রাজনীতি এখন বড় ব্যবসায়িক উদ্যোগে পরিণত হয়েছে
বাংলাদেশে
রাজনীতিই এখন বড় ব্যবসায়িক উদ্যোগে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ সিপিডির বিশেষ ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। এ সময়
নির্বাচনী হলফনামায় দেয়া প্রার্থীদের সম্পদের তথ্য এবং ঋণ খেলাপি ও কর
ফাঁকিবাজদের তথ্য জনগণের সামনে তুলে ধরার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। গতকাল
রাজধানীর ব্র্যাক ইন সেন্টারে ‘দ্যা লিস্ট ডেভেলপমেন্ট কান্ট্রিস
রিপোর্ট-২০১৮’র প্রকাশনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুনের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন সিপিডির বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংস্থাটির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। প্রবন্ধে ভবিষ্যৎ উদ্যোক্তা তৈরির দিক-নির্দেশনা ও অর্থনীতির কাঠামোগত রূপান্তর ও সরকারি নীতি সংস্কারের বিষয়ে উল্লেখ করা হয়।
দেশের রাজনীতিতে ব্যবসায়ীদের আধিক্যের কথা তুলে ধরে ড. দেবপ্রিয় বলেন, নির্বাচনের ভেতরে ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর উপস্থিতি যথেষ্ট দৃশ্যমান। রাজনীতিবিদদের চেয়েও হয়তো ব্যবসায়ী গোষ্ঠীরই তুলনামূলকভাবে দৃশ্যমান উপস্থিতি বেশি।
রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এখন প্রয়োজন বোধ করছেন। কারণ যে সমস্ত সুযোগ-সুবিধা তারা অনেক ক্ষেত্রে পেয়েছেন, সেটা একমাত্র রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য দ্বারাই সুরক্ষা করা সম্ভব। এর ফলে ব্যবসা এবং রাজনীতির ক্ষেত্রেই কলুষ সম্পর্ক গড়ে উঠছে।
তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করছেন। কিন্তু দাবি আদায় করতে পারছেন না। তারা তাদের স্বার্থের জন্য রাজনীতিকে ব্যবহার করছেন। সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের সম্পর্ক থাকার পরও ব্যাংকের অস্থিরতা, বন্দরের দুর্নীতি, রাজস্বে অনিয়ম, ব্যবসায়ী হয়রানির পরও কথা বলতে পারেন না। কারণ রাজনীতিতে নিজের স্বার্থে ব্যবসায় পরিণত করছেন তারা।
রাজনৈতিক দলগুলোর দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনাকে ইতিবাচক জানিয়ে দেবপ্রিয় বলেন, দেশে প্রতিযোগিতাপূর্ণ রাজনীতি না থাকলে, প্রতিযোগিতাপূর্ণ অর্থনৈতিক ব্যবস্থাও নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। ব্যবসা এবং রাজনীতির স্বার্থান্বেষী সম্পর্কের সমালোচনা করে আসন্ন নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী ইশতেহারে ভালো অর্থনৈতিক পরিকল্পনার প্রত্যাশা করেন তিনি। তিনি বলেন, কর অবকাশ থেকে শুরু করে যে কোনো লাইসেন্স বা নতুন ব্যাংক, এগুলো বিশেষভাবে আনুকূল্যের ভিত্তিতে হয়েছে। সেজন্য তারা রাজনীতি দিয়ে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাকে ব্যবহার করে নিজেদের সুরক্ষা দিতে চান।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, গুটিকয়েক ব্যবসায়ীরা নিজেদের ব্যবসার পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেন। তাদের একচেটিয়া সুবিধা ভোগের কারণে ছোট ব্যবসায়ীরা রাষ্ট্রীয় সুফল পায় না। এ ক্ষেত্রে একটি সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নীতিমালা থাকা দরকার। যেখান থেকে সবাই সমানতালে প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে ব্যবসার মুনাফা ভোগ করবে ও রাষ্ট্রীয় সুবিধা পাবেন।
