‘আওয়ামী লীগই বঙ্গবন্ধু হত্যার ক্ষেত্র তৈরি করেছিল’ -আ স ম আবদুর রব
‘জাসদ
বঙ্গবন্ধু হত্যার ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছে’-আওয়ামী লীগ নেতাদের এমন
বক্তব্যের প্রতিবাদ জানিয়েছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)। দলের পক্ষ
থেকে বলা হয়েছে, আজকে যারা বলছেন জাসদ/জেএসডি বঙ্গবন্ধু হত্যার ক্ষেত্র
প্রস্তুত করেছে তাদের দলই বঙ্গবন্ধু হত্যার জন্য দায়ী। বঙ্গবন্ধুর পর তাদের
দলেই খুনী মোস্তাকের নেত্রীত্বে সরকার গঠন করেছে। কারাগারে জাতীয় চার
নেতাকেও হত্যা করা হয়েছে। তখন একমাত্র জাসদ/জেএসডি খুনী মোস্তাকের ফাঁসি
দাবি করেছিল। বুধবার দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোটার্স ইউনিটির
মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব
ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক এসব কথা বলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকান্ড নিয়ে
জাসদ’কে জড়িয়ে যেতে বিতর্ক ওঠেছে তার অবস্থান পরিষ্কার করতেই এ সংবাদ
সম্মেলনের আয়োজন করে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)।
লিখিত বক্তব্যে আ সম আবদুর রব বলেন, কোন নেতাকে হত্যার মাধ্যমে জেএসডি ক্ষমতার পটপরিবর্তন চায় না। গণতান্ত্রিক ধারার মাধ্যমেই ক্ষমতার পরিবর্তন চায়। তিনি বলেন, দেশর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়ংকর অবনতি ঘটেছে। আইনের শাসনের সুরক্ষা ভেঙ্গে পড়েছে। জনগণের গণতন্ত্র চর্চা বন্ধ করে সরকার জঙ্গিবাদী রাষ্ট্র বানানোর রসদ জোগাচ্ছে।
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন রেখে আ সম আবদুর রব বলেন, কারা সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের পর ‘বিপ্লবী জাতীয় সরকার’ গঠন না করে বঙ্গবন্ধুকে দলীয় সরকার গঠনের পরামর্শ দিয়েছিল? কারা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তাজউদ্দিন আহমেদের দুরত্ব তৈরি করেছে? কারা বঙ্গবন্ধুকে রক্ষী বাহিনী গঠনের পরামর্শ দিয়েছিল? রাজনৈতিক সংকটকে অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে দমন করার উদ্যোগ নিতে কারা বঙ্গবন্ধুকে উৎসাহিত করেছিল? কারা বঙ্গবন্ধুকে বাকশাল করতে বাধ্য করেছিল? কারা বঙ্গবন্ধুকে আজীবন প্রেসিডেন্ট আর সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি করার উদ্যোগ নিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যা ত্বরান্বিত করেছিল?
আওয়ামী লীগকে আরও গভীর অর্ন্তদৃষ্টি দিযে বঙ্গবন্ধু হত্যার কারণ ও উৎস বিশ্লেষণের আহ্ববান জানান আ স ম আবদুর রব। দলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক বলেন, জাসদ কখণোই হত্যার রাজনীতি বিশ্বাস করে না। এটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে অঙ্গীকারাবদ্ধ একটি গণতন্ত্রমনা দল। এসময় দুই জোটের বিকল্প হিসেবে ‘তৃতীয় রাজনৈতিক শক্তি’ গড়ে তোলার জন্য দেশবাসীকে আহবান জানান তিনি। সংবাদ সম্মেলনের এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক এমপি এম এ গোফরান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক রতন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আতাউর করিম ফারুক, মো. সিরাজ মিয়া, শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, আব্দুল খালেক, যুব পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।
লিখিত বক্তব্যে আ সম আবদুর রব বলেন, কোন নেতাকে হত্যার মাধ্যমে জেএসডি ক্ষমতার পটপরিবর্তন চায় না। গণতান্ত্রিক ধারার মাধ্যমেই ক্ষমতার পরিবর্তন চায়। তিনি বলেন, দেশর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়ংকর অবনতি ঘটেছে। আইনের শাসনের সুরক্ষা ভেঙ্গে পড়েছে। জনগণের গণতন্ত্র চর্চা বন্ধ করে সরকার জঙ্গিবাদী রাষ্ট্র বানানোর রসদ জোগাচ্ছে।
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রশ্ন রেখে আ সম আবদুর রব বলেন, কারা সশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধের পর ‘বিপ্লবী জাতীয় সরকার’ গঠন না করে বঙ্গবন্ধুকে দলীয় সরকার গঠনের পরামর্শ দিয়েছিল? কারা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে তাজউদ্দিন আহমেদের দুরত্ব তৈরি করেছে? কারা বঙ্গবন্ধুকে রক্ষী বাহিনী গঠনের পরামর্শ দিয়েছিল? রাজনৈতিক সংকটকে অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে দমন করার উদ্যোগ নিতে কারা বঙ্গবন্ধুকে উৎসাহিত করেছিল? কারা বঙ্গবন্ধুকে বাকশাল করতে বাধ্য করেছিল? কারা বঙ্গবন্ধুকে আজীবন প্রেসিডেন্ট আর সংসদের মেয়াদ বৃদ্ধি করার উদ্যোগ নিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যা ত্বরান্বিত করেছিল?
আওয়ামী লীগকে আরও গভীর অর্ন্তদৃষ্টি দিযে বঙ্গবন্ধু হত্যার কারণ ও উৎস বিশ্লেষণের আহ্ববান জানান আ স ম আবদুর রব। দলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক বলেন, জাসদ কখণোই হত্যার রাজনীতি বিশ্বাস করে না। এটি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নে অঙ্গীকারাবদ্ধ একটি গণতন্ত্রমনা দল। এসময় দুই জোটের বিকল্প হিসেবে ‘তৃতীয় রাজনৈতিক শক্তি’ গড়ে তোলার জন্য দেশবাসীকে আহবান জানান তিনি। সংবাদ সম্মেলনের এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক এমপি এম এ গোফরান, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেক রতন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আতাউর করিম ফারুক, মো. সিরাজ মিয়া, শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, আব্দুল খালেক, যুব পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম প্রমুখ।
No comments