জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে ইসরাইল বিরোধী ৯টি প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘের
সাধারণ অধিবেশনে ইসরাইল বিরোধী নয়টি প্রস্তাব পাস হয়েছে। এটা ফিলিস্তিনের
ওপর ইহুদিবাদী ইসরাইলের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের শামিল।
এই প্রথমবারের মতো আমেরিকা ইসরাইল বিরোধী প্রস্তাবে ভেটো দেওয়া থেকে বিরত
ছিল। ভেটো দিলে ইসরাইলের প্রতি আমেরিকার পরিপূর্ণ সমর্থনের নীতিই প্রকাশ
পেত।
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের চতুর্থ কমিটির পক্ষ থেকে প্রস্তাব গ্রহণের পাশাপাশি ফিলিস্তিনিদেরসহ সেখানে বসবাসরত অন্যান্য আরবদের ওপর ইসরাইলি অবৈধ পদক্ষেপগুলোর নিন্দা জানানো হয়েছে। বিশেষ করে অবৈধ বসতি স্থাপনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। ফিলিস্তিনের অধিবাসীদের ওপর ইসরাইলের সংহিংসতাপূর্ণ পদক্ষেপের সমালোচনা করে সাধারণ অধিবেশন থেকে মানবাধিকার লঙ্ঘনমূলক ইসরাইলি ঘৃণ্য পদক্ষেপ বন্ধের আহ্বান জানানো হয়েছে। নির্বিচার গুলি বর্ষণ করা, নিরীহ ফিলিস্তিনেীদের ওপর হামলা চালিয়ে হতাহত করা কিংবা বেসামরিক নারী-পুরুষ শিশুদের গ্রেফতার করে কারাবন্দী করার মতো পাশবিকতা বন্ধেরও আহ্বান জানানো হয়েছে।
জাতিসংঘের প্রস্তাব মানতে যদিও বাধ্য নয় ইসরাইল তবু তাদের সমূহ অপরাধযজ্ঞের বিরুদ্ধে বিশ্বের এতোগুলো দেশ যে নিন্দা জানিয়েছে বিশেষ করে 'গোলান' প্রস্তাব যে গ্রহণ করেছে তার মধ্যে ইসরাইলের জন্য সুস্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে। বার্তাটি হলো গোলান মালভূমি দখল করা আন্তর্জাতিক নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
যেমনটি জাতিসংঘে নিযুক্ত সিরিয়ার স্থায়ী প্রতিনিধি বাশার আল জাফারি বলেছেন: গোলান সিরিয়ার অংশ। দামেশক এই অঞ্চলকে শান্তিপূর্ণ উপায়ে হোক কিংবা যুদ্ধের মাধ্যমেই হোক, উদ্ধার করবে।
ইহুদিবাদী ইসরাইল মার্কিন সহায়তায় ফিলিস্তিনীদের ওপর অমানবিক অত্যাচার চালিয়ে যাচ্ছে। ফিলিস্তিনীদের ওপর এই দ্বিপক্ষীয় চাপ সৃষ্টিকে 'ডিল অব দ্য সেঞ্চুরি' শতাব্দির চুক্তি মেনে নেয়ার কৌশল বলে মনে করা হচ্ছে। ট্রাম্প ক্ষমতার বসার পর থেকেই ফিলিস্তিনীদের বিরুদ্ধে ইসরাইলকে একচেটিয়া সমর্থন দিয়ে এসেছে। বিশ্ব জনমতকে উপেক্ষা করে ট্রাম্প বায়তুল মোকাদ্দাসকে ইসরাইলের রাজধানী ঘোষণা করেছে। গায়ের জোরে মার্কিন দূতাবাস বায়তুল মোকাদ্দাসে স্থানান্তর করেছে। ফিলিস্তিনী শরণার্থীদের দেওয়া সাহায্য বন্ধ করে দিয়েছে। যার ফলে ফিলিস্তিনীদের ভোগান্তি বেড়েই চলেছে।
