গাজীপুরে ফুলরূপী কাঁঠাল নিয়ে কৌতূহল by ইকবাল আহমদ সরকার
গাজীপুরের
একটি গাছের কাঁঠাল নিয়ে স্থানীয়দের মধ্যে দেখা দিয়েছে কৌতূহল। এক ধরনের
ফুলের রূপ নিয়েছে ওই গাছের সব কাঁঠাল । শুরুতে ওই গাছের কাঁঠাল খেতে
সুস্বাদু হলেও এখন কাঁঠাল বড় হয়ে কোষগুলো বাইরে বেরিয়ে যায়। দেখতে থোঁকা
থোঁকা ফুল মনে হওয়ায় সেসব ছবি ইতিমধ্যে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে
ভাইরাল হয়ে ছড়িয়ে পড়েছে। ব্যতিক্রমী এই বৈশিষ্ট্যের কারণে প্রতিদিন শ’ শ’
লোকজন ভিড় করছেন ওই কাঁঠাল গাছের নিচে। তবে কৃষি বিজ্ঞানীরা বলছেন, জীনগত
কারণে অথবা রোগজনিত কারণে এমনটি হতে পারে। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এ বিষয়ে
বিস্তারিত বলা যাবে এবং সমাধান দেয়া যাবে।
গাজীপুর মহানগরের উত্তর সালনা এলাকার কৃষক রমিজ উদ্দিনের বাড়ির গাছের কাঁঠাল বড় হলে গত কয়েক বছর ধরে সেটির কোষ আর ভেতরে আবদ্ধ থাকছে না। যদিও শুরুতে এই গাছের কাঁঠাল খেতেও বেশ সুস্বাদু ছিল। কোষগুলো বাইরে বেরিয়ে গিয়ে থোকায় থোকা ফুলের মতো ঝুলে থাকে। কাঁঠাল নতুন ধরনের ফুলে রূপ নেয়ার এই খবর এলাকায় ছড়িয়ে গেলে তা দেখতে গাছের নিচে প্রতিদিনই ভিড় জামাচ্ছেন শ’ শ’ মানুষ। অনেকে ব্যতিক্রমী এ কাঁঠালের ছবি তুলে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। কৃষক রমিজ উদ্দিন জানান, গাছে যথারীতি মুচি হয় এবং বড় হয়। কিন্তু পাঁকার আগে কাঁঠাল ফেটে গিয়ে এর কোষগুলো বাইরে বেরিয়ে যায়। এ অবস্থায় কাঁঠালগুলো আর খাওয়ার উপযোগী থাকছে না। এলাকাবাসি বলছেন, এই প্রথমবার তারা এমন ব্যতিক্রমধর্মী কাঁঠাল দেখছেন। তাই লোকজনের মুখে শুনে এখানে দেখতে এসেছেন। অনেকে ব্যতিক্রমী এ কাঁঠালের ছবি তুলে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। আর তাতে করে আরো বেশি সংখ্যক নানা বয়সী নারী-পুরুষ বিশেষ করে তরুণদের ভিড় জমে উঠছে। অনেকে বিষয়টিকে অলৌকিক ঘটনা বলে মনে করছেন।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. জিল্লুর রহমান জানান, ব্যতিক্রমী বৈশিষ্ট্যের এই কাঁঠাল নিয়ে আগ্রহ রয়েছে কৃষি বিজ্ঞানীদেরও। তারা বলছেন, কাঁঠালের স্বাভাবিক যে বৈশিষ্ট্য রয়েছে তা থেকে এই গাছের কাঁঠাল আলাদা। এছাড়া বিভিন্ন জাতের সমস্যাও রয়েছে। তবে এই প্রথম সালনা এলাকায় যে কাঁঠাল গাছটি দেখা গেছে সেটির কাঁঠাল বড় হয়ে পাকার উপযোগী হলে এর কোষগুলো ফেটে বাইরে বেরিয়ে আসছে। এটি শারীরতাত্বিক বৈশিষ্ট্যের কারণে হতে পারে। এছাড়া গাছের জিনগত অথবা রোগাক্রান্ত হয়ে এমনটি হতে পারে। তবে বিষয়টি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর এর সমস্যা শনাক্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলছেন এই কৃষি বিজ্ঞানী।
