কাশ্মীরকে স্বায়ত্তশাসন দেওয়ার সুপারিশ
ভারতের সংঘাত-বিক্ষুব্ধ রাজ্য কাশ্মীরকে স্বায়ত্তশাসন দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের নিয়োগ দেওয়া উচ্চপর্যায়ের উপদেষ্টারা এই সুপারিশ করেছেন। খবর: এএফপি।
১৯৪৭ সালে ব্রিটেনের কাছ থেকে ভারতের স্বাধীনতা লাভের পর থেকে যোগাযোগ, প্রতিরক্ষা ও পররাষ্ট্রসংক্রান্ত বিষয় বাদে অন্য সব ক্ষেত্রে স্বায়ত্তশাসন ভোগ করে আসছিল মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাশ্মীর। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে প্রদেশটির স্বায়ত্তশাসন খর্বিত হচ্ছিল। এরই পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যের স্বায়ত্তশাসন যতটা সম্ভব বাড়ানোর সুপারিশ করেছে প্রধানমন্ত্রীর গঠিত উপদেষ্টা পরিষদ। পরিষদের প্রধান সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি ছগির আহমেদ।
উপদেষ্টা পরিষদ তাদের সুপারিশ প্রতিবেদন আকারে কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেছে গত মঙ্গলবার রাতে এবং বিষয়টি প্রকাশ্যে জানিয়েছে গত বুধবার।
কাশ্মীরের পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের বিষয়ে রাজ্যের আইন পরিষদে ২০০০ সালে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছিল। তবে হিন্দু জাতীয়তাবাদী দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতৃত্বাধীন তখনকার সরকার প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করে।
রাজ্যের ক্ষমতাসীন দল ন্যাশনাল কনফারেন্সেরও প্রধান দাবি স্বায়ত্তশাসন। এই দলটিই ২০০০ সালের প্রস্তাবটি পাস করেছিল।
উপদেষ্টাদের সুপারিশের বিষয়ে সরকারের মন্তব্য জানা যায়নি। তবে কাশ্মীরের আইন ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আলী মোহাম্মদ সাগর বলেছেন, ‘এটি একটি দীর্ঘ প্রতিবেদন। পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনটি দেখার পরই আমরা এ ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানাব।’
কাশ্মীরে সহিংসতা বন্ধে একটি স্থায়ী সমাধান খুুঁজে বের করার জন্যই মনমোহন সিং ২০০৬ সালে এই উপদেষ্টাদের নিয়োগ দিয়েছিলেন।
কাশ্মীরে ভাতরীয় শাসনের বিরোধিতা করে ২০ বছর ধরে সেখানে লড়াই করছে জঙ্গিরা। বিদ্রোহীদের বেশির ভাগ চায় পাকিস্তানের সঙ্গে একীভূত হতে। তাদের অল্প কিছু অংশ চায় কাশ্মীরের স্বাধীনতা।
১৯৪৭ সালে ব্রিটেনের কাছ থেকে ভারতের স্বাধীনতা লাভের পর থেকে যোগাযোগ, প্রতিরক্ষা ও পররাষ্ট্রসংক্রান্ত বিষয় বাদে অন্য সব ক্ষেত্রে স্বায়ত্তশাসন ভোগ করে আসছিল মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাশ্মীর। কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে প্রদেশটির স্বায়ত্তশাসন খর্বিত হচ্ছিল। এরই পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যের স্বায়ত্তশাসন যতটা সম্ভব বাড়ানোর সুপারিশ করেছে প্রধানমন্ত্রীর গঠিত উপদেষ্টা পরিষদ। পরিষদের প্রধান সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি ছগির আহমেদ।
উপদেষ্টা পরিষদ তাদের সুপারিশ প্রতিবেদন আকারে কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেছে গত মঙ্গলবার রাতে এবং বিষয়টি প্রকাশ্যে জানিয়েছে গত বুধবার।
কাশ্মীরের পূর্ণাঙ্গ স্বায়ত্তশাসনের বিষয়ে রাজ্যের আইন পরিষদে ২০০০ সালে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছিল। তবে হিন্দু জাতীয়তাবাদী দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) নেতৃত্বাধীন তখনকার সরকার প্রস্তাবটি প্রত্যাখ্যান করে।
রাজ্যের ক্ষমতাসীন দল ন্যাশনাল কনফারেন্সেরও প্রধান দাবি স্বায়ত্তশাসন। এই দলটিই ২০০০ সালের প্রস্তাবটি পাস করেছিল।
উপদেষ্টাদের সুপারিশের বিষয়ে সরকারের মন্তব্য জানা যায়নি। তবে কাশ্মীরের আইন ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আলী মোহাম্মদ সাগর বলেছেন, ‘এটি একটি দীর্ঘ প্রতিবেদন। পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনটি দেখার পরই আমরা এ ব্যাপারে প্রতিক্রিয়া জানাব।’
কাশ্মীরে সহিংসতা বন্ধে একটি স্থায়ী সমাধান খুুঁজে বের করার জন্যই মনমোহন সিং ২০০৬ সালে এই উপদেষ্টাদের নিয়োগ দিয়েছিলেন।
কাশ্মীরে ভাতরীয় শাসনের বিরোধিতা করে ২০ বছর ধরে সেখানে লড়াই করছে জঙ্গিরা। বিদ্রোহীদের বেশির ভাগ চায় পাকিস্তানের সঙ্গে একীভূত হতে। তাদের অল্প কিছু অংশ চায় কাশ্মীরের স্বাধীনতা।
No comments