থেকে গেলেন গেরহার্ড
আজই তাঁর চলে যাওয়ার কথা ছিল। দুই দিন আগে বলেছিলেন, ফেডারেশন তাঁর সঙ্গে কথা বলছে না। সিঙ্গাপুরে চাকরির প্রস্তাব থাকায় তাঁর পক্ষে আর বাংলাদেশে থাকা সম্ভব নয়। কিন্তু নিজের কথা ফিরিয়ে নিলেন পিটার গেরহার্ড। বাংলাদেশ হকি দলের জার্মান কোচ কাল জানিয়েছেন, ‘আপাতত যাচ্ছি না। যেতে মন চায় না। আরও কিছুদিন বাংলাদেশেই থাকছি।’
আগামী ৭ মে ঢাকায় শুরু এশিয়ান গেমসের বাছাইপর্ব পর্যন্ত গেরহার্ডকে রাখার ব্যাপারে একটা ব্যবস্থা হয়েছে। হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার জামিলউদ্দিন জানিয়েছেন, ‘একজন সহকারী নিয়ে তিনি মাসে ১০ হাজার ডলার চেয়েছেন। ৭ হাজার ডলারে রাজি করিয়েছি। এশিয়ান গেমসের বাছাই পর্যন্ত কোচ থাকছেন, এটা নিশ্চিত। তারপর দেখা যাবে।’
গেরহার্ডের সঙ্গে লিখিত কোনো চুক্তি নেই হকি ফেডারেশনের। চুক্তি করলে মাসে মাসে নির্দিষ্ট অঙ্কের বেতন দিতে হবে। বেতন দেওয়ার সামর্থ্য নেই ফেডারেশনের। গেরহার্ড তা মেনে নিয়েছেন। তবে একেবারেই বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করেছেন, তাও নয়। ফেডারেশন যখন যা সম্ভব হয়েছে তাঁকে দিয়েছে।
এভাবে আর কত দিন? এই প্রশ্ন তুলে চলে যেতে চেয়েছেন গেরহার্ড। শেষ পর্যন্ত লিখিত কোনো চুক্তি না হলেও ফেডারেশন সম্পাদকের সঙ্গে একটা সমঝোতায় পৌঁছেছেন। আজই আনুষ্ঠানিকভাবে ফেডারেশন সম্পাদকের সঙ্গে বসার সুযোগ পাচ্ছেন গেরহার্ড।
হকিতে পৃষ্ঠপোষণা একটা বড় সমস্যা। গেরহার্ডকে রাখার ব্যাপারে সর্বশেষ যে উপায়টা বের করা হয়েছে সেটাও সেই ‘ব্যক্তি উদ্যোগ’। ফেডারেশন সম্পাদক জানিয়েছেন, ‘এখনো পৃষ্ঠপোষক পাওয়া যায়নি। এত দিন ব্যক্তিগতভাবে যা সম্ভব দিয়েছি। এখন ৭ হাজার ডলারও ব্যক্তিগতভাবে আমি দেব।’
আগামী ৭ মে ঢাকায় শুরু এশিয়ান গেমসের বাছাইপর্ব পর্যন্ত গেরহার্ডকে রাখার ব্যাপারে একটা ব্যবস্থা হয়েছে। হকি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক খন্দকার জামিলউদ্দিন জানিয়েছেন, ‘একজন সহকারী নিয়ে তিনি মাসে ১০ হাজার ডলার চেয়েছেন। ৭ হাজার ডলারে রাজি করিয়েছি। এশিয়ান গেমসের বাছাই পর্যন্ত কোচ থাকছেন, এটা নিশ্চিত। তারপর দেখা যাবে।’
গেরহার্ডের সঙ্গে লিখিত কোনো চুক্তি নেই হকি ফেডারেশনের। চুক্তি করলে মাসে মাসে নির্দিষ্ট অঙ্কের বেতন দিতে হবে। বেতন দেওয়ার সামর্থ্য নেই ফেডারেশনের। গেরহার্ড তা মেনে নিয়েছেন। তবে একেবারেই বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করেছেন, তাও নয়। ফেডারেশন যখন যা সম্ভব হয়েছে তাঁকে দিয়েছে।
এভাবে আর কত দিন? এই প্রশ্ন তুলে চলে যেতে চেয়েছেন গেরহার্ড। শেষ পর্যন্ত লিখিত কোনো চুক্তি না হলেও ফেডারেশন সম্পাদকের সঙ্গে একটা সমঝোতায় পৌঁছেছেন। আজই আনুষ্ঠানিকভাবে ফেডারেশন সম্পাদকের সঙ্গে বসার সুযোগ পাচ্ছেন গেরহার্ড।
হকিতে পৃষ্ঠপোষণা একটা বড় সমস্যা। গেরহার্ডকে রাখার ব্যাপারে সর্বশেষ যে উপায়টা বের করা হয়েছে সেটাও সেই ‘ব্যক্তি উদ্যোগ’। ফেডারেশন সম্পাদক জানিয়েছেন, ‘এখনো পৃষ্ঠপোষক পাওয়া যায়নি। এত দিন ব্যক্তিগতভাবে যা সম্ভব দিয়েছি। এখন ৭ হাজার ডলারও ব্যক্তিগতভাবে আমি দেব।’
No comments