লাদেনের হামলা থেকে প্রাণে বেঁচে গিয়েছিলেন বিল ক্লিনটন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন ক্ষমতায় থাকাকালীন ওসামা বিন লাদেনের অনুসারীদের হামলার হাত থেকে অল্পের জন্য বেঁচে গিয়েছিলেন। বিল ক্লিনটন ১৯৯৬ সালে ফিলিপাইন সফরকালে এ ঘটনা ঘটে। সম্প্রতি প্রকাশিত একটি বইয়ে এ কথা বলা হয়েছে।
ম্যানিলায় ক্লিনটনের যাত্রাপথে একটি সেতুতে বোমা পুঁতে রেখেছিল লাদেনের অনুসারীরা। ক্লিনটনের গাড়িবহর ওই সেতুতে ওঠার কিছুক্ষণ আগে এ ব্যাপারে জানতে পারেন নিরাপত্তাকর্মীরা। পরে প্রেসিডেন্টের গাড়িবহর পথ পরিবর্তন করে গন্তব্যস্থলে পৌঁছায়। এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক জোট অ্যাপেকের সম্মেলনে যোগদানকালে এ ঘটনা ঘটে।
মার্কিন আইনবিষয়ক অধ্যাপক কেন গর্মলি তাঁর লেখা ইন দ্য ডেথ অব আমেরিকান ভার্চু: ক্লিনটন ভার্সাস স্টার বইয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বইটিতে বলা হয়েছে, ম্যানিলায় স্থানীয় এক রাজনীতিকের সঙ্গে ক্লিনটনের দেখা করার কথা ছিল। ম্যানিলার মধ্যাঞ্চল হয়ে তাঁর সেখানে যাওয়ার কথা। যাত্রাপথে একটি সেতু ছিল। ক্লিনটনকে নিয়ে তাঁর গাড়িবহর যখন রওনা দেবে, তখনই গোয়েন্দা কর্মকর্তারা খবর পান যে প্রেসিডেন্টের ওপর হামলা হতে পারে এবং এটা একেবারেই আসন্ন। এ খবর পাওয়ামাত্র প্রেসিডেন্টের গাড়িবহর পথ পরিবর্তন করে। পরে মার্কিন গোয়েন্দারা ওই সেতুর নিচ থেকে একটি বোমা উদ্ধার করেন।
কেন গর্মলি লিখেছেন, পরে তদন্ত করে দেখা গেছে, ওসামা বিন লাদেনের নির্দেশেই এ হামলার পরিকল্পনা করা হয়েছিল।
ইরানে লাদেনের মেয়ে
সৌদি আরবভিত্তিক পত্রিকা আশার্ক আল-আওসাত বলেছে, ওসামা বিন লাদেনের এক মেয়ে ইরানি নিরাপত্তারক্ষীদের বেষ্টনী থেকে পালিয়ে এসে তেহরানে সৌদি দূতাবাসে আশ্রয় নিয়েছেন। তবে এ ব্যাপারে ইরান ও সৌদি আরবের পক্ষ থেকে তাত্ক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
আট বছর ধরে লাদেনের পাঁচ ছেলে ও এক মেয়েকে গৃহবন্দী করে রেখেছিল ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী।
ম্যানিলায় ক্লিনটনের যাত্রাপথে একটি সেতুতে বোমা পুঁতে রেখেছিল লাদেনের অনুসারীরা। ক্লিনটনের গাড়িবহর ওই সেতুতে ওঠার কিছুক্ষণ আগে এ ব্যাপারে জানতে পারেন নিরাপত্তাকর্মীরা। পরে প্রেসিডেন্টের গাড়িবহর পথ পরিবর্তন করে গন্তব্যস্থলে পৌঁছায়। এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক জোট অ্যাপেকের সম্মেলনে যোগদানকালে এ ঘটনা ঘটে।
মার্কিন আইনবিষয়ক অধ্যাপক কেন গর্মলি তাঁর লেখা ইন দ্য ডেথ অব আমেরিকান ভার্চু: ক্লিনটন ভার্সাস স্টার বইয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন।
বইটিতে বলা হয়েছে, ম্যানিলায় স্থানীয় এক রাজনীতিকের সঙ্গে ক্লিনটনের দেখা করার কথা ছিল। ম্যানিলার মধ্যাঞ্চল হয়ে তাঁর সেখানে যাওয়ার কথা। যাত্রাপথে একটি সেতু ছিল। ক্লিনটনকে নিয়ে তাঁর গাড়িবহর যখন রওনা দেবে, তখনই গোয়েন্দা কর্মকর্তারা খবর পান যে প্রেসিডেন্টের ওপর হামলা হতে পারে এবং এটা একেবারেই আসন্ন। এ খবর পাওয়ামাত্র প্রেসিডেন্টের গাড়িবহর পথ পরিবর্তন করে। পরে মার্কিন গোয়েন্দারা ওই সেতুর নিচ থেকে একটি বোমা উদ্ধার করেন।
কেন গর্মলি লিখেছেন, পরে তদন্ত করে দেখা গেছে, ওসামা বিন লাদেনের নির্দেশেই এ হামলার পরিকল্পনা করা হয়েছিল।
ইরানে লাদেনের মেয়ে
সৌদি আরবভিত্তিক পত্রিকা আশার্ক আল-আওসাত বলেছে, ওসামা বিন লাদেনের এক মেয়ে ইরানি নিরাপত্তারক্ষীদের বেষ্টনী থেকে পালিয়ে এসে তেহরানে সৌদি দূতাবাসে আশ্রয় নিয়েছেন। তবে এ ব্যাপারে ইরান ও সৌদি আরবের পক্ষ থেকে তাত্ক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
আট বছর ধরে লাদেনের পাঁচ ছেলে ও এক মেয়েকে গৃহবন্দী করে রেখেছিল ইরানের নিরাপত্তা বাহিনী।
No comments