ম্যানইউকেই পেল বার্সেলোনা
একটা জুয়া, একটা বিনিদ্র রাত এবং অতঃপর জয়ের আনন্দ। জুয়াটা ধরেছিলেন ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের কোচ অ্যালেক্স ফার্গুসন, কী একাদশ সাজাবেন তা নিয়ে। সেমিফাইনালের প্রথম লেগ জেতা দলের ৯ জনকে বসিয়ে রেখেছিলেন। এর পরও ওল্ড ট্রাফোর্ডে পরশু দ্বিতীয় লেগে শালকেকে ৪-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে ম্যানইউ। ২৮ মে ওয়েম্বলির ফাইনালে বার্সার সামনে দাঁড়াবে ফার্গুসনের দল।
দলে পরিবর্তন আনা নিয়ে বিনিদ্র রাত কাটানো ফার্গুসন ভাসছেন আনন্দে। ‘এমন একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ ছিল না। গত কয়েকটা দিন আমি এটা নিয়েই শুধু ভেবেছি। এক অর্থে ব্যাপারটি জুয়া খেলার মতো। আগের রাতে তো আমি ঘুমাতেই পারিনি। চার-চারবার ঘুম ভেঙে গেছে। নিজেকে প্রশ্ন করেছি ঠিক কাজ করছি তো? শেষ পর্যন্ত এটা কাজে লেগেছে’—ম্যাচ শেষে বলেছেন ম্যানইউ কোচ।
এ ম্যাচে ৯ জন খেলোয়াড় বদলে নেমেছিল ম্যানইউ। এদিক দিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে একটা রেকর্ড করা এই ম্যাচের শুরুটা অবশ্য ভালো করেছে শালকেই। ম্যাচের প্রথম আক্রমণটাও করে প্রথম লেগে ২-০ গোলে পরাজিত জার্মান দলটি। তবে প্রথম গোল পায় ম্যানইউ। ২৬ মিনিটে গিবসনের দুর্দান্ত এক পাস থেকে ম্যানইউকে এগিয়ে দেওয়া গোলটি করেছেন ভ্যালেন্সিয়া।
এই গোলের পর থেকেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি নিয়ে নেন ফার্ডিনান্ড, রুনি, গিগস, ভিদিচদের পরিবর্তে মাঠে নামা ড্যারেন গিবসন, জনি ইভানসরা। ৩২ মিনিটে দ্বিতীয় গোল করেন প্রথম গোলের জোগানদাতা গিবসন। ৩ মিনিট পর একটি গোল ফিরিয়ে দেন হোসে ম্যানুয়েল হুয়ার্ডো। ৭২ থেকে ৭৬—দ্বিতীয়ার্ধে এই ৪ মিনিটের মধ্যে দুই গোল করে শালকের ফেরার পথ একেবারেই বন্ধ করে দেন অ্যান্ডারসন।
ম্যানইউর দ্বিতীয় দল একটি দলকে এভাবে উড়িয়ে দিল—ফার্গুসনের তৃপ্তির জায়গা বিশাল। তবে এই আনন্দের মধ্যেও তাঁকে ব্যাখ্যা করতে হচ্ছে ৯ জন খেলোয়াড় বদলের কারণ। আগামী পরশু চেলসির বিপক্ষে প্রিমিয়ার লিগের মহা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ ম্যানইউর। সেই ম্যাচে সতেজ রুনি-গিগসদের পেতেই ফার্গুসনের এমন ফাটকা খেলা। তবে প্রিমিয়ার লিগে শালকের বিপক্ষে জেতা দলকেই নামাচ্ছেন না ম্যানইউ কোচ।
