সম্পূরক ভিটামিন ‘এ’ হাজারো শিশুর জীবন বাঁচায়
সম্পূরকভাবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হলে প্রতিবছর উন্নয়নশীল দেশগুলোর পাঁচ বছরের কম বয়সী ছয় লাখ শিশুর জীবন বাঁচতে পারে। ব্রিটিশ ও পাকিস্তানি গবেষকেরা এই দাবি করেছেন।
ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। গবেষকেরা দুই লাখ শিশুর ওপর পরিচালিত ৪৩টি গবেষণা খতিয়ে দেখেছেন। এতে দেখা যায়, শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর ফলে শিশুমৃত্যুর হার ২৪ শতাংশ কমে গেছে। এ ছাড়া ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল গ্রহণের ফলে শিশুদের হাম ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার হারও কমে যায়।
শিশুদের স্বাভাবিক বিকাশ ও শরীরবৃত্তিক প্রক্রিয়া কার্যকর রাখতে ভিটামিন ‘এ’র প্রয়োজন হয়। সবুজ শাকসবজি, ডিম, কলিজা, পনিরে ভিটামিন ‘এ’ পাওয়া যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, বিশ্বে পাঁচ বছরের কম বয়সী ১৯ কোটি শিশুর শরীরে ভিটামিন ‘এ’র ঘাটতি রয়েছে। সম্পূরকভাবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হলেও অনেক শিশুই এই কর্মসূচির বাইরে থেকে যাচ্ছে।
ডব্লিউএইচও জানায়, বিশ্বের অন্তত ৬০টি দেশের শিশুদের বছরে দুবার ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। এই কর্মসূচিতে প্রায় ৮০ শতাংশ শিশুকে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো সম্ভব হচ্ছে।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও আগা খান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা তাঁদের গবেষণা প্রতিবেদনে বলেন, শিশুদের শরীরে ভিটামিন ‘এ’র চাহিদা পূরণে সম্পূরক ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল দারুণ কার্যকর। তাঁরা ঝুঁকিতে থাকা শিশুদের সম্পূরক ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানোর জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকদের প্রতি আহ্বান জানান।
ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। গবেষকেরা দুই লাখ শিশুর ওপর পরিচালিত ৪৩টি গবেষণা খতিয়ে দেখেছেন। এতে দেখা যায়, শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর ফলে শিশুমৃত্যুর হার ২৪ শতাংশ কমে গেছে। এ ছাড়া ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল গ্রহণের ফলে শিশুদের হাম ও ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার হারও কমে যায়।
শিশুদের স্বাভাবিক বিকাশ ও শরীরবৃত্তিক প্রক্রিয়া কার্যকর রাখতে ভিটামিন ‘এ’র প্রয়োজন হয়। সবুজ শাকসবজি, ডিম, কলিজা, পনিরে ভিটামিন ‘এ’ পাওয়া যায়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) মতে, বিশ্বে পাঁচ বছরের কম বয়সী ১৯ কোটি শিশুর শরীরে ভিটামিন ‘এ’র ঘাটতি রয়েছে। সম্পূরকভাবে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হলেও অনেক শিশুই এই কর্মসূচির বাইরে থেকে যাচ্ছে।
ডব্লিউএইচও জানায়, বিশ্বের অন্তত ৬০টি দেশের শিশুদের বছরে দুবার ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। এই কর্মসূচিতে প্রায় ৮০ শতাংশ শিশুকে এই ক্যাপসুল খাওয়ানো সম্ভব হচ্ছে।
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও আগা খান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা তাঁদের গবেষণা প্রতিবেদনে বলেন, শিশুদের শরীরে ভিটামিন ‘এ’র চাহিদা পূরণে সম্পূরক ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল দারুণ কার্যকর। তাঁরা ঝুঁকিতে থাকা শিশুদের সম্পূরক ভিটামিন ‘এ’ খাওয়ানোর জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্ট নীতিনির্ধারকদের প্রতি আহ্বান জানান।
No comments