চলতি বছর বাংলাদেশে প্রবৃদ্ধি হবে ৬.৪ শতাংশ: এসকাপ
চলতি বছর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার ৬ দশমিক ৪০ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে জাতিসংঘের এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কমিশন (এসকাপ)।
এসকাপের ইকোনমিক ও সোশ্যাল সার্ভে প্রতিবেদনে এই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশসহ এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ৩১টি দেশে একযোগে এসকাপের এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। খবর ইউএনবির।
ঢাকায় এই প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসকাপের পক্ষে বক্তব্য দেন ক্লোভিস ফ্রেইরে। প্রতিবেদনে বাংলাদেশ-বিষয়ক পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক মোস্তফা কে মুজেরী।
কৃষি খাত ও রপ্তানির জোরালো অবস্থানের ওপর ভিত্তি করে এবার এই হারে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হতে পারে বলে মনে করছে এসকাপ।
এ প্রসঙ্গে মুজেরী বলেন, বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা সত্ত্বেও বাংলাদেশ গত বছর ৫ দশমিক ৮০ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।
তবে আগামী দিনগুলোতে উচ্চহারে মূল্যস্ফীতি বাংলাদেশের অর্থনীতির সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলে এসকাপ মনে করছে। এ ছাড়া অবকাঠামোগত ঘাটতি ও পরিবেশগত ভারসাম্যহীনতা মোকাবিলা দীর্ঘ মেয়াদে বাংলাদেশের অন্যতম চ্যালেঞ্জ।
মূল্যস্ফীতি প্রসঙ্গে মুজেরী বলেন, শুধু বাংলাদেশেই নয়, বরং এশিয়ার বিভিন্ন দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখন বড় ধরনের সংকট হিসেবে দেখা দিয়েছে। এ জন্য চাহিদা ও সরবরাহ—উভয় দিকের উপাদানই দায়ী।
বিদ্যুৎ সমস্যাকেও বাংলাদেশ এবং আরও কয়েকটি দেশের জন্য অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ বলে এসকাপের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ নেওয়ার কথা।
এসকাপ ২০১১ সালে এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সার্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার প্রক্ষেপণ করেছে ৭ দশমিক ৩০ শতাংশ, যা ২০১০ সালে ছিল ৮ দশমিক ৮০ শতাংশ।
এসকাপের প্রক্ষেপণ অনুসারে, চীন ও ভারতের প্রবৃদ্ধি হতে পারে যথাক্রমে ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ ও ৮ দশমিক ৭০ শতাংশ। আর পাকিস্তানের ক্ষেত্রে এই হার ২ দশমিক ৮০ শতাংশ হতে পারে বলে মনে করে এসকাপ।
উচ্চ জ্বালানি তেল ও খাদ্যমূল্যের কারণে ২০১১ সালে এই অঞ্চলে চার কোটি ২০ লাখ মানুষ দরিদ্রে পতিত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে এসকাপ।
এসকাপের ইকোনমিক ও সোশ্যাল সার্ভে প্রতিবেদনে এই পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশসহ এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ৩১টি দেশে একযোগে এসকাপের এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। খবর ইউএনবির।
ঢাকায় এই প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এসকাপের পক্ষে বক্তব্য দেন ক্লোভিস ফ্রেইরে। প্রতিবেদনে বাংলাদেশ-বিষয়ক পর্যবেক্ষণ তুলে ধরেন বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের মহাপরিচালক মোস্তফা কে মুজেরী।
কৃষি খাত ও রপ্তানির জোরালো অবস্থানের ওপর ভিত্তি করে এবার এই হারে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হতে পারে বলে মনে করছে এসকাপ।
এ প্রসঙ্গে মুজেরী বলেন, বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দা সত্ত্বেও বাংলাদেশ গত বছর ৫ দশমিক ৮০ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে।
তবে আগামী দিনগুলোতে উচ্চহারে মূল্যস্ফীতি বাংলাদেশের অর্থনীতির সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলে এসকাপ মনে করছে। এ ছাড়া অবকাঠামোগত ঘাটতি ও পরিবেশগত ভারসাম্যহীনতা মোকাবিলা দীর্ঘ মেয়াদে বাংলাদেশের অন্যতম চ্যালেঞ্জ।
মূল্যস্ফীতি প্রসঙ্গে মুজেরী বলেন, শুধু বাংলাদেশেই নয়, বরং এশিয়ার বিভিন্ন দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি এখন বড় ধরনের সংকট হিসেবে দেখা দিয়েছে। এ জন্য চাহিদা ও সরবরাহ—উভয় দিকের উপাদানই দায়ী।
বিদ্যুৎ সমস্যাকেও বাংলাদেশ এবং আরও কয়েকটি দেশের জন্য অন্যতম বড় চ্যালেঞ্জ বলে এসকাপের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ নেওয়ার কথা।
এসকাপ ২০১১ সালে এশীয় ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সার্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার প্রক্ষেপণ করেছে ৭ দশমিক ৩০ শতাংশ, যা ২০১০ সালে ছিল ৮ দশমিক ৮০ শতাংশ।
এসকাপের প্রক্ষেপণ অনুসারে, চীন ও ভারতের প্রবৃদ্ধি হতে পারে যথাক্রমে ৯ দশমিক ৫০ শতাংশ ও ৮ দশমিক ৭০ শতাংশ। আর পাকিস্তানের ক্ষেত্রে এই হার ২ দশমিক ৮০ শতাংশ হতে পারে বলে মনে করে এসকাপ।
উচ্চ জ্বালানি তেল ও খাদ্যমূল্যের কারণে ২০১১ সালে এই অঞ্চলে চার কোটি ২০ লাখ মানুষ দরিদ্রে পতিত হতে পারে বলে আশঙ্কা করছে এসকাপ।
No comments