সুদানের পর আলজেরিয়ায় গণতন্ত্রের ডাক!
সুদানের
পর এবার গণতন্ত্রের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়েছে আলজেরিয়ায়। সেখানে দুই
দশকের বেশি ক্ষমতায় ছিলেন আবদেল আজিজ বুটেফ্লিকা। তিনি পঞ্চম দফা ক্ষমতায়
থাকার জন্য প্রচারণা চালাচ্ছিলেন। ফলে তার বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন শুরু হয়।
এর এক পর্যায়ে সেনাবাহিনীর চাপে ২০১৯ সালের ২ এপ্রিল ২০ বছর ক্ষমতায় থাকার
পর পদত্যাগে বাধ্য হন তিনি। অন্তর্বর্তী সরকারের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে
ক্ষমতায় আসেন আবদেল কাদের বেনসালাহ। কিন্তু তিনি সাবেক প্রেসিডেন্ট আবদেল
আজিজের অনুগত।
তিনি আগামী ৪ জুলাই অবাধ নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
তবে গণতন্ত্রের দাবিতে, গণতান্ত্রিক অধিকারের দাবিতে যুবসমাজ রাস্তায় নেমেছে। তারা কিছুতেই আবদেল কাদেরের ওপর আস্থা রাখতে পারছে না যে, তিনি একটি অবাধ নির্বাচন দেবেন। এ জন্যই রাজপথে যুবসমাজ।
এ খবর দিয়ে অনলাইন বিবিসি লিখেছে, রাজধানীর গ্রান্ডে পোস্টে অথবা পোস্ট অফিসের বাইরে তারা শুক্রবার বিশাল বিক্ষোভ করেছে। এমন বিক্ষোভের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও পিছিয়ে থাকে নি যুবসমাজ। দেশটির মোট জনসংখ্যার অর্ধেকেরই বয়স ৩০ বছরের মধ্যে। তাদের মধ্যে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্রী আমিনা জুয়াদি (২২) অন্যতম। বিবিসির সাংবাদিক তার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেন। এ সময় সাদা পোশাকে বেশ কিছু পুলিশ তাদের পিছু নেয়। সবুজ হেডস্কার্ফ পরা আমিনা তাদের কথামতো চলতে থাকেন এবং কথা বলতে থাকেন। তিনিবলেন, এখন আমরা আর ভীত নই। আমরা যুবশক্তি। আমাদের রয়েছে পূর্ণাঙ্গ সাহস। জনগণই এখানে হিরো।
তারা আলজেরিয়ার স্বৈরশাসক আবদেল আজিজ বুটেফ্লিকার রক্তচক্ষু দেখেছেন। তিনি দুই দশক ক্ষমতার স্বাদ নিয়েছেন। তারা বলছে, ‘নি পুভোয়রের’ দিন শেষ হয়ে গেছে। এর মধ্য দিয়ে আবদেল আজিজের সামরিক সহযোগী, ব্যবসায়ী ও ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতাদের কথা বোঝানো হয়েছে।
শুক্রবার পোস্ট অফিসের বাইরে যে জনতার সমুদ্র ডেকেছিল তাতে বৃটেনের ব্রেক্সিটের সুর ছিল। কোনো কোনো ব্যানারে লেখা ছিল, লিভ মানে লিভ। আমিনা বিশ্বাস করেন শাসকগোষ্ঠী এবার আর খুব জোরোলো ধাক্কা দিতে পারবে না। যদি তারা লড়াই করতে চায় তাহলে প্রথম দফায়ই সামনে আসা উচিত।
এই আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন ১৯ বছর বয়সী একজন ছাত্রী মিরিয়াম সাউদ। তিনি বলেন, যেসব মুখ আমরা ২০ বছর ধরে দেখে আসছি তাদেরকে বিদায় নিতে হবে। আমরা চাই আমাদের জনপ্রতিনিধি। তারা আমাদের ভোটে নির্বাচিত হবেন। আমাদের কথা শোনা হোক এমনটা চাই আমরা। আমরা চাই সব কিছু পরিবর্তন করে দিতে।
