বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে ভারতের প্রতি বাংলাদেশের আহ্বান -কলকাতায় শিল্প ও বাণিজ্য মেলা শুরু
কলকাতায় ২৩তম শিল্প ও বাণিজ্য মেলা গতকাল বৃহস্পতিবার শুরু হয়েছে, যা শেষ হবে আগামী ৩ জানুয়ারি।
শহরের বাইপাস ও পার্ক সার্কাস কানেক্টরের সামনে মিলনমেলা ময়দানে যৌথভাবে মেলাটির উদ্বোধন করেন ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায় ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশের ভূমিমন্ত্রী মো. রেজাউল করিম হীরা ও ভূমি প্রতিমন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান।
বাংলাদেশের একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল মেলায় যোগ দিচ্ছে।
মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মো. রেজাউল করিম হীরা বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বাংলাদেশ থেকে বেশি করে পণ্য আমদানি করার জন্য ভারতের প্রতি আহ্বান জানান। একই সঙ্গে ভারতীয় শিল্পপতিদের বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি ও ভারী শিল্পসহ অন্যান্য খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি। অন্যদিকে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণে নৌপথে পণ্য পরিবহনের ওপর জোর দেন।
বর্তমানে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে ভারতের অংশীদারি ৯১ শতাংশ এবং বাংলাদেশের মাত্র ৯ শতাংশ।
বাংলাদেশ এবারের কলকাতা শিল্প ও বাণিজ্য মেলার ফোকাস কান্ট্রি। মেলায় বাংলাদেশের ৪৩টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান যোগ দিয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও বেঙ্গল ন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিএনসিসিআই) এ মেলার আয়োজন করেছে। এ মেলায় দেশ-বিদেশের মোট ৭৫০টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান যোগ দিয়েছে। এতে স্বাগতিক ভারত ও প্রতিবেশী বাংলাদেশ ছাড়াও যোগ দিয়েছে চীন, পাকিস্তান, ভুটান, তুরস্ক, মিসর ও ভিয়েতনামের বিভিন্ন শিল্পগোষ্ঠী। কেবল চীনের সিচান প্রদেশেরই ২০টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান যোগ দিচ্ছে এ মেলায়।
কলকাতার বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনে নিযুক্ত বাণিজ্যসচিব মো. ওমর ফারুক প্রথম আলোকে জানান, এবারের মেলায় বাংলাদেশ ফোকাস কান্ট্রি হওয়ায় সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের ৩০ সদস্যের দুটি প্রতিনিধিদল আসছে।
কলকাতা বাণিজ্য মেলায় এবার পাঁচ হাজার বর্গফুট জায়গা নিয়ে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের আদলে নির্মাণ করা হয়েছে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন।
শহরের বাইপাস ও পার্ক সার্কাস কানেক্টরের সামনে মিলনমেলা ময়দানে যৌথভাবে মেলাটির উদ্বোধন করেন ভারতের কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায় ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশের ভূমিমন্ত্রী মো. রেজাউল করিম হীরা ও ভূমি প্রতিমন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান।
বাংলাদেশের একটি ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল মেলায় যোগ দিচ্ছে।
মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মো. রেজাউল করিম হীরা বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বাংলাদেশ থেকে বেশি করে পণ্য আমদানি করার জন্য ভারতের প্রতি আহ্বান জানান। একই সঙ্গে ভারতীয় শিল্পপতিদের বাংলাদেশের তথ্যপ্রযুক্তি ও ভারী শিল্পসহ অন্যান্য খাতে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি। অন্যদিকে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্য সম্প্রসারণে নৌপথে পণ্য পরিবহনের ওপর জোর দেন।
বর্তমানে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যে ভারতের অংশীদারি ৯১ শতাংশ এবং বাংলাদেশের মাত্র ৯ শতাংশ।
বাংলাদেশ এবারের কলকাতা শিল্প ও বাণিজ্য মেলার ফোকাস কান্ট্রি। মেলায় বাংলাদেশের ৪৩টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান যোগ দিয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার ও বেঙ্গল ন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিএনসিসিআই) এ মেলার আয়োজন করেছে। এ মেলায় দেশ-বিদেশের মোট ৭৫০টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান যোগ দিয়েছে। এতে স্বাগতিক ভারত ও প্রতিবেশী বাংলাদেশ ছাড়াও যোগ দিয়েছে চীন, পাকিস্তান, ভুটান, তুরস্ক, মিসর ও ভিয়েতনামের বিভিন্ন শিল্পগোষ্ঠী। কেবল চীনের সিচান প্রদেশেরই ২০টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান যোগ দিচ্ছে এ মেলায়।
কলকাতার বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনে নিযুক্ত বাণিজ্যসচিব মো. ওমর ফারুক প্রথম আলোকে জানান, এবারের মেলায় বাংলাদেশ ফোকাস কান্ট্রি হওয়ায় সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের ৩০ সদস্যের দুটি প্রতিনিধিদল আসছে।
কলকাতা বাণিজ্য মেলায় এবার পাঁচ হাজার বর্গফুট জায়গা নিয়ে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধের আদলে নির্মাণ করা হয়েছে বাংলাদেশ প্যাভিলিয়ন।
No comments