গেট আউট -মোকাব্বিরকে ড. কামাল
একাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য হিসেবে সদ্য শপথ
নেয়া গণফোরামের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোকাব্বির খানকে গেট আউট বলে নিজের
চেম্বার থেকে বের করে দিয়েছেন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের আহ্বায়ক ও গণফোরাম সভাপতি
ড. কামাল হোসেন। দলটির প্রশিক্ষণ বিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম পথিক
মানবজমিনকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টার পর মোকাব্বির খান ও গণফোরামের কেন্দ্রীয় নেতা আমিন আহমেদ আফসারি গিয়েছিলেন ড. কামাল হোসেনের মতিঝিলের চেম্বারে। উনারা চেম্বারের প্রবেশের সময় আগে থেকেই ওখানে দলের কার্যকরী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার কেন্দ্রীয় নেতা নূরুল হুদা মিলু চৌধুরী ও ঐক্যবদ্ধ ছাত্র সমাজের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ উল্লাহ মধুসহ কেন্দ্রীয় নেতারা বসা ছিলেন। এসময় মোকাব্বির খান চেম্বারে প্রবেশ করে ড. কামাল হোসেনকে সালাম দিয়ে কী যেন বলতে গিয়েছিলেন। তখন ড. কামাল হোসেন মোকাব্বির খানকে দেখামাত্রই বলেন, গেট আউট। তুমি আমার অফিসে জীবনেও আসবা না।
তুমি আমার বিরুদ্ধে বদনাম করে বেড়াচ্ছো। আমি নাকি তোমাকে শপথ গ্রহণের পারমিশন দিয়েছি। কে তোমাকে পারমিশন দিয়েছে? কবে, কখন তোমাকে পারমিশন দিয়েছি? এসময় ক্ষুব্ধ কামাল নিজের চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে দুইজনকেই চেম্বার থেকে বের হয়ে যেতে বলেন।
ঐক্যফ্রন্টের মিডিয়া সমন্বয়কারী লতিফুল বারী হামিম মানবজমিনকে বলেন, বেলা সাড়ে তিনটার মধ্যে মোকাব্বির খান ড. কামাল হোসেনের চেম্বারে প্রবেশ করেন। এসময় ড. কামাল হোসেনকে তিনি বলেন, স্যার আপনার সঙ্গে আমার কিছু কথা ছিল। তখন ড. কামাল বলেন, আপনার সঙ্গে আবার কিসের কথা। আপনি আমার দলের সম্মান নষ্ট করছেন। আমার সম্মান নষ্ট করছেন। আমার দল আপনাকে শপথ গ্রহণ করার কথা বলেছে? কে বলেছে আপনাকে? কোথায় পেয়েছেন এটা? আপনি আর আমার অফিসে আসবেন না। আপনাকে যেন না দেখি। আপনার মতো বেঈমানকে আমার অফিসে দেখতে চাইনা। এই মুহূর্তে বেরিয়ে যান। এসময় ড. কামাল হেসেনের পিএস শাজাহানসহ অন্যদের ডেকে বলেন, ওদেরকে এই মুহূর্তে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দাও। এরা যেন আমার বাসায় কোনোদিন না আসে। এই চেম্বারেও কোনোদিন না আসে। সব সিকিউরিটিকেও বলে দাও।
এর পর ড. কামাল হোসেন দলের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মোহসীন মন্টুকে টেলিফোন করে বলেন, মোকাব্বির খানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেন।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টার পর মোকাব্বির খান ও গণফোরামের কেন্দ্রীয় নেতা আমিন আহমেদ আফসারি গিয়েছিলেন ড. কামাল হোসেনের মতিঝিলের চেম্বারে। উনারা চেম্বারের প্রবেশের সময় আগে থেকেই ওখানে দলের কার্যকরী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ার কেন্দ্রীয় নেতা নূরুল হুদা মিলু চৌধুরী ও ঐক্যবদ্ধ ছাত্র সমাজের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ উল্লাহ মধুসহ কেন্দ্রীয় নেতারা বসা ছিলেন। এসময় মোকাব্বির খান চেম্বারে প্রবেশ করে ড. কামাল হোসেনকে সালাম দিয়ে কী যেন বলতে গিয়েছিলেন। তখন ড. কামাল হোসেন মোকাব্বির খানকে দেখামাত্রই বলেন, গেট আউট। তুমি আমার অফিসে জীবনেও আসবা না।
তুমি আমার বিরুদ্ধে বদনাম করে বেড়াচ্ছো। আমি নাকি তোমাকে শপথ গ্রহণের পারমিশন দিয়েছি। কে তোমাকে পারমিশন দিয়েছে? কবে, কখন তোমাকে পারমিশন দিয়েছি? এসময় ক্ষুব্ধ কামাল নিজের চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে দুইজনকেই চেম্বার থেকে বের হয়ে যেতে বলেন।
ঐক্যফ্রন্টের মিডিয়া সমন্বয়কারী লতিফুল বারী হামিম মানবজমিনকে বলেন, বেলা সাড়ে তিনটার মধ্যে মোকাব্বির খান ড. কামাল হোসেনের চেম্বারে প্রবেশ করেন। এসময় ড. কামাল হোসেনকে তিনি বলেন, স্যার আপনার সঙ্গে আমার কিছু কথা ছিল। তখন ড. কামাল বলেন, আপনার সঙ্গে আবার কিসের কথা। আপনি আমার দলের সম্মান নষ্ট করছেন। আমার সম্মান নষ্ট করছেন। আমার দল আপনাকে শপথ গ্রহণ করার কথা বলেছে? কে বলেছে আপনাকে? কোথায় পেয়েছেন এটা? আপনি আর আমার অফিসে আসবেন না। আপনাকে যেন না দেখি। আপনার মতো বেঈমানকে আমার অফিসে দেখতে চাইনা। এই মুহূর্তে বেরিয়ে যান। এসময় ড. কামাল হেসেনের পিএস শাজাহানসহ অন্যদের ডেকে বলেন, ওদেরকে এই মুহূর্তে গলা ধাক্কা দিয়ে বের করে দাও। এরা যেন আমার বাসায় কোনোদিন না আসে। এই চেম্বারেও কোনোদিন না আসে। সব সিকিউরিটিকেও বলে দাও।
এর পর ড. কামাল হোসেন দলের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মোহসীন মন্টুকে টেলিফোন করে বলেন, মোকাব্বির খানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেন।
No comments