দাঙ্গা দমনে যুক্তরাষ্ট্র থেকে পরামর্শ নিচ্ছেন ক্যামেরন
দাঙ্গা-সংঘাত মোকাবিলায় সরকারকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য এক মার্কিন বিশেষজ্ঞ নিয়োগ করেছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন। ওই বিশেষজ্ঞের নাম উইলিয়াম ব্রাট্টন।
রাজপথের অপরাধ দমনবিষয়ক বিশেষজ্ঞ ব্রাট্টন নিউইয়র্কে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘সহিংসতা ও দাঙ্গাবাজদের প্রতিরোধে আমেরিকান অভিজ্ঞতা নিয়ে আলোচনা এবং এ বিষয়ে পরামর্শ দেওয়ার জন্য আমাকে নিয়োগ করেছে ব্রিটিশ সরকার।’
এদিকে গত শুক্রবার রাতেও লন্ডনসহ বিভিন্ন শহরের পথে পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি ছিল। সপ্তাহের শেষের দিন মদ পান করে উন্মত্ত লোকজন যাতে আবার দাঙ্গা বাধিয়ে না দিতে পারে, তা সামাল দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল পুলিশ। তবে এ রাতে তেমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।
নগর পুলিশের উপসহকারী কমিশনার স্টিভ কাভানাঘ জানান, স্বাভাবিক অবস্থায় লন্ডনের রাস্তায় আড়াই হাজার পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেন। সেখানে শুক্রবার রাতে দায়িত্বে ছিলেন ১৬ হাজার পুলিশ কর্মকর্তা। আগামী দুই দিনও একই অবস্থা থাকবে।
নটিংহাম, বার্মিংহাম, লিভারপুলসহ অন্যান্য শহরেও একই অবস্থা ছিল। ওই সব জায়গায় আরও দু-এক দিন পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনী একইভাবে প্রস্তুত থাকবে। যদিও তারা আশা করছে, আর তেমন কোনো সহিংসতা বা দাঙ্গার ঘটনা ঘটবে না।
লন্ডনসহ আশপাশের শহরগুলোয় গত সপ্তাহে টানা চার রাতের দাঙ্গায় নিহত হয়েছে পাঁচজন। এ সময় ব্যাপক লুটপাট, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনাকে স্রেফ কিছু সুযোগসন্ধানী দুর্বৃত্তের কাজ বলে অভিহিত করে প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন বলেছেন, কোনো রাজনৈতিক প্রতিবাদ বা ক্ষোভের বিষয় এটি নয়। তবে ঘটনা সামাল দিতে পুলিশ প্রথম দিকে যথেষ্ট কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেনি বলে জানিয়েছেন ক্যামেরন। এরপর তিনি এ বিষয়ে সরকার ও নিরাপত্তা বাহিনীকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য নিয়োগ করলেন মার্কিন বিশেষজ্ঞ ব্রাট্টনকে।
ব্রাট্টন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক, লস অ্যাঞ্জেলেস ও বোস্টন শহরের পুলিশপ্রধান ছিলেন। এ দাঙ্গা ও রাজপথের সন্ত্রাস দমনে সফলতার জন্য তাঁর সুনাম আছে। বর্তমানে তিনি বেসরকারি নিরাপত্তা সংস্থা ক্রোলের চেয়ারম্যান।
ব্রাট্টন জানিয়েছেন, বড় ধরনের দাঙ্গা মোকাবিলা এবং তা প্রতিরোধের কৌশল প্রণয়নে তিনি ব্রিটিশ সরকারকে সহযোগিতা করবেন। তিনি বলেন, নতুন কৌশল ও পরিকল্পনা প্রণয়নে ব্রিটিশ সরকার খুবই আগ্রহী। কেননা, সাম্প্রতিক দাঙ্গার পর তারা বেশ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে।