বিক্ষোভকারীদের পরবর্তী টার্গেট হলো অন্তর্বর্তী নতুন প্রেসিডেন্ট আবদেল কাদের বেনসালাহ। তিনি আবদেল আজিজের অনুগত। আবদেল কাদের আগামী ৪ঠা জুলাই আলজেরিয়াকে একটি অবাধ নির্বাচন দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তবে অল্প কিছু মানুষ বিশ্বাস করেন যে, তিনি সে পর্যন্ত টিকে থাকবেন।
তরুণ একজন উদ্যোক্তা মেহদি ফেলোউসি। তিনি নিয়মিত বিক্ষোভে অংশ নেন। মেহদি মনে করেন, যদি আবদেল কাদের ও পুরনো সরকারের বাকি সদস্যরা যার যার জায়গায় থেকে যান তাহলে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়ার কোনোই সুযোগ নেই। তারা অতীতেও জালিয়াতি করেছে এবং এবারও তাই করবে। তার ভাষায়, এরা তারা, যারা গত ২০টি বছর ধরে চুরি করে আসছে। প্রতারণা করে আসছে কমপক্ষে ২০ বছর। তারা বলে আসছে, দয়া করে আমার ওপর আস্থা রাখুন। আমি পরিচ্ছন্ন থাকবো। একটি স্বচ্ছ ভোট করবো। সবাই জানে তাদের এ কথার সঙ্গে এবারও প্রতারণা করবে।
কিভাবে আপনি এ বিষয়ে নিশ্চিত হলেন? বিবিসির এমন প্রশ্নের জবাবে মেহদি বলেন, শতকরা ৯৯.৯৯ ভাগ নিশ্চিত এটা হবে।
ওদিকে বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা বাড়ছে। তাদের অনেকে শাসনযন্ত্রকে পাল্টে দিতে চাইছেন। এমনটি চান বয়স্ক নারী নিশা ইমাদ। পুলিশ তাকে বিক্ষোভে যোগ দেয়া থেকে বিরত রাখছিল। এ সময় তিনি পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েন। এ বিষয়ে নিশা বলেন, তাদেরকে আমি বলেছি, এটা আমার দেশ। আমার স্বাধীনতা আছে। এখন সব সময়ের জন্য আমরা এই পোস্ট অফিসে অবস্থান নেবো। আমি রাত কাটিয়েছি এখানে। আমি একজন বয়স্ক নারী। এখানে তরুণদের জন্য, আমাদের শিশুদের জন্য যোগ দিয়েছি আমি।
নিশা ইমাদের পাঁচ সন্তান। বহু তরুণ আলজেরিয়ানের মতো তারাও বেকার। এ বিষয়ে নিশা বলেন, তরুণ প্রজন্মের সামনে কিছুই নেই। তাদের কোনো কর্মসংস্থান নেই। তাদের বাসস্থান নেই। তাই তারা বিয়ে করতে পারছে না। তাই আমরা চাই এই পুরো শাসন ব্যবস্থা বদলে যাক।
বিক্ষোভে যারা যোগ দিয়েছেন তাদের অনেকে পরেছেন লাল, সবুজ ও সাদা রঙের পোশাক। আলজেরিয়ার পতাকার রঙ এটা। রাবিয়া ফেরুকি নামে একজন তো আরো একটু এগিয়ে গিয়েছেন। তিনি মুখে এঁকে নিয়েছেন দেশের পতাকা। তিনি বিদেশে থাকেন। দেশে ফিরেছেন পারিবারিক একটি দাফন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। সেখান থেকেই তিনি যোগ দিয়েছেন বিক্ষোভে। রাবিয়া বলেন, এখানে আমার পরিবারের সঙ্গে এই গণতন্ত্রের আন্দোলনে যোগ দিতে পেরে আমি খুব খুশি। এই দুর্নীতিবাজ সরকারকে থামাতে, যুব সমাজকে আগামী দিনের সুযোগ করে দিন। ২০ বছর খুব বেশি ধৈর্য্য ধরেছে জনগণ। তা এখন শেষ হয়ে গেছে।
এই বিক্ষোভ কতদিন চলবে তা নির্ভর করে আলজেরিয়ায়র শক্তিশালী সেনাবাহিনীর ওপর। চীফ অব স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ গাইদ সালাহ বিক্ষোভকারীদের প্রতি সমর্থন দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। যদি তা প্রলম্বিত হয় তাহলে ভাল। কিন্তু পরেই তিনি সতর্কতা উচ্চারণ করেছেন। বলেছেন, প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত থাকা ছাড়া অন্তর্বর্তী সময়টাকে ম্যানেজ করা অযৌক্তিক।
