মিয়ানমারে রাজবন্দীদের সাধারণ ক্ষমার আহ্বান পার্লামেন্ট সদস্যদের
সেনা প্রভাবিত মিয়ানমার পার্লামেন্টের সদস্যরা রাজবন্দীদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন। গতকাল শনিবার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমের খবরে এ কথা বলা হয়েছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক দূত রাজনৈতিক বিবেচনায় কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার আহ্বান জানানোর পর পার্লামেন্টের সদস্যরা ওই আহ্বান জানালেন।
দৈনিক নিউ লাইট অব মিয়ানমার-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শুক্রবার সাধারণ ক্ষমার বিষয়ে পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা হচ্ছে যে প্রেসিডেন্ট বিষয়টি বিবেচনা করবেন এবং রাজবন্দীদের সাধারণ ক্ষমার নির্দেশ জারি করবেন।
দেশটিতে প্রায় দুই হাজার রাজবন্দী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্দীজীবন কাটাচ্ছেন। দেশটিতে অন্য মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা এবং গণতান্ত্রিক সংস্কারের সঙ্গে রাজবন্দীদের বিষয়টিও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রধান উদ্বেগের বিষয়।
গত মার্চ মাসে দেশটিতে নামেমাত্র বেসামরিক সরকার ক্ষমতায় আসার পর এই প্রথম পার্লামেন্টের সামরিক সদস্যরা রাজবন্দীদের সাধারণ ক্ষমার বিষয়ে আলোচনায় অংশ নিলেন। দেশটির পার্লামেন্টের এক-চতুর্থাংশ আসন সামরিক বাহিনীর জন্য বরাদ্দ রয়েছে।
বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা বর্তমান সরকারকে তার ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে দেখা যাচ্ছে। সম্প্রতি সেনাবাহিনীর সাবেক জেনারেল ও বর্তমান প্রেসিডেন্ট থিন সেইন গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অংসান সু চির সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের মানবাধিকার সম্পর্কিত দূত টমাস ওজেয়া কুইনতানা মিয়ানমারে তাঁর সফর শেষ করেন। পাঁচ দিনের সফরের সময় তিনি ইয়াঙ্গুনে অবস্থিত কুখ্যাত কারাগার ইনসেইন পরিদর্শন করেন। বন্দীদের আটকের সময় তাদের ওপর যে নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে, সে ব্যাপারে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন। কুইনতানা বলেন, ‘রাজনৈতিক বিবেচনায় আটক রাখা ব্যাপকসংখ্যক বন্দীদের বিষয়টি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং আমার কাছে মূল উদ্বেগের বিষয়।’
জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক দূত রাজনৈতিক বিবেচনায় কারাদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণার আহ্বান জানানোর পর পার্লামেন্টের সদস্যরা ওই আহ্বান জানালেন।
দৈনিক নিউ লাইট অব মিয়ানমার-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত শুক্রবার সাধারণ ক্ষমার বিষয়ে পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষে একটি প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করা হচ্ছে যে প্রেসিডেন্ট বিষয়টি বিবেচনা করবেন এবং রাজবন্দীদের সাধারণ ক্ষমার নির্দেশ জারি করবেন।
দেশটিতে প্রায় দুই হাজার রাজবন্দী রয়েছেন। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ ১০ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্দীজীবন কাটাচ্ছেন। দেশটিতে অন্য মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা এবং গণতান্ত্রিক সংস্কারের সঙ্গে রাজবন্দীদের বিষয়টিও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রধান উদ্বেগের বিষয়।
গত মার্চ মাসে দেশটিতে নামেমাত্র বেসামরিক সরকার ক্ষমতায় আসার পর এই প্রথম পার্লামেন্টের সামরিক সদস্যরা রাজবন্দীদের সাধারণ ক্ষমার বিষয়ে আলোচনায় অংশ নিলেন। দেশটির পার্লামেন্টের এক-চতুর্থাংশ আসন সামরিক বাহিনীর জন্য বরাদ্দ রয়েছে।
বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসা বর্তমান সরকারকে তার ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিতে দেখা যাচ্ছে। সম্প্রতি সেনাবাহিনীর সাবেক জেনারেল ও বর্তমান প্রেসিডেন্ট থিন সেইন গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অংসান সু চির সঙ্গে বৈঠক করেছেন।
গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের মানবাধিকার সম্পর্কিত দূত টমাস ওজেয়া কুইনতানা মিয়ানমারে তাঁর সফর শেষ করেন। পাঁচ দিনের সফরের সময় তিনি ইয়াঙ্গুনে অবস্থিত কুখ্যাত কারাগার ইনসেইন পরিদর্শন করেন। বন্দীদের আটকের সময় তাদের ওপর যে নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে, সে ব্যাপারে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন। কুইনতানা বলেন, ‘রাজনৈতিক বিবেচনায় আটক রাখা ব্যাপকসংখ্যক বন্দীদের বিষয়টি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং আমার কাছে মূল উদ্বেগের বিষয়।’
No comments