প্রায় ১৬ বছর আগে কাঁঠাল গাছটির চারা রোপণ করা হয়। কয়েক বছর পর সেই গাছে কাঁঠাল ধরতে শুরু করে এবং শুরুতে এই কাঁঠাল খেতেও বেশ সুস্বাদু ছিল। কিন্তু বর্তমানে কাঁঠালের এই গাছটি আরো অন্য কোনো গাছের জন্য বা মানুষের জন্য কতটুকু উপকারী, না ক্ষতিকর তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে বের করার জন্য সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন এখানকার স্থানীয়রা।
গাজীপুর মহানগরের উত্তর সালনা এলাকার কৃষক রমিজ উদ্দিনের বাড়ির গাছের কাঁঠাল বড় হলে গত কয়েক বছর ধরে সেটির কোষ আর ভেতরে আবদ্ধ থাকছে না। যদিও শুরুতে এই গাছের কাঁঠাল খেতেও বেশ সুস্বাদু ছিল। কোষগুলো বাইরে বেরিয়ে গিয়ে থোকায় থোকা ফুলের মতো ঝুলে থাকে। কাঁঠাল নতুন ধরনের ফুলে রূপ নেয়ার এই খবর এলাকায় ছড়িয়ে গেলে তা দেখতে গাছের নিচে প্রতিদিনই ভিড় জামাচ্ছেন শ’ শ’ মানুষ। অনেকে ব্যতিক্রমী এ কাঁঠালের ছবি তুলে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। কৃষক রমিজ উদ্দিন জানান, গাছে যথারীতি মুচি হয় এবং বড় হয়। কিন্তু পাঁকার আগে কাঁঠাল ফেটে গিয়ে এর কোষগুলো বাইরে বেরিয়ে যায়। এ অবস্থায় কাঁঠালগুলো আর খাওয়ার উপযোগী থাকছে না। এলাকাবাসি বলছেন, এই প্রথমবার তারা এমন ব্যতিক্রমধর্মী কাঁঠাল দেখছেন। তাই লোকজনের মুখে শুনে এখানে দেখতে এসেছেন। অনেকে ব্যতিক্রমী এ কাঁঠালের ছবি তুলে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। আর তাতে করে আরো বেশি সংখ্যক নানা বয়সী নারী-পুরুষ বিশেষ করে তরুণদের ভিড় জমে উঠছে। অনেকে বিষয়টিকে অলৌকিক ঘটনা বলে মনে করছেন।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের উদ্যানতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. জিল্লুর রহমান জানান, ব্যতিক্রমী বৈশিষ্ট্যের এই কাঁঠাল নিয়ে আগ্রহ রয়েছে কৃষি বিজ্ঞানীদেরও। তারা বলছেন, কাঁঠালের স্বাভাবিক যে বৈশিষ্ট্য রয়েছে তা থেকে এই গাছের কাঁঠাল আলাদা। এছাড়া বিভিন্ন জাতের সমস্যাও রয়েছে। তবে এই প্রথম সালনা এলাকায় যে কাঁঠাল গাছটি দেখা গেছে সেটির কাঁঠাল বড় হয়ে পাকার উপযোগী হলে এর কোষগুলো ফেটে বাইরে বেরিয়ে আসছে। এটি শারীরতাত্বিক বৈশিষ্ট্যের কারণে হতে পারে। এছাড়া গাছের জিনগত অথবা রোগাক্রান্ত হয়ে এমনটি হতে পারে। তবে বিষয়টি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর এর সমস্যা শনাক্ত করে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলছেন এই কৃষি বিজ্ঞানী।
প্রায় ১৬ বছর আগে কাঁঠাল গাছটির চারা রোপণ করা হয়। কয়েক বছর পর সেই গাছে কাঁঠাল ধরতে শুরু করে এবং শুরুতে এই কাঁঠাল খেতেও বেশ সুস্বাদু ছিল। কিন্তু বর্তমানে কাঁঠালের এই গাছটি আরো অন্য কোনো গাছের জন্য বা মানুষের জন্য কতটুকু উপকারী, না ক্ষতিকর তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে বের করার জন্য সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন এখানকার স্থানীয়রা।
No comments