শালকে কোচ রালফ রাংনিক ম্যানইউর দ্বিতীয় দলের প্রশংসায়ই পঞ্চমুখ। ‘ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে আমি অভিনন্দন জানাই। দুই লেগেই আমাদের চেয়ে ভালো খেলেছে তারা। আপনি যদি তাদের তথাকথিত দ্বিতীয় দলের দিকে তাকান, দেখবেন এরাও দুর্দান্ত। আমাদের এটি স্বীকার করতেই হবে, ইন্টারের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালেই আমরা বাদ পড়ে যেতে পারতাম। আজ রাতে আমরা আমাদের মানটা বুঝতে পারলাম।’
দলে পরিবর্তন আনা নিয়ে বিনিদ্র রাত কাটানো ফার্গুসন ভাসছেন আনন্দে। ‘এমন একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ ছিল না। গত কয়েকটা দিন আমি এটা নিয়েই শুধু ভেবেছি। এক অর্থে ব্যাপারটি জুয়া খেলার মতো। আগের রাতে তো আমি ঘুমাতেই পারিনি। চার-চারবার ঘুম ভেঙে গেছে। নিজেকে প্রশ্ন করেছি ঠিক কাজ করছি তো? শেষ পর্যন্ত এটা কাজে লেগেছে’—ম্যাচ শেষে বলেছেন ম্যানইউ কোচ।
এ ম্যাচে ৯ জন খেলোয়াড় বদলে নেমেছিল ম্যানইউ। এদিক দিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে একটা রেকর্ড করা এই ম্যাচের শুরুটা অবশ্য ভালো করেছে শালকেই। ম্যাচের প্রথম আক্রমণটাও করে প্রথম লেগে ২-০ গোলে পরাজিত জার্মান দলটি। তবে প্রথম গোল পায় ম্যানইউ। ২৬ মিনিটে গিবসনের দুর্দান্ত এক পাস থেকে ম্যানইউকে এগিয়ে দেওয়া গোলটি করেছেন ভ্যালেন্সিয়া।
এই গোলের পর থেকেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরি নিয়ে নেন ফার্ডিনান্ড, রুনি, গিগস, ভিদিচদের পরিবর্তে মাঠে নামা ড্যারেন গিবসন, জনি ইভানসরা। ৩২ মিনিটে দ্বিতীয় গোল করেন প্রথম গোলের জোগানদাতা গিবসন। ৩ মিনিট পর একটি গোল ফিরিয়ে দেন হোসে ম্যানুয়েল হুয়ার্ডো। ৭২ থেকে ৭৬—দ্বিতীয়ার্ধে এই ৪ মিনিটের মধ্যে দুই গোল করে শালকের ফেরার পথ একেবারেই বন্ধ করে দেন অ্যান্ডারসন।
ম্যানইউর দ্বিতীয় দল একটি দলকে এভাবে উড়িয়ে দিল—ফার্গুসনের তৃপ্তির জায়গা বিশাল। তবে এই আনন্দের মধ্যেও তাঁকে ব্যাখ্যা করতে হচ্ছে ৯ জন খেলোয়াড় বদলের কারণ। আগামী পরশু চেলসির বিপক্ষে প্রিমিয়ার লিগের মহা গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ ম্যানইউর। সেই ম্যাচে সতেজ রুনি-গিগসদের পেতেই ফার্গুসনের এমন ফাটকা খেলা। তবে প্রিমিয়ার লিগে শালকের বিপক্ষে জেতা দলকেই নামাচ্ছেন না ম্যানইউ কোচ।
শালকে কোচ রালফ রাংনিক ম্যানইউর দ্বিতীয় দলের প্রশংসায়ই পঞ্চমুখ। ‘ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডকে আমি অভিনন্দন জানাই। দুই লেগেই আমাদের চেয়ে ভালো খেলেছে তারা। আপনি যদি তাদের তথাকথিত দ্বিতীয় দলের দিকে তাকান, দেখবেন এরাও দুর্দান্ত। আমাদের এটি স্বীকার করতেই হবে, ইন্টারের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালেই আমরা বাদ পড়ে যেতে পারতাম। আজ রাতে আমরা আমাদের মানটা বুঝতে পারলাম।’
No comments