দেবপ্রিয় বলেন, রাজনীতিবিদরাও এখন অনেক বেশি ব্যবসার দিকে যুক্ত হচ্ছেন। রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা একে অপরের সমর্থনে কাজ করছেন। নাগরিকরা কে রাজনীতিবিদ আর কে ব্যবসায়ী তা বুঝে উঠতে পারছে না। তাদের সামনে দৃশ্যমান হচ্ছে বাংলাদেশে রাজনীতিই এখন সবচেয়ে বড় ব্যবসায়িক উদ্যোগ। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে উদ্যোক্তা শ্রেণির অনুকূলে যে ধরনের পরিবেশ দরকার সে রকম বাস্তবতা নেই বলে তিনি মনে করেন।
তিনি বলেন, আসন্ন নির্বাচনে রাজনৈতিক নেতাদের হলফনামার সত্যতা যাচাই করতে হবে ব্যাংক ও এনবিআরকে। একইসঙ্গে এসব হলফনামার কপি নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) দিতে হবে। নির্বাচনের পর ব্যাংক ও এনবিআরকে এসব হলফনামার আপডেট জানতে হবে। একটি স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল ও উন্নত রাষ্ট্রে যেতে হলে অবশ্যই এর স্বচ্ছতা জরুরি।
সিপিডির বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নির্বাচনী ইশতেহারে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পথে অর্থনীতির কাঠামোগত রূপান্তরের দিক সম্পর্কে সুস্পষ্ট প্রতিফলন থাকা উচিত। তিনি বলেন, কী ধরনের বাংলাদেশ রাজনৈতিক দলগুলো চান, সেটাতে তারা উদ্যোক্তা-রাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যেন এ অর্থনৈতিক পরিকল্পনাগুলো তারা আমাদের সামনে পেশ করেন, আমরা (যাতে) যাচাই-বাছাই করতে পারি সেগুলোর যৌক্তিকতা কী। আমরা উন্নয়নশীল দেশ হবো। উন্নয়ন রাষ্ট্র থেকে উদ্যোক্তা রাষ্ট্রে যেতে হবে। উদ্যোক্তা শ্রেণি সৃষ্টি করতে চাইলে সরকারের নীতিমালার সাহায্য লাগবে। নতুন উদ্যোক্তাদের লাইফ সাইকেল সাপোর্ট দিতে হবে। আগামী দিনে দক্ষিণ এশিয়ায় আমাদের বড় বাজার হবে। সেভাবে উদ্যোক্তা গড়ে তুলতে হবে।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, একটি সীমিত আকারে এক ধরনের উদ্যোগকে প্রমোট করা হচ্ছে। কিন্তু সামগ্রিকভাবে উদ্যোক্তা শ্রেণি বা উদ্যোগের বিকাশের জন্য সরকারের যে নীতিকাঠামো, যে ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক পরিবেশ, যে ধরনের অবস্থান সেটি এখনো কিন্তু নেই।
গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল বা উন্নত দেশে যেতে হলে প্রতিযোগিতামূলক ব্যবসা, সু-শাসন, নারী উদ্যোক্তার হার বাড়াতে হবে। এজন্য অর্থনৈতিক ফান্ড প্রয়োজন, লাইসেন্স, রেজিস্ট্রেশন, টেন্ডারের দুর্নীতি রোধ করতে হবে।