তার এমন সতর্কতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দেশটির শ্রদ্ধাভাজন মানবাধিকার বিষয়ক আইনজীবী মোসতেফা বোচাছি। তবে তিনি মনে করেন আলজেরিয়ানরা যদি বদ্ধপরিকর থাকে তাহলে কোনো প্রতিষ্ঠান বা কোনো ব্যক্তি তাদেরকে গণতন্ত্রে পৌঁছা থামাতে পারবে না। এটা আলজেরিয়ার ইতিহাস বলে।
তিনি আগামী ৪ জুলাই অবাধ নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
তবে গণতন্ত্রের দাবিতে, গণতান্ত্রিক অধিকারের দাবিতে যুবসমাজ রাস্তায় নেমেছে। তারা কিছুতেই আবদেল কাদেরের ওপর আস্থা রাখতে পারছে না যে, তিনি একটি অবাধ নির্বাচন দেবেন। এ জন্যই রাজপথে যুবসমাজ।
এ খবর দিয়ে অনলাইন বিবিসি লিখেছে, রাজধানীর গ্রান্ডে পোস্টে অথবা পোস্ট অফিসের বাইরে তারা শুক্রবার বিশাল বিক্ষোভ করেছে। এমন বিক্ষোভের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা থাকা সত্ত্বেও পিছিয়ে থাকে নি যুবসমাজ। দেশটির মোট জনসংখ্যার অর্ধেকেরই বয়স ৩০ বছরের মধ্যে। তাদের মধ্যে রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ছাত্রী আমিনা জুয়াদি (২২) অন্যতম। বিবিসির সাংবাদিক তার সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেন। এ সময় সাদা পোশাকে বেশ কিছু পুলিশ তাদের পিছু নেয়। সবুজ হেডস্কার্ফ পরা আমিনা তাদের কথামতো চলতে থাকেন এবং কথা বলতে থাকেন। তিনিবলেন, এখন আমরা আর ভীত নই। আমরা যুবশক্তি। আমাদের রয়েছে পূর্ণাঙ্গ সাহস। জনগণই এখানে হিরো।
তারা আলজেরিয়ার স্বৈরশাসক আবদেল আজিজ বুটেফ্লিকার রক্তচক্ষু দেখেছেন। তিনি দুই দশক ক্ষমতার স্বাদ নিয়েছেন। তারা বলছে, ‘নি পুভোয়রের’ দিন শেষ হয়ে গেছে। এর মধ্য দিয়ে আবদেল আজিজের সামরিক সহযোগী, ব্যবসায়ী ও ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতাদের কথা বোঝানো হয়েছে।
শুক্রবার পোস্ট অফিসের বাইরে যে জনতার সমুদ্র ডেকেছিল তাতে বৃটেনের ব্রেক্সিটের সুর ছিল। কোনো কোনো ব্যানারে লেখা ছিল, লিভ মানে লিভ। আমিনা বিশ্বাস করেন শাসকগোষ্ঠী এবার আর খুব জোরোলো ধাক্কা দিতে পারবে না। যদি তারা লড়াই করতে চায় তাহলে প্রথম দফায়ই সামনে আসা উচিত।
এই আন্দোলনে অংশ নিয়েছিলেন ১৯ বছর বয়সী একজন ছাত্রী মিরিয়াম সাউদ। তিনি বলেন, যেসব মুখ আমরা ২০ বছর ধরে দেখে আসছি তাদেরকে বিদায় নিতে হবে। আমরা চাই আমাদের জনপ্রতিনিধি। তারা আমাদের ভোটে নির্বাচিত হবেন। আমাদের কথা শোনা হোক এমনটা চাই আমরা। আমরা চাই সব কিছু পরিবর্তন করে দিতে।
বিক্ষোভকারীদের পরবর্তী টার্গেট হলো অন্তর্বর্তী নতুন প্রেসিডেন্ট আবদেল কাদের বেনসালাহ। তিনি আবদেল আজিজের অনুগত। আবদেল কাদের আগামী ৪ঠা জুলাই আলজেরিয়াকে একটি অবাধ নির্বাচন দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তবে অল্প কিছু মানুষ বিশ্বাস করেন যে, তিনি সে পর্যন্ত টিকে থাকবেন।
