’ কাল পেতে পেতে হারিয়ে ফেললেন তামিম ইকবাল। আর মাত্র ১৫টি রান...তা হয়ে গেলে শুধু সেঞ্চুরিই নয়, ইতিহাসেও নাম লেখা হয়ে যেত তামিমের। ইতিহাসের কোন পাতাটায়? যেখানে আছে ভিক্টর ট্রাম্পার, চার্লস ম্যাকার্টনি, ডন ব্র্যাডম্যানের মতো কিংবদন্তির নাম। মাজিদ খানও আছেন। তাঁকে কিংবদন্তি বলাটা হয়তো একটু বাড়াবাড়ি হয়ে যাবে। যদিও এই পাকিস্তানির ব্যাটিং সম্পর্কে মহা-উচ্ছ্বসিত এমন অনেকের সঙ্গেই পরিচয় হয়েছে, কোনো বিশেষণকেই যাঁরা বাড়াবাড়ি বলে মনে করেন না। এঁদের অন্তত একজনকে আপনার চেনার কথা। ডেভ হোয়াটমোর।
তা কী করেছেন এই চারজন? টেস্ট ম্যাচের প্রথম দিন লাঞ্চের আগে সেঞ্চুরি। কীর্তিটা কত বিরল—তা কি বুঝিয়ে বলব? ১৯৫৬তম টেস্ট হচ্ছে ঢাকায়। এর আগের ১৯৫৫ টেস্টের মাত্র ৪টি দেখেছে এই কীর্তি। যার প্রথম তিনটিই গত শতাব্দীর প্রথম ত্রিশ বছরে।
রোমান্টিক ব্যাটসম্যানশিপের প্রতিশব্দ ভিক্টর ট্রাম্পার প্রথম, ১৯০২ সালে। উইকেটে দাপুটে উপস্থিতির কারণে যাঁকে ‘গভর্নর জেনারেল’ নামে ডাকা হতো, সেই ম্যাকার্টনি ১৯২৬-এ। যাঁর নামের আগে কোনো বিশেষণ প্রয়োজন হয় না, সেই ডন ব্র্যাডম্যান ১৯৩০ সালে। তিনজনই অস্ট্রেলিয়ান এবং তিনজনের কীর্তিই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। আরেকটা মিল—তিনটিই ইংল্যান্ডে। ট্রাম্পারের ওই সেঞ্চুরি ম্যানচেস্টারে। ম্যাকার্টনি ও ব্র্যাডম্যানের লিডসে।
১৯৭৬-৭৭ মৌসুমে করাচিতে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে মাজিদ খানও করে না ফেললে এই রেকর্ডটাকে নিশ্চিন্তে প্রাগৈতিহাসিক কালের বলে ফেলা যেত। সেই রেকর্ড নিয়ে কাল যথেষ্টই নাড়াচাড়া করালেন তামিম। শেষ পর্যন্ত তো পারেননি, তাহলে এ নিয়ে এত কথা বলছি কেন? বলছি—কারণ শুধু কী হয়েছে নয়, কী হতে পারত—এই আলোচনাও কি ক্রিকেটের অনেক মজার একটি নয়?
তামিম ৮৫ রানে ফিরে যাওয়ার পর আরও প্রায় ৯ ওভার খেলা হয়েছে লাঞ্চের আগে। আউট না হলে সেঞ্চুরি তো হতোই। হয়ে যেত টেস্টের প্রথম দিন লাঞ্চের আগে কোনো ব্যাটসম্যানের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডও। ম্যাকার্টনির ১১২-কে পেছনে ফেলা কোনো ব্যাপারই হতো না তামিমের জন্য। জন্মদিনের জন্য কী দারুণ উপহারটাই না হতো!