স্বল্পোন্নত দেশগুলোর ভালো উন্নয়নের জন্য উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে জোর দিতে হবে উল্লেখ করে ব্যবসা-বাণিজ্য সংশ্লিষ্ট আইনগুলোর সঠিক বাস্তবায়ন ও বৈষম্যহীন নীতি নিশ্চিত করারও তাগিদ জানায় সিপিডি। শুধু তাই নয়, একটি উন্নয়নশীল দেশ হতে হলে আইনের সঠিক বাস্তবায়নের পাশাপাশি সুশাসনও নিশ্চিত করা দরকার বলে জানায় প্রতিষ্ঠানটি।
সিপিডির নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুনের সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন সিপিডির বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংস্থাটির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম। প্রবন্ধে ভবিষ্যৎ উদ্যোক্তা তৈরির দিক-নির্দেশনা ও অর্থনীতির কাঠামোগত রূপান্তর ও সরকারি নীতি সংস্কারের বিষয়ে উল্লেখ করা হয়।
দেশের রাজনীতিতে ব্যবসায়ীদের আধিক্যের কথা তুলে ধরে ড. দেবপ্রিয় বলেন, নির্বাচনের ভেতরে ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর উপস্থিতি যথেষ্ট দৃশ্যমান। রাজনীতিবিদদের চেয়েও হয়তো ব্যবসায়ী গোষ্ঠীরই তুলনামূলকভাবে দৃশ্যমান উপস্থিতি বেশি।
রাজনীতিতে যুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এখন প্রয়োজন বোধ করছেন। কারণ যে সমস্ত সুযোগ-সুবিধা তারা অনেক ক্ষেত্রে পেয়েছেন, সেটা একমাত্র রাষ্ট্রীয় আনুকূল্য দ্বারাই সুরক্ষা করা সম্ভব। এর ফলে ব্যবসা এবং রাজনীতির ক্ষেত্রেই কলুষ সম্পর্ক গড়ে উঠছে।
তিনি বলেন, ব্যবসায়ীরা সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করছেন। কিন্তু দাবি আদায় করতে পারছেন না। তারা তাদের স্বার্থের জন্য রাজনীতিকে ব্যবহার করছেন। সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের সম্পর্ক থাকার পরও ব্যাংকের অস্থিরতা, বন্দরের দুর্নীতি, রাজস্বে অনিয়ম, ব্যবসায়ী হয়রানির পরও কথা বলতে পারেন না। কারণ রাজনীতিতে নিজের স্বার্থে ব্যবসায় পরিণত করছেন তারা।
রাজনৈতিক দলগুলোর দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনাকে ইতিবাচক জানিয়ে দেবপ্রিয় বলেন, দেশে প্রতিযোগিতাপূর্ণ রাজনীতি না থাকলে, প্রতিযোগিতাপূর্ণ অর্থনৈতিক ব্যবস্থাও নিশ্চিত করা সম্ভব নয়। ব্যবসা এবং রাজনীতির স্বার্থান্বেষী সম্পর্কের সমালোচনা করে আসন্ন নির্বাচনে রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী ইশতেহারে ভালো অর্থনৈতিক পরিকল্পনার প্রত্যাশা করেন তিনি। তিনি বলেন, কর অবকাশ থেকে শুরু করে যে কোনো লাইসেন্স বা নতুন ব্যাংক, এগুলো বিশেষভাবে আনুকূল্যের ভিত্তিতে হয়েছে। সেজন্য তারা রাজনীতি দিয়ে রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাকে ব্যবহার করে নিজেদের সুরক্ষা দিতে চান।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, গুটিকয়েক ব্যবসায়ীরা নিজেদের ব্যবসার পাশাপাশি রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা ভোগ করেন। তাদের একচেটিয়া সুবিধা ভোগের কারণে ছোট ব্যবসায়ীরা রাষ্ট্রীয় সুফল পায় না। এ ক্ষেত্রে একটি সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য নীতিমালা থাকা দরকার। যেখান থেকে সবাই সমানতালে প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে ব্যবসার মুনাফা ভোগ করবে ও রাষ্ট্রীয় সুবিধা পাবেন।