ডাউনিং স্ট্রিটের এক মুখপাত্র জানান, প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন শুক্রবার ব্রাট্টনের সঙ্গে কথা বলেছেন। আগামী শরতেই সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ব্রাট্টন একাধিক বৈঠক করবেন। গত ২০ বছরে তিনি অনেকবার ব্রিটিশ পুলিশের সঙ্গে কাজ করেছেন।
রাজপথের অপরাধ দমনবিষয়ক বিশেষজ্ঞ ব্রাট্টন নিউইয়র্কে বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ‘সহিংসতা ও দাঙ্গাবাজদের প্রতিরোধে আমেরিকান অভিজ্ঞতা নিয়ে আলোচনা এবং এ বিষয়ে পরামর্শ দেওয়ার জন্য আমাকে নিয়োগ করেছে ব্রিটিশ সরকার।’
এদিকে গত শুক্রবার রাতেও লন্ডনসহ বিভিন্ন শহরের পথে পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি ছিল। সপ্তাহের শেষের দিন মদ পান করে উন্মত্ত লোকজন যাতে আবার দাঙ্গা বাধিয়ে না দিতে পারে, তা সামাল দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল পুলিশ। তবে এ রাতে তেমন কোনো ঘটনা ঘটেনি।
নগর পুলিশের উপসহকারী কমিশনার স্টিভ কাভানাঘ জানান, স্বাভাবিক অবস্থায় লন্ডনের রাস্তায় আড়াই হাজার পুলিশ কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করেন। সেখানে শুক্রবার রাতে দায়িত্বে ছিলেন ১৬ হাজার পুলিশ কর্মকর্তা। আগামী দুই দিনও একই অবস্থা থাকবে।
নটিংহাম, বার্মিংহাম, লিভারপুলসহ অন্যান্য শহরেও একই অবস্থা ছিল। ওই সব জায়গায় আরও দু-এক দিন পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনী একইভাবে প্রস্তুত থাকবে। যদিও তারা আশা করছে, আর তেমন কোনো সহিংসতা বা দাঙ্গার ঘটনা ঘটবে না।
লন্ডনসহ আশপাশের শহরগুলোয় গত সপ্তাহে টানা চার রাতের দাঙ্গায় নিহত হয়েছে পাঁচজন। এ সময় ব্যাপক লুটপাট, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনাকে স্রেফ কিছু সুযোগসন্ধানী দুর্বৃত্তের কাজ বলে অভিহিত করে প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন বলেছেন, কোনো রাজনৈতিক প্রতিবাদ বা ক্ষোভের বিষয় এটি নয়। তবে ঘটনা সামাল দিতে পুলিশ প্রথম দিকে যথেষ্ট কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেনি বলে জানিয়েছেন ক্যামেরন। এরপর তিনি এ বিষয়ে সরকার ও নিরাপত্তা বাহিনীকে পরামর্শ দেওয়ার জন্য নিয়োগ করলেন মার্কিন বিশেষজ্ঞ ব্রাট্টনকে।
ব্রাট্টন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক, লস অ্যাঞ্জেলেস ও বোস্টন শহরের পুলিশপ্রধান ছিলেন। এ দাঙ্গা ও রাজপথের সন্ত্রাস দমনে সফলতার জন্য তাঁর সুনাম আছে। বর্তমানে তিনি বেসরকারি নিরাপত্তা সংস্থা ক্রোলের চেয়ারম্যান।
ব্রাট্টন জানিয়েছেন, বড় ধরনের দাঙ্গা মোকাবিলা এবং তা প্রতিরোধের কৌশল প্রণয়নে তিনি ব্রিটিশ সরকারকে সহযোগিতা করবেন। তিনি বলেন, নতুন কৌশল ও পরিকল্পনা প্রণয়নে ব্রিটিশ সরকার খুবই আগ্রহী। কেননা, সাম্প্রতিক দাঙ্গার পর তারা বেশ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে।
ডাউনিং স্ট্রিটের এক মুখপাত্র জানান, প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন শুক্রবার ব্রাট্টনের সঙ্গে কথা বলেছেন। আগামী শরতেই সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ব্রাট্টন একাধিক বৈঠক করবেন। গত ২০ বছরে তিনি অনেকবার ব্রিটিশ পুলিশের সঙ্গে কাজ করেছেন।
No comments