তরুণ একজন উদ্যোক্তা মেহদি ফেলোউসি। তিনি নিয়মিত বিক্ষোভে অংশ নেন। মেহদি মনে করেন, যদি আবদেল কাদের ও পুরনো সরকারের বাকি সদস্যরা যার যার জায়গায় থেকে যান তাহলে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়ার কোনোই সুযোগ নেই। তারা অতীতেও জালিয়াতি করেছে এবং এবারও তাই করবে। তার ভাষায়, এরা তারা, যারা গত ২০টি বছর ধরে চুরি করে আসছে। প্রতারণা করে আসছে কমপক্ষে ২০ বছর। তারা বলে আসছে, দয়া করে আমার ওপর আস্থা রাখুন। আমি পরিচ্ছন্ন থাকবো। একটি স্বচ্ছ ভোট করবো। সবাই জানে তাদের এ কথার সঙ্গে এবারও প্রতারণা করবে।
কিভাবে আপনি এ বিষয়ে নিশ্চিত হলেন? বিবিসির এমন প্রশ্নের জবাবে মেহদি বলেন, শতকরা ৯৯.৯৯ ভাগ নিশ্চিত এটা হবে।
ওদিকে বিক্ষোভে অংশগ্রহণকারীদের সংখ্যা বাড়ছে। তাদের অনেকে শাসনযন্ত্রকে পাল্টে দিতে চাইছেন। এমনটি চান বয়স্ক নারী নিশা ইমাদ। পুলিশ তাকে বিক্ষোভে যোগ দেয়া থেকে বিরত রাখছিল। এ সময় তিনি পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটিতে জড়িয়ে পড়েন। এ বিষয়ে নিশা বলেন, তাদেরকে আমি বলেছি, এটা আমার দেশ। আমার স্বাধীনতা আছে। এখন সব সময়ের জন্য আমরা এই পোস্ট অফিসে অবস্থান নেবো। আমি রাত কাটিয়েছি এখানে। আমি একজন বয়স্ক নারী। এখানে তরুণদের জন্য, আমাদের শিশুদের জন্য যোগ দিয়েছি আমি।
নিশা ইমাদের পাঁচ সন্তান। বহু তরুণ আলজেরিয়ানের মতো তারাও বেকার। এ বিষয়ে নিশা বলেন, তরুণ প্রজন্মের সামনে কিছুই নেই। তাদের কোনো কর্মসংস্থান নেই। তাদের বাসস্থান নেই। তাই তারা বিয়ে করতে পারছে না। তাই আমরা চাই এই পুরো শাসন ব্যবস্থা বদলে যাক।
বিক্ষোভে যারা যোগ দিয়েছেন তাদের অনেকে পরেছেন লাল, সবুজ ও সাদা রঙের পোশাক। আলজেরিয়ার পতাকার রঙ এটা। রাবিয়া ফেরুকি নামে একজন তো আরো একটু এগিয়ে গিয়েছেন। তিনি মুখে এঁকে নিয়েছেন দেশের পতাকা। তিনি বিদেশে থাকেন। দেশে ফিরেছেন পারিবারিক একটি দাফন অনুষ্ঠানে যোগ দিতে। সেখান থেকেই তিনি যোগ দিয়েছেন বিক্ষোভে। রাবিয়া বলেন, এখানে আমার পরিবারের সঙ্গে এই গণতন্ত্রের আন্দোলনে যোগ দিতে পেরে আমি খুব খুশি। এই দুর্নীতিবাজ সরকারকে থামাতে, যুব সমাজকে আগামী দিনের সুযোগ করে দিন। ২০ বছর খুব বেশি ধৈর্য্য ধরেছে জনগণ। তা এখন শেষ হয়ে গেছে।
এই বিক্ষোভ কতদিন চলবে তা নির্ভর করে আলজেরিয়ায়র শক্তিশালী সেনাবাহিনীর ওপর। চীফ অব স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ গাইদ সালাহ বিক্ষোভকারীদের প্রতি সমর্থন দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। যদি তা প্রলম্বিত হয় তাহলে ভাল। কিন্তু পরেই তিনি সতর্কতা উচ্চারণ করেছেন। বলেছেন, প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত থাকা ছাড়া অন্তর্বর্তী সময়টাকে ম্যানেজ করা অযৌক্তিক।
তার এমন সতর্কতার বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দেশটির শ্রদ্ধাভাজন মানবাধিকার বিষয়ক আইনজীবী মোসতেফা বোচাছি। তবে তিনি মনে করেন আলজেরিয়ানরা যদি বদ্ধপরিকর থাকে তাহলে কোনো প্রতিষ্ঠান বা কোনো ব্যক্তি তাদেরকে গণতন্ত্রে পৌঁছা থামাতে পারবে না। এটা আলজেরিয়ার ইতিহাস বলে।
No comments