এরকম পরিস্থিতিতে ইসরাইল বিরোধী ৯টি প্রস্তাব পাশের ঘটনা প্রমাণ করছে যে, ইহুদিবাদী ইসরাইলের বিরুদ্ধে সমগ্র বিশ্ব আজ ঐক্যবদ্ধ এবং এই ঐক্য ক্রমশ শক্তিশালী হচ্ছে।
জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের চতুর্থ কমিটির পক্ষ থেকে প্রস্তাব গ্রহণের পাশাপাশি ফিলিস্তিনিদেরসহ সেখানে বসবাসরত অন্যান্য আরবদের ওপর ইসরাইলি অবৈধ পদক্ষেপগুলোর নিন্দা জানানো হয়েছে। বিশেষ করে অবৈধ বসতি স্থাপনের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। ফিলিস্তিনের অধিবাসীদের ওপর ইসরাইলের সংহিংসতাপূর্ণ পদক্ষেপের সমালোচনা করে সাধারণ অধিবেশন থেকে মানবাধিকার লঙ্ঘনমূলক ইসরাইলি ঘৃণ্য পদক্ষেপ বন্ধের আহ্বান জানানো হয়েছে। নির্বিচার গুলি বর্ষণ করা, নিরীহ ফিলিস্তিনেীদের ওপর হামলা চালিয়ে হতাহত করা কিংবা বেসামরিক নারী-পুরুষ শিশুদের গ্রেফতার করে কারাবন্দী করার মতো পাশবিকতা বন্ধেরও আহ্বান জানানো হয়েছে।
জাতিসংঘের প্রস্তাব মানতে যদিও বাধ্য নয় ইসরাইল তবু তাদের সমূহ অপরাধযজ্ঞের বিরুদ্ধে বিশ্বের এতোগুলো দেশ যে নিন্দা জানিয়েছে বিশেষ করে 'গোলান' প্রস্তাব যে গ্রহণ করেছে তার মধ্যে ইসরাইলের জন্য সুস্পষ্ট বার্তা দেওয়া হয়েছে। বার্তাটি হলো গোলান মালভূমি দখল করা আন্তর্জাতিক নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
যেমনটি জাতিসংঘে নিযুক্ত সিরিয়ার স্থায়ী প্রতিনিধি বাশার আল জাফারি বলেছেন: গোলান সিরিয়ার অংশ। দামেশক এই অঞ্চলকে শান্তিপূর্ণ উপায়ে হোক কিংবা যুদ্ধের মাধ্যমেই হোক, উদ্ধার করবে।
ইহুদিবাদী ইসরাইল মার্কিন সহায়তায় ফিলিস্তিনীদের ওপর অমানবিক অত্যাচার চালিয়ে যাচ্ছে। ফিলিস্তিনীদের ওপর এই দ্বিপক্ষীয় চাপ সৃষ্টিকে 'ডিল অব দ্য সেঞ্চুরি' শতাব্দির চুক্তি মেনে নেয়ার কৌশল বলে মনে করা হচ্ছে। ট্রাম্প ক্ষমতার বসার পর থেকেই ফিলিস্তিনীদের বিরুদ্ধে ইসরাইলকে একচেটিয়া সমর্থন দিয়ে এসেছে। বিশ্ব জনমতকে উপেক্ষা করে ট্রাম্প বায়তুল মোকাদ্দাসকে ইসরাইলের রাজধানী ঘোষণা করেছে। গায়ের জোরে মার্কিন দূতাবাস বায়তুল মোকাদ্দাসে স্থানান্তর করেছে। ফিলিস্তিনী শরণার্থীদের দেওয়া সাহায্য বন্ধ করে দিয়েছে। যার ফলে ফিলিস্তিনীদের ভোগান্তি বেড়েই চলেছে।
এরকম পরিস্থিতিতে ইসরাইল বিরোধী ৯টি প্রস্তাব পাশের ঘটনা প্রমাণ করছে যে, ইহুদিবাদী ইসরাইলের বিরুদ্ধে সমগ্র বিশ্ব আজ ঐক্যবদ্ধ এবং এই ঐক্য ক্রমশ শক্তিশালী হচ্ছে।
No comments