এলএইচসির পরীক্ষায় বিপাকে পদার্থবিদ্যার জনপ্রিয় তত্ত্ব
সার্ন-এর লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডারের (এলএইচসি) পরীক্ষা ‘সুপারসিমেট্রিক’ কণিকার অস্তিত্ব পেতে ব্যর্থ হয়েছে। গবেষকেরা বলছেন, এতে করে সম্ভবত ‘সাব-অ্যাটমিক’ পদার্থবিদ্যার একটি আকর্ষণীয় তত্ত্ব মিথ্যা প্রমাণিত হতে চলেছে।
অনেক পদার্থবিদের প্রত্যাশা ছিল ‘সুপারসিমেট্রিক’ কণিকার অস্তিত্ব প্রমাণিত হলে তা এখন প্রচলিত ওই তত্ত্বটির ফাঁক পূরণ করতে পারত।
পদার্থবিদ্যার এই ক্ষেত্রটিতে কর্মরত বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাঁদের হয়তো ওই তত্ত্বের বদলে সম্পূর্ণ নতুন কোনো ব্যাখ্যা দিতে হবে।
ভারতের মুম্বাইতে লেপটন ফোটন বিজ্ঞান সম্মেলনে এ সংক্রান্ত উপাত্ত উপস্থাপন করা হয়। সুইজারল্যান্ড-ফ্রান্স সীমান্তে ইউরোপীয় পরমাণু গবেষণা সংস্থার (সার্ন) ভূগর্ভস্থ সুবিশাল যন্ত্র এলএইচসির চার প্রধান অংশের একটি ‘এলএইচসি বিউটি’র (এলএইচসিবি) পরীক্ষায় এসব তথ্য-উপাত্ত মিলেছে। এ গবেষণা প্রকল্পের অন্যতম মুখপাত্র যুক্তরাজ্যের লিভারপুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. টারা শিয়ার্স বলেন, এটি ‘সুপারসিমেট্রি’ তত্ত্বকে একরকম বিপাকেই ফেলেছে।
আলোচ্য পরীক্ষাটি ‘বি-মেসনস’ নামে পরিচিত কণিকার ক্ষয় নজিরবিহীন রকম বিশদভাবে খতিয়ে দেখে। সুপারসিমেট্রিক কণিকার অস্তিত্ব থাকলে বি-মেসনের ক্ষয়ের হার অনেক বেশি হওয়ার কথা।
সুপারসিমেট্রি তত্ত্বটি ২০ বছর আগে প্রকাশ করা হয়। ব্রহ্মাণ্ডে আমরা যতটা চিহ্নিত করতে পারি, তার চেয়ে বেশি বস্তু (ডার্ক ম্যাটার) কীভাবে থাকে, তা এই তত্ত্ব দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায়। খুব সহজ ভাষায় এ তত্ত্বটি হচ্ছে: আমাদের চেনা সাব-অ্যাটমিক কণিকা ছাড়াও একটি ‘অতিকণিকা’ আছে, যা একই ধরনের হলেও এর বৈশিষ্ট্য কিছুটা ভিন্ন।
অনেক পদার্থবিদের প্রত্যাশা ছিল ‘সুপারসিমেট্রিক’ কণিকার অস্তিত্ব প্রমাণিত হলে তা এখন প্রচলিত ওই তত্ত্বটির ফাঁক পূরণ করতে পারত।
পদার্থবিদ্যার এই ক্ষেত্রটিতে কর্মরত বিজ্ঞানীরা বলছেন, তাঁদের হয়তো ওই তত্ত্বের বদলে সম্পূর্ণ নতুন কোনো ব্যাখ্যা দিতে হবে।
ভারতের মুম্বাইতে লেপটন ফোটন বিজ্ঞান সম্মেলনে এ সংক্রান্ত উপাত্ত উপস্থাপন করা হয়। সুইজারল্যান্ড-ফ্রান্স সীমান্তে ইউরোপীয় পরমাণু গবেষণা সংস্থার (সার্ন) ভূগর্ভস্থ সুবিশাল যন্ত্র এলএইচসির চার প্রধান অংশের একটি ‘এলএইচসি বিউটি’র (এলএইচসিবি) পরীক্ষায় এসব তথ্য-উপাত্ত মিলেছে। এ গবেষণা প্রকল্পের অন্যতম মুখপাত্র যুক্তরাজ্যের লিভারপুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. টারা শিয়ার্স বলেন, এটি ‘সুপারসিমেট্রি’ তত্ত্বকে একরকম বিপাকেই ফেলেছে।
আলোচ্য পরীক্ষাটি ‘বি-মেসনস’ নামে পরিচিত কণিকার ক্ষয় নজিরবিহীন রকম বিশদভাবে খতিয়ে দেখে। সুপারসিমেট্রিক কণিকার অস্তিত্ব থাকলে বি-মেসনের ক্ষয়ের হার অনেক বেশি হওয়ার কথা।
সুপারসিমেট্রি তত্ত্বটি ২০ বছর আগে প্রকাশ করা হয়। ব্রহ্মাণ্ডে আমরা যতটা চিহ্নিত করতে পারি, তার চেয়ে বেশি বস্তু (ডার্ক ম্যাটার) কীভাবে থাকে, তা এই তত্ত্ব দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায়। খুব সহজ ভাষায় এ তত্ত্বটি হচ্ছে: আমাদের চেনা সাব-অ্যাটমিক কণিকা ছাড়াও একটি ‘অতিকণিকা’ আছে, যা একই ধরনের হলেও এর বৈশিষ্ট্য কিছুটা ভিন্ন।
No comments