দেবপ্রিয় বলেন, রাজনীতিবিদরাও এখন অনেক বেশি ব্যবসার দিকে যুক্ত হচ্ছেন। রাজনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা একে অপরের সমর্থনে কাজ করছেন। নাগরিকরা কে রাজনীতিবিদ আর কে ব্যবসায়ী তা বুঝে উঠতে পারছে না। তাদের সামনে দৃশ্যমান হচ্ছে বাংলাদেশে রাজনীতিই এখন সবচেয়ে বড় ব্যবসায়িক উদ্যোগ। দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে উদ্যোক্তা শ্রেণির অনুকূলে যে ধরনের পরিবেশ দরকার সে রকম বাস্তবতা নেই বলে তিনি মনে করেন।
তিনি বলেন, আসন্ন নির্বাচনে রাজনৈতিক নেতাদের হলফনামার সত্যতা যাচাই করতে হবে ব্যাংক ও এনবিআরকে। একইসঙ্গে এসব হলফনামার কপি নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) দিতে হবে। নির্বাচনের পর ব্যাংক ও এনবিআরকে এসব হলফনামার আপডেট জানতে হবে। একটি স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল ও উন্নত রাষ্ট্রে যেতে হলে অবশ্যই এর স্বচ্ছতা জরুরি।
সিপিডির বিশেষ ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নির্বাচনী ইশতেহারে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পথে অর্থনীতির কাঠামোগত রূপান্তরের দিক সম্পর্কে সুস্পষ্ট প্রতিফলন থাকা উচিত। তিনি বলেন, কী ধরনের বাংলাদেশ রাজনৈতিক দলগুলো চান, সেটাতে তারা উদ্যোক্তা-রাষ্ট্রের দৃষ্টিভঙ্গি থেকে যেন এ অর্থনৈতিক পরিকল্পনাগুলো তারা আমাদের সামনে পেশ করেন, আমরা (যাতে) যাচাই-বাছাই করতে পারি সেগুলোর যৌক্তিকতা কী। আমরা উন্নয়নশীল দেশ হবো। উন্নয়ন রাষ্ট্র থেকে উদ্যোক্তা রাষ্ট্রে যেতে হবে। উদ্যোক্তা শ্রেণি সৃষ্টি করতে চাইলে সরকারের নীতিমালার সাহায্য লাগবে। নতুন উদ্যোক্তাদের লাইফ সাইকেল সাপোর্ট দিতে হবে। আগামী দিনে দক্ষিণ এশিয়ায় আমাদের বড় বাজার হবে। সেভাবে উদ্যোক্তা গড়ে তুলতে হবে।
সিপিডির গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, একটি সীমিত আকারে এক ধরনের উদ্যোগকে প্রমোট করা হচ্ছে। কিন্তু সামগ্রিকভাবে উদ্যোক্তা শ্রেণি বা উদ্যোগের বিকাশের জন্য সরকারের যে নীতিকাঠামো, যে ধরনের প্রাতিষ্ঠানিক পরিবেশ, যে ধরনের অবস্থান সেটি এখনো কিন্তু নেই।
গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল বা উন্নত দেশে যেতে হলে প্রতিযোগিতামূলক ব্যবসা, সু-শাসন, নারী উদ্যোক্তার হার বাড়াতে হবে। এজন্য অর্থনৈতিক ফান্ড প্রয়োজন, লাইসেন্স, রেজিস্ট্রেশন, টেন্ডারের দুর্নীতি রোধ করতে হবে।
স্বল্পোন্নত দেশগুলোর ভালো উন্নয়নের জন্য উদ্যোক্তাদের উন্নয়নে জোর দিতে হবে উল্লেখ করে ব্যবসা-বাণিজ্য সংশ্লিষ্ট আইনগুলোর সঠিক বাস্তবায়ন ও বৈষম্যহীন নীতি নিশ্চিত করারও তাগিদ জানায় সিপিডি। শুধু তাই নয়, একটি উন্নয়নশীল দেশ হতে হলে আইনের সঠিক বাস্তবায়নের পাশাপাশি সুশাসনও নিশ্চিত করা দরকার বলে জানায় প্রতিষ্ঠানটি।
No comments