সিরিয়ার লাতাকিয়া শহরে ঢুকে পড়েছে সেনাবাহিনী
সিরিয়ার উপকূলীয় লাতাকিয়া শহরে প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের পর সাঁজোয়া যান নিয়ে সেখানে ঢুকে পড়েছে দেশটির সেনাবাহিনী। এরপর সেখানে বন্দুকযুদ্ধের শব্দ শোনা গেছে বলে জানায় বিক্ষোভকারীদের একটি অংশ।
ব্রিটেনভিত্তিক সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানায়, লাতাকিয়া শহরের রামলে এলাকায় প্রায় ২০টি ট্যাংক ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের বহনকারী যান পাঠানো হয়েছে। গত শুক্রবার সেখানে বিক্ষোভ করে প্রায় ১০ হাজার মানুষ। সেনাবাহিনী বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলিবর্ষণ করলে চারজন নিহত হয়।
সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের প্রধান রামি আবদুল রহমান বলেন, ‘সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর পর্যন্ত ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ পাওয়া গেছে।’ শহর থেকে বহু লোক পালিয়ে যাচ্ছে বলে তিনি জানান।
আবদুল রহমান আরও জানান, লেবনন সীমান্তবর্তী কুসাইর শহরের কাছে বিভিন্ন গ্রামে তল্লাশি চালিয়ে লোকজনকে আটক করছেন সেনাসদস্যরা। কুসাইর শহরে গত বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে একজন নিহত হয় বলে তিনি জানান।
তবে এসব ঘটনা বা দাবির যথার্থতা নির্ণয়ের তেমন কোনো সুযোগ নেই। কেননা, সরকার স্বাধীন গণমাধ্যমের ওপর চরম কড়াকড়ি আরোপ করে রেখেছে।
ব্রিটেনভিত্তিক সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানায়, লাতাকিয়া শহরের রামলে এলাকায় প্রায় ২০টি ট্যাংক ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের বহনকারী যান পাঠানো হয়েছে। গত শুক্রবার সেখানে বিক্ষোভ করে প্রায় ১০ হাজার মানুষ। সেনাবাহিনী বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলিবর্ষণ করলে চারজন নিহত হয়।
সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটসের প্রধান রামি আবদুল রহমান বলেন, ‘সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর পর্যন্ত ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ পাওয়া গেছে।’ শহর থেকে বহু লোক পালিয়ে যাচ্ছে বলে তিনি জানান।
আবদুল রহমান আরও জানান, লেবনন সীমান্তবর্তী কুসাইর শহরের কাছে বিভিন্ন গ্রামে তল্লাশি চালিয়ে লোকজনকে আটক করছেন সেনাসদস্যরা। কুসাইর শহরে গত বৃহস্পতিবার নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে একজন নিহত হয় বলে তিনি জানান।
তবে এসব ঘটনা বা দাবির যথার্থতা নির্ণয়ের তেমন কোনো সুযোগ নেই। কেননা, সরকার স্বাধীন গণমাধ্যমের ওপর চরম কড়াকড়ি আরোপ করে রেখেছে।
No comments