সিরিয়া অভিযান নিয়ে নরম সুর ওবামার
সিরিয়া অভিযান নিয়ে এবার সুর নরম করলেন
খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। এতোদিন ধরে কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়াই
হোয়াইট হাউসের একক ক্ষমতাবলে সিরিয়ায় হামলার সিদ্ধান্ত বিবেচনার ইঙ্গিত
দিলেও শনিবার রোজ গার্ডেনে দেওয়া এক ভাষণে ওবামা বলেন,
‘যুক্তরাষ্ট্র সিরিয়ায় সামরিক অভিযান পরিচালনা করবে, তবে এ ব্যাপারে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদনের পরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
অথচ যুক্তরাজ্যের অতি উৎসাহী মনোভাব প্রকাশকালে তাৎক্ষণিক অভিযানেরও ইঙ্গিত দিয়েছিল পেন্টাগন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো জানিয়েছে, আগামী ৯ সেপ্টেম্বর মার্কিন কংগ্রেসে সিরিয়া অভিযানের পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা ও ভোট গ্রহণ করা হবে। তারপরই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এর অর্থ হচ্ছে আপাতত এক সপ্তাহেরও বেশি সময়ের জন্য সিরিয়ায় হামলা স্থগিত করলো মার্কিন প্রশাসন।
সিরিয়ার সরকারি বাহিনীর লক্ষ্যবস্তুতে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা চালানো উচিত মর্মে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উল্লেখ করে ওবামা তার ভাষণে বলেন, আমরা জনগণের দ্বারা, জনগণের জন্য নির্বাচিত জনগণের সরকার। তাই আমি দ্বিতীয় সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, সিরিয়া অভিযানের বিষয়ে মার্কিন জনগণের প্রতিনিধিদের পক্ষ থেকে কংগ্রেসের অনুমোদন নেব।
এছাড়া, শনিবার বিকেলে সিরিয়া অভিযানের ব্যাপারে হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভের স্পিকার ও সিনেটের প্রেসিডেন্টের কাছে একটি খসড়া প্রস্তাব পাঠিয়েছেন ওবামা।
তবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের এ বক্তব্যে ইতিবাচক বার্তা রয়েছে উল্লেখ করে হোয়াইট হাউস কর্মকর্তারা বলছেন, অভিযান স্থগিত হলেও আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের লক্ষ্যে বাড়তি সময় পাবেন ওবামা।
এ দিকে, ফ্রান্সের বিরোধী দলের নেতারাও সিরিয়ায় অভিযানের ব্যাপারে পার্লামেন্টে ভোট গ্রহণ করতে প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওঁলাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে, সিরিয়া অভিযান বিষয়ে যুক্তরাজ্যের পিছুটানের পর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে হামলায় যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা নাকচ করে দেয় জার্মানি। কেবল ফরাসি প্রেসিডেন্ট ওঁলাদেই মার্কিন প্রশাসনকে সহযোগিতার কথা জোর দিয়ে বলেছিলেন। তবে তিনিও জাতিসংঘের পর্যবেক্ষক দলের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করেই হামলা চালানো হবে বলে জানিয়েছিলেন।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, মিত্র দেশগুলোর পিছুটান ও নড়বড়ে অবস্থানের কারণেই সিরিয়া অভিযান থেকে পিছু হটার ইঙ্গিত দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
অথচ যুক্তরাজ্যের অতি উৎসাহী মনোভাব প্রকাশকালে তাৎক্ষণিক অভিযানেরও ইঙ্গিত দিয়েছিল পেন্টাগন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো জানিয়েছে, আগামী ৯ সেপ্টেম্বর মার্কিন কংগ্রেসে সিরিয়া অভিযানের পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনা ও ভোট গ্রহণ করা হবে। তারপরই এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এর অর্থ হচ্ছে আপাতত এক সপ্তাহেরও বেশি সময়ের জন্য সিরিয়ায় হামলা স্থগিত করলো মার্কিন প্রশাসন।
সিরিয়ার সরকারি বাহিনীর লক্ষ্যবস্তুতে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা চালানো উচিত মর্মে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উল্লেখ করে ওবামা তার ভাষণে বলেন, আমরা জনগণের দ্বারা, জনগণের জন্য নির্বাচিত জনগণের সরকার। তাই আমি দ্বিতীয় সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, সিরিয়া অভিযানের বিষয়ে মার্কিন জনগণের প্রতিনিধিদের পক্ষ থেকে কংগ্রেসের অনুমোদন নেব।
এছাড়া, শনিবার বিকেলে সিরিয়া অভিযানের ব্যাপারে হাউজ অব রিপ্রেজেন্টেটিভের স্পিকার ও সিনেটের প্রেসিডেন্টের কাছে একটি খসড়া প্রস্তাব পাঠিয়েছেন ওবামা।
তবে মার্কিন প্রেসিডেন্টের এ বক্তব্যে ইতিবাচক বার্তা রয়েছে উল্লেখ করে হোয়াইট হাউস কর্মকর্তারা বলছেন, অভিযান স্থগিত হলেও আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের লক্ষ্যে বাড়তি সময় পাবেন ওবামা।
এ দিকে, ফ্রান্সের বিরোধী দলের নেতারাও সিরিয়ায় অভিযানের ব্যাপারে পার্লামেন্টে ভোট গ্রহণ করতে প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওঁলাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে, সিরিয়া অভিযান বিষয়ে যুক্তরাজ্যের পিছুটানের পর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে হামলায় যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা নাকচ করে দেয় জার্মানি। কেবল ফরাসি প্রেসিডেন্ট ওঁলাদেই মার্কিন প্রশাসনকে সহযোগিতার কথা জোর দিয়ে বলেছিলেন। তবে তিনিও জাতিসংঘের পর্যবেক্ষক দলের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করেই হামলা চালানো হবে বলে জানিয়েছিলেন।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, মিত্র দেশগুলোর পিছুটান ও নড়বড়ে অবস্থানের কারণেই সিরিয়া অভিযান থেকে পিছু হটার ইঙ্গিত দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
No comments