১৪ জনের মৃত্যু, পানিবন্দী ১৬ লাখ মানুষ
পশ্চিমবঙ্গের বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। রাজ্যের ১৯টি জেলার মধ্যে ১৫টি জেলাই এখন বন্যাকবলিত। ইতিমধ্যেই বন্যায় ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যের সব নদীর পানিই বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছে। বন্যায় ডুবে গেছে বহু জনপদ, রাস্তাঘাট, ফসলের খেত। ভেঙে গেছে বহু কাঁচাবাড়ি। রাজ্য সরকার ইতিমধ্যে বিভিন্ন জেলায় বন্যার্ত মানুষের জন্য আশ্রয়শিবির খুলেছে। বন্যার্ত মানুষের মধ্যে ত্রাণ বিতরণও শুরু হয়েছে ।
রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাজ্যের ১৫টি জেলার ১৭১টি ব্লক এবং ৫২টি পৌরসভায় বন্যা দেখা দিয়েছে। বন্যাকবলিত হয়েছে ১৬ লাখ মানুষ। মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের। পানির চাপ বেড়ে যাওয়ায় দামোদার ভ্যালি করপোরেশন এবং দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে ছাড়া হচ্ছে পানি।
এদিকে বন্যাকবলিত ১৫ হাজার মানুষকে ঠাঁই দেওয়া হয়েছে ত্রাণশিবিরে। উত্তর চব্বিশ পরগনায় ১০০, মালদহে পাঁচ, বর্ধমানে তিন, মুর্শিদাবাদ ও হাওড়ায় দুটি করে ত্রাণশিবির খোলা হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতি সরেজমিনে দেখার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হাওড়ার উদয়নারায়ণপুর পরিদর্শন করেছেন।
এদিকে বামফ্রন্ট রাজ্যে জরুরি অবস্থা ঘোষণার দাবি জানালেও রাজ্য সরকার বলেছে, সেই পরিস্থিতি এখনো আসেনি।
রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রাজ্যের ১৫টি জেলার ১৭১টি ব্লক এবং ৫২টি পৌরসভায় বন্যা দেখা দিয়েছে। বন্যাকবলিত হয়েছে ১৬ লাখ মানুষ। মৃত্যু হয়েছে ১৪ জনের। পানির চাপ বেড়ে যাওয়ায় দামোদার ভ্যালি করপোরেশন এবং দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে ছাড়া হচ্ছে পানি।
এদিকে বন্যাকবলিত ১৫ হাজার মানুষকে ঠাঁই দেওয়া হয়েছে ত্রাণশিবিরে। উত্তর চব্বিশ পরগনায় ১০০, মালদহে পাঁচ, বর্ধমানে তিন, মুর্শিদাবাদ ও হাওড়ায় দুটি করে ত্রাণশিবির খোলা হয়েছে। বন্যা পরিস্থিতি সরেজমিনে দেখার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় হাওড়ার উদয়নারায়ণপুর পরিদর্শন করেছেন।
এদিকে বামফ্রন্ট রাজ্যে জরুরি অবস্থা ঘোষণার দাবি জানালেও রাজ্য সরকার বলেছে, সেই পরিস্থিতি এখনো আসেনি।
No comments