এবার জাতীয় টি-টোয়েন্টি লিগ
আইপিএলের আগের দুই আসরও মাতিয়েছিল ক্রিকেট-বিশ্ব, মাতাচ্ছে এবারও। কিছুদিন আগে মাতিয়েছে চ্যাম্পিয়নস লিগ টি-টোয়েন্টিও। ৩০ এপ্রিল ওয়েস্ট ইন্ডিজে শুরু হতে যাওয়া টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ তিন বছরের মধ্যে তৃতীয়। টি-টোয়েন্টির মহোত্সবে বাংলাদেশই শুধু একটু অনুজ্জ্বল। জাতীয় দলের পারফরম্যান্সের পাশাপাশি আরেকটা কারণ জাতীয় পর্যায়ে কোনো টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টই নেই। তবে সেই অভাব দূর হতে যাচ্ছে শিগগিরই, ১১ এপ্রিল মাঠে গড়াচ্ছে জাতীয় লিগ টি-টোয়েন্টির প্রথম আসর।
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে টি-টোয়েন্টি চালু হয়েছে আগেই, হয়েছে করপোরেট লিগও, চট্টগ্রামে হয়েছে পিসিএলও। তবে জাতীয় পর্যায়ে টি-টোয়েন্টি এই প্রথম, সেটাও আবার হতে যাচ্ছে দারুণ এক সময়ে। ১১ এপ্রিল শুরু লিগ শেষ হবে ২০ এপ্রিল, কদিন পরই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে যাবে বাংলাদেশ দল। জাতীয় দলের জন্য তাই প্রস্তুতিটাও চমত্কার হবে বলে মনে করছেন আয়োজকেরা।
টি-টোয়েন্টি বলতে এখন যা বোঝায় থাকবে এর সব উপাদানই। জাতীয় লিগের বড় দৈর্ঘ্যের মতো ছয়টি বিভাগীয় দলই খেলবে, তবে নামগুলো একটু পাল্টে যাবে। মূল নাম ঠিকই থাকবে, সঙ্গে যুক্ত হবে আর একটি-দুটি শব্দ। খেলাও হবে ফ্যাঞ্চাইজি ভিত্তিতে, বিভাগীয় ভিত্তিতে নয়। থাকবে জমজমাট উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠান, যাতে পারফর্ম করবে দেশি-বিদেশি শিল্পীরা। থাকছে বর্তমানে টি-টোয়েন্টির অন্যতম অনুষঙ্গ চিয়ার লিডার্সও। টুর্নামেন্টের ইভেন্ট পার্টনার হিসেবে থাকছে এটিএন রেকর্ডস, টাইটেল স্পনসর, সহযোগী স্পনসর খোঁজা, বাজারজাতকরণ থেকে শুরু করে পুরো আয়োজনের খুঁটিনাটিও দেখার দায়িত্বও তাদের। মিডিয়া পার্টনার হিসেবে থাকছে এটিএন বাংলা এবং রেডিও টুডে। টুর্নামেন্টের ১৫টি ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচার করবে এটিএন। বেশির ভাগ ম্যাচই হবে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে, দু-তিনটি হতে পারে ফতুল্লা কিংবা বিকেএসপিতে।
টুর্নামেন্টের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ, বিশাল অঙ্কের প্রাইজমানি। চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ১ লাখ ডলার, ৫০ হাজার রানার্সআপ দল। এ ছাড়া থাকছে আর অনেক চমক, জানালেন আয়োজকেরা। দলগুলোর স্বত্ব কাদের হাতে থাকছে, সেটা জানানো হতে পারে ২৯ মার্চ। জাতীয় লিগের খেলোয়াড় তালিকা দিয়ে নয়, টি-টোয়েন্টি লিগের খেলোয়াড় নির্বাচন হবে আলাদা। এর সম্ভাব্য তারিখ ৪ এপ্রিল। প্রতিটি দলে চারজন করে আইকন ক্রিকেটার ঠিক করে দেওয়া হবে, অন্যদের বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করে দেওয়া হবে। তবে সবাই যাতে ন্যূনতম অর্থ পান নিশ্চিত করা হবে সেটাও। গতকাল বিসিবি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় এসব তথ্য। বক্তব্য রাখেন বিসিবির সিনিয়র সহসভাপতি মাহবুবুল আনাম, পরিচালক গাজী আশরাফ হোসেন, এটিএন রেকর্ডসের উপদেষ্টা রুবাবা দৌলা এবং অন্যরা।
