দরপতন দিয়ে শেয়ারবাজারে আরেকটি সপ্তাহ শুরু
দেশের শেয়ারবাজারে দরপতন দিয়েই নতুন আরেকটি সপ্তাহ শুরু হয়েছে। সপ্তাহের প্রথম দিনে দুই বাজারে লেনদেন হওয়া অধিকাংশ শেয়ারের দাম কমেছে। সেই সঙ্গে কমেছে লেনদেনের পরিমাণও।
শেয়ারের দাম ও সূচকের ঊর্ধ্বগতি দিয়ে বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষ হয়েছিল। কিন্তু নতুন সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসেই সেই ধারা ফের বিপরীত রূপ নেয়। বেশ কিছুদিন ধরে বাজারে এমন ধারা বিরাজ করছে। একদিন ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরলেও পরদিনই তাতে ছন্দপতন ঘটছে। এ অবস্থায় অনেক বিনিয়োগকারী নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছেন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
গতকাল রোববার শেয়ারের দামের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের লেনদেন শুরু হয়। তবে শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়ায় তা বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে পারেনি।
গতকাল ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচকের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন অবস্থানের মধ্যকার ব্যবধান ছিল প্রায় ৯৭ পয়েন্টের। দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ১৭২-এ। সূচকের পাশাপাশি শেয়ারের দাম ও লেনদেন দুই-ই কমেছে।
গতকাল ঢাকার বাজারে ২৫১ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৮৪টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৬০টির শেয়ারের দাম।
রোববার ডিএসইতে ৪৪০ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৯৬ কোটি টাকা কম।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৯০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৬৪৭ পয়েন্টে। গতকাল সিএসইতে মোট ১৮০টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৪২টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৩৪টির শেয়ারের দাম।
দিনশেষে চট্টগ্রামের বাজারে ৪৯ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১১ কোটি টাকা কম।
শেয়ারের দাম ও সূচকের ঊর্ধ্বগতি দিয়ে বৃহস্পতিবার লেনদেন শেষ হয়েছিল। কিন্তু নতুন সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসেই সেই ধারা ফের বিপরীত রূপ নেয়। বেশ কিছুদিন ধরে বাজারে এমন ধারা বিরাজ করছে। একদিন ঊর্ধ্বমুখী ধারায় ফিরলেও পরদিনই তাতে ছন্দপতন ঘটছে। এ অবস্থায় অনেক বিনিয়োগকারী নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়েছেন বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
গতকাল রোববার শেয়ারের দামের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দিয়ে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) দিনের লেনদেন শুরু হয়। তবে শেয়ার বিক্রির চাপ বাড়ায় তা বেশিক্ষণ স্থায়ী হতে পারেনি।
গতকাল ডিএসইতে সাধারণ মূল্যসূচকের সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন অবস্থানের মধ্যকার ব্যবধান ছিল প্রায় ৯৭ পয়েন্টের। দিনশেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৪১ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ছয় হাজার ১৭২-এ। সূচকের পাশাপাশি শেয়ারের দাম ও লেনদেন দুই-ই কমেছে।
গতকাল ঢাকার বাজারে ২৫১ কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৮৪টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৬০টির শেয়ারের দাম।
রোববার ডিএসইতে ৪৪০ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৯৬ কোটি টাকা কম।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৯০ পয়েন্ট কমে দাঁড়িয়েছে ১৭ হাজার ৬৪৭ পয়েন্টে। গতকাল সিএসইতে মোট ১৮০টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৪২টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৩৪টির শেয়ারের দাম।
দিনশেষে চট্টগ্রামের বাজারে ৪৯ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে প্রায় ১১ কোটি টাকা কম।
No comments