বিদ্রোহীরা এখনো লিবিয়ার বৈধ কর্তৃপক্ষ নয়: জুমা
দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট জ্যাকব জুমা বলেছেন, বিদ্রোহীরা এখনো লিবিয়ার বৈধ কর্তৃপক্ষ নয়। কারণ, মুয়াম্মার গাদ্দাফির অনুগত সেনারা লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।
ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবায় গতকাল শুক্রবার এ মন্তব্য করেন জুমা। আফ্রিকান ইউনিয়নের (এইউ) শান্তি ও নিরাপত্তা কাউন্সিলের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। প্রেসিডেন্ট জুমা বলেন, ‘বিদ্রোহীদের গঠিত ন্যাশনাল ট্রানজিশনাল কাউন্সিল (এনটিসি) ত্রিপোলির দায়িত্ব নেবে। এর একটি প্রক্রিয়া আছে, কিন্তু দুই পক্ষের মধ্যে এখনো সংঘর্ষ চলছে। তাই বিদ্রোহীরাই লিবিয়ার বৈধ কর্তৃপক্ষ—এটা আমরা বলতে পারি না।’
পুলিশ বাহিনী পাঠানোর কথা বিবেচনা করছে জাতিসংঘ: জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বলেছেন, লিবিয়ায় আন্তর্জাতিক পুলিশ বাহিনী পাঠানোর বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে। এ বাহিনীর কাছে হালকা অস্ত্র থাকবে। গতকাল আফ্রিকান ইউনিয়ন (এইউ) ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা শেষে তিনি এ কথা জানান।
ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ইইউর পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান ক্যাথেরিন অ্যাস্টন, এইউ কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান ইরাসতাস এমওয়েনচা ও ওআইসির মহাসচিব একমেলেদ্দিন এহসানেগলুর সঙ্গে আলোচনা করেন বান কি মুন।
জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, যুদ্ধ বন্ধ এবং লিবিয়ার স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা জরুরি। লিবীয় কর্তৃপক্ষ চাইলে আমরা দেশটির পুলিশের সামর্থ্য বাড়াতে সেখানে আন্তর্জাতিক পুলিশ বাহিনী পাঠানোর প্রস্তুতি নিতে পারি। তিনি বলেন, আগামী ১ সেপ্টেম্বর প্যারিসে লিবিয়া প্রসঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। ওই বৈঠকে তিনি বিষয়টি নিয়ে বিশ্বনেতাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন।
প্যারিসেই লিবিয়ার এনটিসির প্রধান মুস্তাফা আবদেল জলিলের সঙ্গেও বৈঠক করার কথা রয়েছে বান কি মুনের। বান কি মুন এইউ ও লিবিয়ার বিদ্রোহী সরকারের মধ্যে সম্পর্ক জোরদারের ওপরও গুরুত্ব দেন তিনি।
প্যারিস বৈঠকে যোগ দেবেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী: কানাডার প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হার্পার আগামী ১ সেপ্টেম্বর প্যারিসে অনুষ্ঠেয় লিবিয়াবিষয়ক বৈঠকে যোগ দেবেন। গত শুক্রবার তিনি এ কথা জানান।
বিশ্বের ৩০টি দেশের নেতাদের ওই বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা। এতে গাদ্দাফি-পরবর্তী লিবিয়ার ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা হবে।
ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবায় গতকাল শুক্রবার এ মন্তব্য করেন জুমা। আফ্রিকান ইউনিয়নের (এইউ) শান্তি ও নিরাপত্তা কাউন্সিলের বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। প্রেসিডেন্ট জুমা বলেন, ‘বিদ্রোহীদের গঠিত ন্যাশনাল ট্রানজিশনাল কাউন্সিল (এনটিসি) ত্রিপোলির দায়িত্ব নেবে। এর একটি প্রক্রিয়া আছে, কিন্তু দুই পক্ষের মধ্যে এখনো সংঘর্ষ চলছে। তাই বিদ্রোহীরাই লিবিয়ার বৈধ কর্তৃপক্ষ—এটা আমরা বলতে পারি না।’
পুলিশ বাহিনী পাঠানোর কথা বিবেচনা করছে জাতিসংঘ: জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বলেছেন, লিবিয়ায় আন্তর্জাতিক পুলিশ বাহিনী পাঠানোর বিষয়টি বিবেচনা করা হচ্ছে। এ বাহিনীর কাছে হালকা অস্ত্র থাকবে। গতকাল আফ্রিকান ইউনিয়ন (এইউ) ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা শেষে তিনি এ কথা জানান।
ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ইইউর পররাষ্ট্রনীতিবিষয়ক প্রধান ক্যাথেরিন অ্যাস্টন, এইউ কমিশনের ডেপুটি চেয়ারম্যান ইরাসতাস এমওয়েনচা ও ওআইসির মহাসচিব একমেলেদ্দিন এহসানেগলুর সঙ্গে আলোচনা করেন বান কি মুন।
জাতিসংঘের মহাসচিব বলেন, যুদ্ধ বন্ধ এবং লিবিয়ার স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা জরুরি। লিবীয় কর্তৃপক্ষ চাইলে আমরা দেশটির পুলিশের সামর্থ্য বাড়াতে সেখানে আন্তর্জাতিক পুলিশ বাহিনী পাঠানোর প্রস্তুতি নিতে পারি। তিনি বলেন, আগামী ১ সেপ্টেম্বর প্যারিসে লিবিয়া প্রসঙ্গে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। ওই বৈঠকে তিনি বিষয়টি নিয়ে বিশ্বনেতাদের সঙ্গে আলোচনা করবেন।
প্যারিসেই লিবিয়ার এনটিসির প্রধান মুস্তাফা আবদেল জলিলের সঙ্গেও বৈঠক করার কথা রয়েছে বান কি মুনের। বান কি মুন এইউ ও লিবিয়ার বিদ্রোহী সরকারের মধ্যে সম্পর্ক জোরদারের ওপরও গুরুত্ব দেন তিনি।
প্যারিস বৈঠকে যোগ দেবেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী: কানাডার প্রধানমন্ত্রী স্টিফেন হার্পার আগামী ১ সেপ্টেম্বর প্যারিসে অনুষ্ঠেয় লিবিয়াবিষয়ক বৈঠকে যোগ দেবেন। গত শুক্রবার তিনি এ কথা জানান।
বিশ্বের ৩০টি দেশের নেতাদের ওই বৈঠকে যোগ দেওয়ার কথা। এতে গাদ্দাফি-পরবর্তী লিবিয়ার ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা হবে।
No comments