সিএসইতে রোববার থেকে লেনদেন শুরু
অনেক টানাহেঁচড়ার পর অবশেষে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) আগামী রোববার থেকে এমআই সিমেন্ট ফ্যাক্টরির শেয়ার লেনদেন শুরু হচ্ছে।
স্টক এক্সচেঞ্জটির পরিচালনা পর্ষদ গতকাল নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) নির্দেশনা মেনে কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নেয়। এর ফলে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হওয়া নিয়ে যে অনিশ্চয়তা ছিল, তা কিছুটা হলেও দূর হলো।
তবে একই ধরনের নির্দেশনা থাকার পরও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তি না দেওয়ায় প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ারধারীদের অনেকেই অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছেন। ডিএসইর ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে আবেদন করে যাঁরা শেয়ার পেয়েছেন, তাঁরা শেয়ার বিক্রি করতে পারবেন কি না, তা নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, সিএসইর সদস্য ব্রোকারেজ হাউসে সংযোগ হিসাব খুলে প্রাথমিক শেয়ারধারীরা তাঁদের শেয়ার বিক্রি করতে পারবেন। এতে হয়তো তাঁদের সংশয় কিছুটা কাটবে। কিন্তু ডিএসইর তালিকাভুক্তি না দেওয়ার বিষয়টি সঠিক হয়নি। এসইসি তালিকাভুক্তিকরণ সংশ্লিষ্ট ধারার উল্লেখ করেই দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু ডিএসই তা পরিপালন না করে এসইসির আদেশ অমান্য করেছে, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
জানা গেছে, ডিএসইর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ তালিকাভুক্তি দিতে রাজি থাকলেও পরিচালনা পর্ষদের কয়েকজন প্রভাবশালী সদস্যের তীব্র আপত্তির মুখে তারা কিছু করতে পারেনি।
শেয়ারবাজারে ধসের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২০ জানুয়ারি সরকার বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে এমআই সিমেন্টসহ দুটি কোম্পানির শেয়ার অতিমূল্যায়িত হয়েছে উল্লেখ করে তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া স্থগিত করে। পরে সরকারের নির্দেশে শর্তসাপেক্ষে তালিকাভুক্তির উদ্যোগ নেয় এসইসি।
তালিকাভুক্তির ছয় মাসের মধ্যে বরাদ্দমূল্যের চেয়ে শেয়ারের বাজারদর কমে গেলে প্রাথমিক শেয়ারধারীদের কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকেরা ক্ষতিপূরণ দেবেন—এ শর্তে কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির নির্দেশ দেয় এসইসি।
এসইসির নির্দেশ মেনে কোম্পানিটি ক্ষতিপূরণের বিপরীতে নিরাপত্তা জামানত হিসেবে ৫০ লাখ শেয়ার ডিএসইতে জমা দিয়েছে। একই সঙ্গে কোম্পানির এস্ক্রো হিসাবে পাঁচ কোটি টাকা জমা রাখা হয়েছে।
স্টক এক্সচেঞ্জটির পরিচালনা পর্ষদ গতকাল নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) নির্দেশনা মেনে কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির সিদ্ধান্ত নেয়। এর ফলে কোম্পানিটির শেয়ার লেনদেন শুরু হওয়া নিয়ে যে অনিশ্চয়তা ছিল, তা কিছুটা হলেও দূর হলো।
তবে একই ধরনের নির্দেশনা থাকার পরও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তি না দেওয়ায় প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) মাধ্যমে বরাদ্দ পাওয়া শেয়ারধারীদের অনেকেই অনিশ্চয়তার মধ্যে রয়েছেন। ডিএসইর ব্রোকারেজ হাউসের মাধ্যমে আবেদন করে যাঁরা শেয়ার পেয়েছেন, তাঁরা শেয়ার বিক্রি করতে পারবেন কি না, তা নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে।
বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, সিএসইর সদস্য ব্রোকারেজ হাউসে সংযোগ হিসাব খুলে প্রাথমিক শেয়ারধারীরা তাঁদের শেয়ার বিক্রি করতে পারবেন। এতে হয়তো তাঁদের সংশয় কিছুটা কাটবে। কিন্তু ডিএসইর তালিকাভুক্তি না দেওয়ার বিষয়টি সঠিক হয়নি। এসইসি তালিকাভুক্তিকরণ সংশ্লিষ্ট ধারার উল্লেখ করেই দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছিল। কিন্তু ডিএসই তা পরিপালন না করে এসইসির আদেশ অমান্য করেছে, যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
জানা গেছে, ডিএসইর ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ তালিকাভুক্তি দিতে রাজি থাকলেও পরিচালনা পর্ষদের কয়েকজন প্রভাবশালী সদস্যের তীব্র আপত্তির মুখে তারা কিছু করতে পারেনি।
শেয়ারবাজারে ধসের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২০ জানুয়ারি সরকার বুক বিল্ডিং পদ্ধতিতে এমআই সিমেন্টসহ দুটি কোম্পানির শেয়ার অতিমূল্যায়িত হয়েছে উল্লেখ করে তালিকাভুক্তির প্রক্রিয়া স্থগিত করে। পরে সরকারের নির্দেশে শর্তসাপেক্ষে তালিকাভুক্তির উদ্যোগ নেয় এসইসি।
তালিকাভুক্তির ছয় মাসের মধ্যে বরাদ্দমূল্যের চেয়ে শেয়ারের বাজারদর কমে গেলে প্রাথমিক শেয়ারধারীদের কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকেরা ক্ষতিপূরণ দেবেন—এ শর্তে কোম্পানিটিকে তালিকাভুক্তির নির্দেশ দেয় এসইসি।
এসইসির নির্দেশ মেনে কোম্পানিটি ক্ষতিপূরণের বিপরীতে নিরাপত্তা জামানত হিসেবে ৫০ লাখ শেয়ার ডিএসইতে জমা দিয়েছে। একই সঙ্গে কোম্পানির এস্ক্রো হিসাবে পাঁচ কোটি টাকা জমা রাখা হয়েছে।
No comments