বার্সা পেল গানার্সকে বায়ার্নকে ম্যানইউ
প্রতিপক্ষ আর্সেনাল। সহজ বলা যাবে না কিছুতেই। এর পরও হয়তো চ্যাম্পিয়নস লিগের কোয়ার্টার ফাইনালের ড্রয়ে বার্সেলোনা খুশিই। ড্রয়ের আগে বার্সেলোনার স্পোর্টিং ডিরেক্টর টিক্সি বেগিরিস্তেইন বলেছিলেন—অন্য যে দল তাদের সামনে পড়ে পড়ুক, শুধু ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড না পড়লেই হয়!
খুশি-টুশি কিছু নয়, তবে এই ড্র আর্সেনাল শিবিরে একটা উত্তেজনা না ছড়িয়ে পারে না। বার্সেলোনাকে সামনে পেয়ে যে পাওয়া গেছে প্রতিশোধ নেওয়ার সুযোগ। ২০০৬ সালে ফাইনালে এই বার্সার কাছে হেরেই চ্যাম্পিয়নস লিগে প্রথম শিরোপা-স্বপ্ন বিসর্জন দিতে হয়েছিল ‘গানার’দের। আর্সেনাল সচিব ডেভিড মাইলস তো ড্রর পর পরই বলে দিয়েছেন, ‘বার্সেলোনাকে আমাদের কিছু ফিরিয়ে দেওয়ার আছে। কথাটা আসলে এ রকমই হয়।’
লেনাদেনার হিসাব আছে আরেকটি লড়াইতেও। সেটা বার্সার ‘ভয়’ ম্যানইউ আর জার্মান পরাশক্তি বায়ার্ন মিউনিখের। ১৯৯৯ সালের ফাইনালে ইনজুরি সময়ে দুই গোল করে বায়ার্নকে হারিয়েছিল ম্যানইউ। দুই বছর পরই ম্যানইউকে কোয়ার্টার ফাইনালে পেয়ে এর প্রতিশোধ নিয়েছিল বায়ার্ন। এবারের লড়াইটা তাই দুদলের জন্যই এগিয়ে যাওয়ার। সব মিলিয়ে বায়ার্ন সভাপতি কার্ল-হেইঞ্জ রুমেনিগে বললেন একটি মহারণের অপেক্ষা করতে, ‘খুব কঠিন হবে, তবে রোমাঞ্চকর একটি লড়াই-ই হতে যাচ্ছে।’
এই ড্র ফ্রান্সকেও আনন্দ করার মতো একটা উপলক্ষ এনে দিয়েছে। ২০০৪ সালের পর আবার কোনো ফরাসি ক্লাব খেলবে চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে। কোয়ার্টার ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে দুই ফরাসি ক্লাব বোর্দো আর লিওঁ, যার অর্থ সেমিফাইনালেও থাকছে ফরাসি প্রতিনিধিত্ব। অন্য কোয়ার্টার ফাইনালটিতে হোসে মরিনহোর ইন্টার মিলান পেয়েছে সবার কাঙ্ক্ষিত প্রতিপক্ষ—রাশিয়ার সিএসকেএ মস্কোকে। এএফপি।
কোয়ার্টার ফাইনাল লাইনআপ
আর্সেনাল : বার্সেলোনা
বায়ার্ন মিউনিখ : ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড
ইন্টার মিলান : সিএসকেএ মস্কো
লিওঁ : বোর্দো
প্রথম লেগ: ৩০ ও ৩১ মার্চ
দ্বিতীয় লেগ: ৬ ও ৭ এপ্রিল
প্রথম লেগের স্বাগতিক দল প্রথমে
খুশি-টুশি কিছু নয়, তবে এই ড্র আর্সেনাল শিবিরে একটা উত্তেজনা না ছড়িয়ে পারে না। বার্সেলোনাকে সামনে পেয়ে যে পাওয়া গেছে প্রতিশোধ নেওয়ার সুযোগ। ২০০৬ সালে ফাইনালে এই বার্সার কাছে হেরেই চ্যাম্পিয়নস লিগে প্রথম শিরোপা-স্বপ্ন বিসর্জন দিতে হয়েছিল ‘গানার’দের। আর্সেনাল সচিব ডেভিড মাইলস তো ড্রর পর পরই বলে দিয়েছেন, ‘বার্সেলোনাকে আমাদের কিছু ফিরিয়ে দেওয়ার আছে। কথাটা আসলে এ রকমই হয়।’
লেনাদেনার হিসাব আছে আরেকটি লড়াইতেও। সেটা বার্সার ‘ভয়’ ম্যানইউ আর জার্মান পরাশক্তি বায়ার্ন মিউনিখের। ১৯৯৯ সালের ফাইনালে ইনজুরি সময়ে দুই গোল করে বায়ার্নকে হারিয়েছিল ম্যানইউ। দুই বছর পরই ম্যানইউকে কোয়ার্টার ফাইনালে পেয়ে এর প্রতিশোধ নিয়েছিল বায়ার্ন। এবারের লড়াইটা তাই দুদলের জন্যই এগিয়ে যাওয়ার। সব মিলিয়ে বায়ার্ন সভাপতি কার্ল-হেইঞ্জ রুমেনিগে বললেন একটি মহারণের অপেক্ষা করতে, ‘খুব কঠিন হবে, তবে রোমাঞ্চকর একটি লড়াই-ই হতে যাচ্ছে।’
এই ড্র ফ্রান্সকেও আনন্দ করার মতো একটা উপলক্ষ এনে দিয়েছে। ২০০৪ সালের পর আবার কোনো ফরাসি ক্লাব খেলবে চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালে। কোয়ার্টার ফাইনালে মুখোমুখি হচ্ছে দুই ফরাসি ক্লাব বোর্দো আর লিওঁ, যার অর্থ সেমিফাইনালেও থাকছে ফরাসি প্রতিনিধিত্ব। অন্য কোয়ার্টার ফাইনালটিতে হোসে মরিনহোর ইন্টার মিলান পেয়েছে সবার কাঙ্ক্ষিত প্রতিপক্ষ—রাশিয়ার সিএসকেএ মস্কোকে। এএফপি।
কোয়ার্টার ফাইনাল লাইনআপ
আর্সেনাল : বার্সেলোনা
বায়ার্ন মিউনিখ : ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড
ইন্টার মিলান : সিএসকেএ মস্কো
লিওঁ : বোর্দো
প্রথম লেগ: ৩০ ও ৩১ মার্চ
দ্বিতীয় লেগ: ৬ ও ৭ এপ্রিল
প্রথম লেগের স্বাগতিক দল প্রথমে
No comments