একদিক থেকে এটা ভালোই হয়েছে যে, তামিম এই রেকর্ড সম্পর্কে কিছুই জানতেন না। যে কারণে তাঁর দুঃখটা শুধুই একটা সেঞ্চুরি হারানোর দুঃখ হয়েই থেকেছে। ক্রিকেট ইতিহাসে নাম লিখিয়ে ফেলার দুঃখ তাঁকে ছুঁতে পারেনি।
যা হয়নি, তা নিয়েই অনেক কথা বলা হয়ে গেল। বিরক্ত হয়ে থাকলে এবার যা হয়েছে, তা নিয়ে কথা বলি। টেস্টের প্রথম দিনে ৩৩০ রান—দারুণ ব্যাপার! তা আরও দারুণ হতো, যদি উইকেটের ঘরে ‘৮’ না থেকে ‘৫’ বা ‘৬’ থাকত। কিন্তু সব কি আর হয় নাকি! চার-ছয়ের ফুলঝুড়ি ছুটবে, আবার উইকেটও পড়বে না—এটা একটু বেশি চাওয়াই হয়ে যায়। টেস্টের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এর চেয়ে বেশি রান করেছিল আর একবারই—২০০৬ সালে ফতুল্লায় অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৩৫৫। সেবার অবশ্য পূর্ণ তৃপ্তিই মিলেছিল। উইকেটের ঘরে ‘৫’ ছিল বলে পরদিন প্রথম ইনিংসটা ৪২৭-ও ছুঁতে পেরেছিল।
একটা জায়গায় অবশ্য ফতুল্লাকে পেছনে ফেলে দিয়েছে মিরপুর। ফতুল্লায় প্রথম দিনের ৩৫৫ রানে চার ছিল ৪৬টি। মিরপুরে ৩৩০ রানে ৪৯টি চার, সঙ্গে আবার দুটি ছক্কাও।
এক দিনে ৪৯টি চার, ২টি ছক্কা। আবার উইকেটও পড়েছে ৮টি। ক্রিকেটকে যদি বিনোদন বলেন, তাহলে ডালা উপচিয়েই দিয়েছে বাংলাদেশ। হ্যাঁ, টেস্ট ক্রিকেটটা এভাবে খেলা উচিত কি না, এই প্রশ্ন অবশ্যই উঠবে। এই ৩৩০ রানই দেড় দিনে করলে ম্যাচের প্রেক্ষাপটে তা আরও ভালো হতো—এটাও খুবই যৌক্তিক কথা হবে। তবে সাহসী-উদ্ভাবনপ্রিয়-রোমাঞ্চপিয়াসী হিসেবে একটা নাম কিন্তু আস্তে আস্তে ছড়িয়ে পড়ছে বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানদের। সেটি আরও বেশি টের পেলাম গত নিউজিল্যান্ড সফরে। বাংলাদেশ খুব ভালো করেনি। কিন্তু নিউজিল্যান্ডের এমন অনেকের সঙ্গে পরিচয় হলো, যাঁরা দেখলাম বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের খুব ভক্ত। অবাক হয়ে কারণও জানতে চেয়েছি। কী উত্তর পেয়েছি, জানেন? বাংলাদেশের ব্যাটিং মানে ‘নেভার আ ডাল মোমেন্ট’, হয় চার-ছয় নয়তো উইকেট!
দলের সব ব্যাটসম্যানই এভাবে খেললে বিপদ। তবে তামিম ইকবালকে তাঁর সহজাত খেলাটাই খেলার লাইসেন্স দিয়ে দেওয়াই ভালো। যেটি দিতে বলেছিলেন কলিন ক্রফটও। বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে ওই ইনিংস খেলার পরদিন দেখা হতেই সাবেক ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ফাস্ট বোলার প্রায় মিনতির সুরে বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশের মিডিয়ার কাছে একটা অনুরোধ—ডোন্ট কিল হিম!’
এই ‘হিম’টা তামিম। ‘ডোন্ট কিল’ সতর্কবাণী, কারণ চালিয়ে খেলতে গিয়ে ব্যর্থ হলেই যদি মিডিয়া সমালোচনায় মুখর হয়ে ওঠে, তাহলে তামিম হয়তো আর তামিম থাকবে না। আর দশজন ব্যাটসম্যানের মতোই হয়ে যাবে।
বয়সের তুলনায় তামিমের চিন্তাভাবনা অবশ্য খুব পরিষ্কার। অনেকে ভেবেচিন্তে নিজের মতোই খেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সেটি জানিয়েও দিলেন কাল। তাতে কী হতে পারে, সে ব্যাপারেও ধারণাটা পরিষ্কার—‘কখনো হয়তো খুব দর্শনীয় হবে, কখনো কুিসত।’
আপনি নিজের খেলাই খেলুন, তামিম! দুঃসময়ে সাহস জোগাতে সনাত্ জয়াসুরিয়া-বীরেন্দর শেবাগরা তো আছেনই!
No comments