নৌকায় ভোট দিলে জনগণ কিছু পায়
নৌকা মার্কায় দেশের জনগণ যখন ভোট দেয়, তখন
তারা কিছু পায় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রোববার
বিকেলে আশুলিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠের জনসভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
প্রধানমন্ত্রী
বলেন, আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার কথা দিয়েছিলাম, সে লক্ষ্যেই কাজ
করে যাচ্ছি। নৌকা মার্কায় দেশের জনগণ যখন ভোট দেয়, তখন তারা কিছু না কিছু
পায়।
এর আগে নারী শ্রমিকদের জন্য একটি ১২তলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।
জনসভাস্থলে যোগ দিতে আসা মানুষজনের সুবিধার্থে প্যান্ডেলসহ আশপাশের ভবন ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে ফ্যান ও এলসিডি মনিটর বসানো হয়েছে। নিরাপত্তার জন্য লাগানো হয়েছে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা।
প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে আশুলিয়ার পোশাক কারখানাগুলোতে শ্রমিক ও সাধারণ মানুষদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ দেখা গেছে। আশুলিয়ার অধিকাংশ পোশাক কারখানায় ছুটি ঘোষণার পাশাপাশি মাইকিং করে শিল্প এলাকার শ্রমিকদের প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থলে যোগ দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়।
ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে আশুলিয়ায় পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। এছাড়া নির্বিঘ্নে যান চলাচল ও যানবাহনের নিরাপত্তার জন্য প্রায় দুই হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন ও গোয়েন্দা নজরদারীর পাশাপাশি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করা হবে।
জানা যায়, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বড় আশুলিয়া এলাকায় ০.৪২ একর জায়গায় নারী শ্রমিকদের জন্য ১২তলা একটি ভবন নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। ভবনে এক হাজার দুইশ’ স্বল্প আয়ের নারী শ্রমিক তাদের আবাসন সুবিধা পাবেন। এর ফলে শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ায় ক্রমাগত শ্রমিক অসন্তোষ কমে যাবে বলেও ধারণা করা হচ্ছে।
এর আগে নারী শ্রমিকদের জন্য একটি ১২তলা বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।
জনসভাস্থলে যোগ দিতে আসা মানুষজনের সুবিধার্থে প্যান্ডেলসহ আশপাশের ভবন ও গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলোতে ফ্যান ও এলসিডি মনিটর বসানো হয়েছে। নিরাপত্তার জন্য লাগানো হয়েছে ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা।
প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে আশুলিয়ার পোশাক কারখানাগুলোতে শ্রমিক ও সাধারণ মানুষদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ দেখা গেছে। আশুলিয়ার অধিকাংশ পোশাক কারখানায় ছুটি ঘোষণার পাশাপাশি মাইকিং করে শিল্প এলাকার শ্রমিকদের প্রধানমন্ত্রীর জনসভাস্থলে যোগ দেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়।
ঢাকা জেলার পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে আশুলিয়ায় পাঁচ স্তরের নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। এছাড়া নির্বিঘ্নে যান চলাচল ও যানবাহনের নিরাপত্তার জন্য প্রায় দুই হাজার পুলিশ সদস্য মোতায়েন ও গোয়েন্দা নজরদারীর পাশাপাশি ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরার মাধ্যমে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করা হবে।
জানা যায়, প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বড় আশুলিয়া এলাকায় ০.৪২ একর জায়গায় নারী শ্রমিকদের জন্য ১২তলা একটি ভবন নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। ভবনে এক হাজার দুইশ’ স্বল্প আয়ের নারী শ্রমিক তাদের আবাসন সুবিধা পাবেন। এর ফলে শিল্পাঞ্চল আশুলিয়ায় ক্রমাগত শ্রমিক অসন্তোষ কমে যাবে বলেও ধারণা করা হচ্ছে।
No comments