নতুন বছরে অনেক নতুনের জাতীয় লিগ
শুধু ফরম্যাট নয়, অনেক কিছুতেই নতুনত্ব নিয়ে আসছে ১১তম জাতীয় ক্রিকেট লিগ। কোচ-খেলোয়াড়-কর্মকর্তা নির্বাচনপ্রক্রিয়া থেকে শুরু করে ম্যাচ ফি আর খেলোয়াড়দের দৈনিক ভাতাতেও আছে পরিবর্তন। জাতীয় লিগ শুরু হবে আগামী ১ জানুয়ারি থেকে।
জাতীয় লিগের চার দিনের ম্যাচের ফরম্যাট এবার অনেক সংক্ষিপ্ত। আগে লিগে মোট ৩৩টি ম্যাচ হলেও এবার হবে ২২টি। এই প্রথমবার লিগ হবে দুই পর্বে, দুই পর্বের খেলাই সিঙ্গেল লিগ পদ্ধতিতে। প্রথম পর্বের শীর্ষ চার দল খেলবে দ্বিতীয় পর্বে। দ্বিতীয় পর্বের শীর্ষ দুই দল ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে খেলবে পাঁচ দিনের ফাইনাল। চার দিনের ম্যাচ শেষ হওয়ার পর মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে ওয়ানডে ও এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকে টি-টোয়েন্টি লিগ শুরু হওয়ার কথা।
বিসিবির টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান গাজী আশরাফ হোসেন অবশ্য বলেছেন, ফরম্যাটের এই পরিবর্তন আপাতত পরীক্ষামূলক, ‘ভবিষ্যতে যে জাতীয় লিগ সব সময় এই ফরম্যাটেই হবে, এমন নয়। নতুন ফরম্যাটটা আমরা এবার দেখব। এরপর যদি মনে হয় যে আসলে আগেরটাই ভালো, সে ক্ষেত্রে সামনের বার থেকে আমরা পুরোনো ফরম্যাটেও ফিরে যেতে পারি।’
ছয় বিভাগের খেলোয়াড়-কোচ নির্বাচনের মূল কাজটা অন্যবার বিসিবির নির্বাচকেরা করলেও এবার বিভাগীয় দলগুলোর পছন্দকেই গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানালেন টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান, ‘বিভাগ থেকে আমাদের যে তালিকা দেওয়া হয়েছে, সেটাই ধরে রাখার চেষ্টা করেছি আমরা। খুব জরুরি না হলে পরিবর্তন করা হয়নি। যেমন কোনো বিভাগে হয়তো একাধিক ভালো উইকেটকিপার আছে, আবার অন্য বিভাগে নেই। সে ক্ষেত্রে আমরা কিছু ভারসাম্য রাখার চেষ্টা করেছি। এ ছাড়া কোচ, ম্যানেজারও এবার বিভাগের পছন্দ অনুযায়ীই রাখা হয়েছে।’
খেলোয়াড় তালিকায় খুব বেশি হাত না দেওয়ার মূল কারণ নতুন ফরম্যাট। এই ফরম্যাটে কিছু দলের খেলা বেশি কমে যাবে বলে বোর্ড চেয়েছে, সব বিভাগ তাদের প্রকৃত শক্তি নিয়ে খেলুক। দলগুলোর সামর্থ্যের প্রকৃত অবস্থা বোঝা যাবে তাতে।
জাতীয় লিগে ক্রিকেটারদের দৈনিক ভাতা গতবার ছিল ১ হাজার টাকা, ম্যাচ ফি ১০ হাজার। এবার দৈনিক ভাতা ৭০০ টাকা ও ম্যাচ ফি ১২ হাজার টাকা করে। গতবার এক ভেন্যু থেকে আরেক ভেন্যুতে ভ্রমণের দিনে টাকা না পেলেও এবার সেটা পাবেন ক্রিকেটাররা। এ ছাড়া প্রতি ম্যাচের জয়ী দল পাবে ২০ হাজার টাকা করে।
জাতীয় লিগের চার দিনের ম্যাচের ফরম্যাট এবার অনেক সংক্ষিপ্ত। আগে লিগে মোট ৩৩টি ম্যাচ হলেও এবার হবে ২২টি। এই প্রথমবার লিগ হবে দুই পর্বে, দুই পর্বের খেলাই সিঙ্গেল লিগ পদ্ধতিতে। প্রথম পর্বের শীর্ষ চার দল খেলবে দ্বিতীয় পর্বে। দ্বিতীয় পর্বের শীর্ষ দুই দল ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে খেলবে পাঁচ দিনের ফাইনাল। চার দিনের ম্যাচ শেষ হওয়ার পর মার্চের প্রথম সপ্তাহ থেকে ওয়ানডে ও এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকে টি-টোয়েন্টি লিগ শুরু হওয়ার কথা।
বিসিবির টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান গাজী আশরাফ হোসেন অবশ্য বলেছেন, ফরম্যাটের এই পরিবর্তন আপাতত পরীক্ষামূলক, ‘ভবিষ্যতে যে জাতীয় লিগ সব সময় এই ফরম্যাটেই হবে, এমন নয়। নতুন ফরম্যাটটা আমরা এবার দেখব। এরপর যদি মনে হয় যে আসলে আগেরটাই ভালো, সে ক্ষেত্রে সামনের বার থেকে আমরা পুরোনো ফরম্যাটেও ফিরে যেতে পারি।’
ছয় বিভাগের খেলোয়াড়-কোচ নির্বাচনের মূল কাজটা অন্যবার বিসিবির নির্বাচকেরা করলেও এবার বিভাগীয় দলগুলোর পছন্দকেই গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে জানালেন টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান, ‘বিভাগ থেকে আমাদের যে তালিকা দেওয়া হয়েছে, সেটাই ধরে রাখার চেষ্টা করেছি আমরা। খুব জরুরি না হলে পরিবর্তন করা হয়নি। যেমন কোনো বিভাগে হয়তো একাধিক ভালো উইকেটকিপার আছে, আবার অন্য বিভাগে নেই। সে ক্ষেত্রে আমরা কিছু ভারসাম্য রাখার চেষ্টা করেছি। এ ছাড়া কোচ, ম্যানেজারও এবার বিভাগের পছন্দ অনুযায়ীই রাখা হয়েছে।’
খেলোয়াড় তালিকায় খুব বেশি হাত না দেওয়ার মূল কারণ নতুন ফরম্যাট। এই ফরম্যাটে কিছু দলের খেলা বেশি কমে যাবে বলে বোর্ড চেয়েছে, সব বিভাগ তাদের প্রকৃত শক্তি নিয়ে খেলুক। দলগুলোর সামর্থ্যের প্রকৃত অবস্থা বোঝা যাবে তাতে।
জাতীয় লিগে ক্রিকেটারদের দৈনিক ভাতা গতবার ছিল ১ হাজার টাকা, ম্যাচ ফি ১০ হাজার। এবার দৈনিক ভাতা ৭০০ টাকা ও ম্যাচ ফি ১২ হাজার টাকা করে। গতবার এক ভেন্যু থেকে আরেক ভেন্যুতে ভ্রমণের দিনে টাকা না পেলেও এবার সেটা পাবেন ক্রিকেটাররা। এ ছাড়া প্রতি ম্যাচের জয়ী দল পাবে ২০ হাজার টাকা করে।
No comments