গত চ্যাম্পিয়নস লিগে অন্য সব টেস্ট খেলুড়ে দেশের প্রতিনিধিত্ব থাকলেও বাংলাদেশ অংশ নিতে পারেনি। যুক্তিটা ছিল, বাংলাদেশের জাতীয় কোনো টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতা নেই। এবার আর সেই যুক্তি খাটবে না।
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে টি-টোয়েন্টি চালু হয়েছে আগেই, হয়েছে করপোরেট লিগও, চট্টগ্রামে হয়েছে পিসিএলও। তবে জাতীয় পর্যায়ে টি-টোয়েন্টি এই প্রথম, সেটাও আবার হতে যাচ্ছে দারুণ এক সময়ে। ১১ এপ্রিল শুরু লিগ শেষ হবে ২০ এপ্রিল, কদিন পরই টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলতে যাবে বাংলাদেশ দল। জাতীয় দলের জন্য তাই প্রস্তুতিটাও চমত্কার হবে বলে মনে করছেন আয়োজকেরা।
টি-টোয়েন্টি বলতে এখন যা বোঝায় থাকবে এর সব উপাদানই। জাতীয় লিগের বড় দৈর্ঘ্যের মতো ছয়টি বিভাগীয় দলই খেলবে, তবে নামগুলো একটু পাল্টে যাবে। মূল নাম ঠিকই থাকবে, সঙ্গে যুক্ত হবে আর একটি-দুটি শব্দ। খেলাও হবে ফ্যাঞ্চাইজি ভিত্তিতে, বিভাগীয় ভিত্তিতে নয়। থাকবে জমজমাট উদ্বোধনী ও সমাপনী অনুষ্ঠান, যাতে পারফর্ম করবে দেশি-বিদেশি শিল্পীরা। থাকছে বর্তমানে টি-টোয়েন্টির অন্যতম অনুষঙ্গ চিয়ার লিডার্সও। টুর্নামেন্টের ইভেন্ট পার্টনার হিসেবে থাকছে এটিএন রেকর্ডস, টাইটেল স্পনসর, সহযোগী স্পনসর খোঁজা, বাজারজাতকরণ থেকে শুরু করে পুরো আয়োজনের খুঁটিনাটিও দেখার দায়িত্বও তাদের। মিডিয়া পার্টনার হিসেবে থাকছে এটিএন বাংলা এবং রেডিও টুডে। টুর্নামেন্টের ১৫টি ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচার করবে এটিএন। বেশির ভাগ ম্যাচই হবে মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে, দু-তিনটি হতে পারে ফতুল্লা কিংবা বিকেএসপিতে।
টুর্নামেন্টের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ, বিশাল অঙ্কের প্রাইজমানি। চ্যাম্পিয়ন দল পাবে ১ লাখ ডলার, ৫০ হাজার রানার্সআপ দল। এ ছাড়া থাকছে আর অনেক চমক, জানালেন আয়োজকেরা। দলগুলোর স্বত্ব কাদের হাতে থাকছে, সেটা জানানো হতে পারে ২৯ মার্চ। জাতীয় লিগের খেলোয়াড় তালিকা দিয়ে নয়, টি-টোয়েন্টি লিগের খেলোয়াড় নির্বাচন হবে আলাদা। এর সম্ভাব্য তারিখ ৪ এপ্রিল। প্রতিটি দলে চারজন করে আইকন ক্রিকেটার ঠিক করে দেওয়া হবে, অন্যদের বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করে দেওয়া হবে। তবে সবাই যাতে ন্যূনতম অর্থ পান নিশ্চিত করা হবে সেটাও। গতকাল বিসিবি কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয় এসব তথ্য। বক্তব্য রাখেন বিসিবির সিনিয়র সহসভাপতি মাহবুবুল আনাম, পরিচালক গাজী আশরাফ হোসেন, এটিএন রেকর্ডসের উপদেষ্টা রুবাবা দৌলা এবং অন্যরা।
গত চ্যাম্পিয়নস লিগে অন্য সব টেস্ট খেলুড়ে দেশের প্রতিনিধিত্ব থাকলেও বাংলাদেশ অংশ নিতে পারেনি। যুক্তিটা ছিল, বাংলাদেশের জাতীয় কোনো টি-টোয়েন্টি প্রতিযোগিতা নেই। এবার আর সেই যুক্তি খাটবে না।
No comments