সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবার পরিকল্পনা প্রকাশ দক্ষিণ আফ্রিকার
দক্ষিণ আফ্রিকার সরকার দেশটির জনগণের জন্য সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা পরিকল্পনা প্রকাশ করেছে। এতে আগামী বছরের এপ্রিলে একটি পাইলট প্রকল্পের মাধ্যমে দেশটির ১০টি এলাকায় পরিকল্পনা বাস্তবায়ন শুরু করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। পরে ১৪ বছরে তা ধাপে ধাপে সারা দেশে বাস্তবায়ন করা হবে।
দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী অ্যারন মোটসোয়ালেডি বলেন, জাতীয় স্বাস্থ্যবিমা চালুর ক্ষেত্রে প্রথম এই পদক্ষেপ সত্যিই ঐতিহাসিক। বিশ্লেষকেরা বলছেন, বিশ্বের সবচেয়ে অসম সমাজের দেশগুলোর একটি দক্ষিণ আফ্রিকা। এখানে বেসরকারি খাতেই শুধু উন্নত স্বাস্থ্যসেবা মেলে। কিন্তু দেশটির ৮০ শতাংশ মানুষের বেসরকারি স্বাস্থ্যবিমা গ্রহণের সামর্থ্য নেই। তারা সরকারি হাসপাতালের স্বাস্থ্যসেবার ওপর নির্ভর করে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী অ্যারন এক বিবৃতিতে বলেন, ‘জাতীয় স্বাস্থ্যবিমা (এনএইচআই) ছাড়া চিকিৎসা খরচের চাপ সামলানো সম্ভব নয়। জনগণের উন্নত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্যই এটা প্রয়োজন।’ তিনি বলেন, ‘আপনি যদি একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের ওপর আয় করেন, তাহলে আইনের আওতায় আপনাকে এনএইচআই তহবিলে চাঁদা দিতে হবে। আপনি এই দায়িত্ব এড়াতে পারবেন না।’
গত শুক্রবার এই সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা পরিকল্পনার বিস্তারিত প্রকাশ করে জনগণের মন্তব্য চাওয়া হয়। আইনে পরিণত হওয়ার আগে পরিকল্পনার খসড়া পার্লামেন্টে তোলা হবে। সেখানে জনগণের মন্তব্য নিয়ে আলোচনা হবে।
তবে সরকারের এই পরিকল্পনায় কেউ কেউ উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের প্রশ্ন, ‘আমি যখন এনএইচআইয়ের আওতায় স্বাস্থ্যসেবা নেব না, তখন কেন এই তহবিলে চাঁদা দেব?’
এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী অ্যারন বলেন, স্বাস্থ্যসেবা বেসরকারি খাতের ওপর নির্ভরশীলতা কাটানো এবং সরকারি স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সাউথ আফ্রিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নরম্যান মাবাসা বলেন, বেসরকারি চিকিৎসকেরা এনএইচআইয়ের বিরোধিতা করছেন না। কারণ, এটি বাস্তবায়িত হলে স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়ানোর প্রতিযোগিতা শুরু হবে।’
দেশটির ক্ষমতাসীন দল আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস (এএনসি) প্রাথমিক এক হিসাবে দেখিয়েছে, সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা পরিকল্পনা বাস্তবায়নে প্রায় এক হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার প্রয়োজন হবে।
দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী অ্যারন মোটসোয়ালেডি বলেন, জাতীয় স্বাস্থ্যবিমা চালুর ক্ষেত্রে প্রথম এই পদক্ষেপ সত্যিই ঐতিহাসিক। বিশ্লেষকেরা বলছেন, বিশ্বের সবচেয়ে অসম সমাজের দেশগুলোর একটি দক্ষিণ আফ্রিকা। এখানে বেসরকারি খাতেই শুধু উন্নত স্বাস্থ্যসেবা মেলে। কিন্তু দেশটির ৮০ শতাংশ মানুষের বেসরকারি স্বাস্থ্যবিমা গ্রহণের সামর্থ্য নেই। তারা সরকারি হাসপাতালের স্বাস্থ্যসেবার ওপর নির্ভর করে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী অ্যারন এক বিবৃতিতে বলেন, ‘জাতীয় স্বাস্থ্যবিমা (এনএইচআই) ছাড়া চিকিৎসা খরচের চাপ সামলানো সম্ভব নয়। জনগণের উন্নত স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্যই এটা প্রয়োজন।’ তিনি বলেন, ‘আপনি যদি একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের ওপর আয় করেন, তাহলে আইনের আওতায় আপনাকে এনএইচআই তহবিলে চাঁদা দিতে হবে। আপনি এই দায়িত্ব এড়াতে পারবেন না।’
গত শুক্রবার এই সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা পরিকল্পনার বিস্তারিত প্রকাশ করে জনগণের মন্তব্য চাওয়া হয়। আইনে পরিণত হওয়ার আগে পরিকল্পনার খসড়া পার্লামেন্টে তোলা হবে। সেখানে জনগণের মন্তব্য নিয়ে আলোচনা হবে।
তবে সরকারের এই পরিকল্পনায় কেউ কেউ উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের প্রশ্ন, ‘আমি যখন এনএইচআইয়ের আওতায় স্বাস্থ্যসেবা নেব না, তখন কেন এই তহবিলে চাঁদা দেব?’
এ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী অ্যারন বলেন, স্বাস্থ্যসেবা বেসরকারি খাতের ওপর নির্ভরশীলতা কাটানো এবং সরকারি স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়াতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সাউথ আফ্রিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট নরম্যান মাবাসা বলেন, বেসরকারি চিকিৎসকেরা এনএইচআইয়ের বিরোধিতা করছেন না। কারণ, এটি বাস্তবায়িত হলে স্বাস্থ্যসেবার মান বাড়ানোর প্রতিযোগিতা শুরু হবে।’
দেশটির ক্ষমতাসীন দল আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেস (এএনসি) প্রাথমিক এক হিসাবে দেখিয়েছে, সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা পরিকল্পনা বাস্তবায়নে প্রায় এক হাজার ৮০০ মার্কিন ডলার প্রয়োজন হবে।
No comments