পাবলিক মরার জন্য দেশ স্বাধীন করি নাই : কাদের সিদ্দিকী
বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, পাবলিকের রক্ত ঘাম করা পয়সায় বেতন নেয়, সেই পুলিশই পাবলিকের বুকে গুলি করে আবার পাবলিকের নামেই মামলা দেয়, এটা হতে পারে না। নারী নির্যাতনের বিচার চাইতে গিয়ে পুলিশের গুলি খেয়ে পাবলিক মরার জন্য যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করি নাই।
ঘাটাইলের সাবেক পৌর মেয়র আব্দুর রশিদের কৃষক শ্রমিক জনতা লীগে যোগদান উপলক্ষে আজ শনিবার বিকেলে কালিহাতী উপজেলা সংলগ্ন হামিদপুরে আয়োজিত এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন বঙ্গবীর।
গত শুক্রবার নারী নির্যাতনের বিচারের দাবিতে সমবেত জনতার উপর কালিহাতী পুলিশের গুলিবর্ষণের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বঙ্গবীর সরকারের উদ্দেশে বলেন, অবিলম্বে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার বিভাগীয় তদন্ত এবং আজকের মধ্যে দায়ী পুলিশদের কালিহাতী থেকে সরিয়ে নেয়া না হলে এবং এই ঘটনায় গ্রেফতারকৃতদের ঈদের আগেই মুক্তি না দিলে পরিণাম ভালো হবে না। বক্তব্যের শুরুতেই তিনি শুক্রবার নিহত তিনজনের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন।
সরকারের উদ্দেশে বঙ্গবীর আরো বলেন, আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ না করলে এই আওয়ামী লীগ কবরে থাকতো। সরকার গঠন করতে পারতো না। তাই নারী নির্যাতনকারীদের এবং মানুষকে খুন করার বিচার করতে হবে।
অ্যাভোকেট মিয়া মোহাম্মদ হাসান আলী রেজার সভাপতিত্বে এই সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান বীর প্রতীক, যুগ্ম-সম্পাদক প্রিন্সিপাল ইকবাল সিদ্দিকী, আব্দুর রশিদ, শামীম আল মনসুর আজাদ সিদ্দিকী, অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম আবদুল হালিম সরকার লাল, অধ্যাপক জুলফিকার শামীম, হাবিবুননবী সোহেল প্রমুখ।
জনসভা শেষে মিছিল নিয়ে কিছুক্ষণ টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ সড়কে অবস্থান করেন কাদের সিদ্দিকী।
ঘাটাইলের সাবেক পৌর মেয়র আব্দুর রশিদের কৃষক শ্রমিক জনতা লীগে যোগদান উপলক্ষে আজ শনিবার বিকেলে কালিহাতী উপজেলা সংলগ্ন হামিদপুরে আয়োজিত এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন বঙ্গবীর।
গত শুক্রবার নারী নির্যাতনের বিচারের দাবিতে সমবেত জনতার উপর কালিহাতী পুলিশের গুলিবর্ষণের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বঙ্গবীর সরকারের উদ্দেশে বলেন, অবিলম্বে এই হত্যাকাণ্ডের বিচার বিভাগীয় তদন্ত এবং আজকের মধ্যে দায়ী পুলিশদের কালিহাতী থেকে সরিয়ে নেয়া না হলে এবং এই ঘটনায় গ্রেফতারকৃতদের ঈদের আগেই মুক্তি না দিলে পরিণাম ভালো হবে না। বক্তব্যের শুরুতেই তিনি শুক্রবার নিহত তিনজনের আত্মার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করেন।
সরকারের উদ্দেশে বঙ্গবীর আরো বলেন, আমি বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ না করলে এই আওয়ামী লীগ কবরে থাকতো। সরকার গঠন করতে পারতো না। তাই নারী নির্যাতনকারীদের এবং মানুষকে খুন করার বিচার করতে হবে।
অ্যাভোকেট মিয়া মোহাম্মদ হাসান আলী রেজার সভাপতিত্বে এই সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান বীর প্রতীক, যুগ্ম-সম্পাদক প্রিন্সিপাল ইকবাল সিদ্দিকী, আব্দুর রশিদ, শামীম আল মনসুর আজাদ সিদ্দিকী, অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম আবদুল হালিম সরকার লাল, অধ্যাপক জুলফিকার শামীম, হাবিবুননবী সোহেল প্রমুখ।
জনসভা শেষে মিছিল নিয়ে কিছুক্ষণ টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ সড়কে অবস্থান করেন কাদের সিদ্দিকী।
No comments