মরিনহো শরণে ফার্গুসন!
রিয়াল মাদ্রিদের অহংকার চূর্ণ করেছে বার্সেলোনা। ছিঁড়েছে হোসে মরিনহোর পাতা কৌশলের ফাঁদ। অনেকের মতেই অন্য গ্রহের ফুটবল খেলে চলেছে পেপ গার্দিওলার দল। ২৮ মে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে ওয়েম্বলিতে এই বার্সেলোনার সামনে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড।
ইংলিশ পরাশক্তি ম্যানইউর কি একটু ভয়-ভয় লাগছে? মোটেই না।
ম্যানইউ ভয় পাওয়ার দল নয়—কোচ অ্যালেক্স ফার্গুসনের কথায় আত্মবিশ্বাসের স্ফুরণ, ‘নিঃসন্দেহে বার্সা এই মুহূর্তের সেরা দল। চোখ জুড়ানো ফুটবল খেলে তারা। তবে আমারা কাপ জিততে পারি। ওয়েম্বলিতে পর্যাপ্ত আত্মবিশ্বাস নিয়েই যাচ্ছি আমরা। এটা ঠিক, আমরা দুর্দান্ত একটা দলের বিপক্ষে খেলছি। তবে আমরা তাদের ভয় পেতে পারি না।’
ম্যানইউ কোচ বার্সেলোনাকে ভয় পাচ্ছেন না, কারণ তিনি মনে করেন না দলটি অপ্রতিরোধ্য। দুর্দম্য বার্সা রিয়ালের কাছে হেরেছে স্প্যানিশ কাপের ফাইনালে। স্প্যানিশ লিগেও হেরেছে গত সপ্তাহে। তবে কাপের ফাইনালে হারকেই বড় করে দেখছেন ফার্গুসন। ওই পরাজয়কে টেনে এনে ফার্গুসন বলেছেন, ‘বার্সেলোনা অপ্রতিদ্বন্দ্বী কোনো দল নয়।’
আর ফাইনালটা বলতে গেলে ঘরের মাঠেই খেলবে ‘রেড ডেভিল’রা। তবে ওয়েম্বলি নয়, ইউরো-শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইকেই আত্মবিশ্বাসের উৎসব ভাবেন রুনিদের গুরু, ‘টুর্নামেন্টটা ইউরোপের সেরা। এখানে সেরা দলগুলোই খেলে। এই টুর্নামেন্টের ফাইনালে ওঠাটাই একটা অর্জন। তবে শিরোপাই আমাদের লক্ষ্য।’
শিরোপা জিততে হলে কী করতে হবে, তা ভালো করেই জানেন ম্যানইউ কোচ। ভালো খেলা অবশ্যই বড় শর্ত, এর সঙ্গে বার্সেলোনাকে আটকানোর কার্যকর কৌশলও খুঁজতে হবে। স্প্যানিশ কাপের ফাইনালে বার্সাকে কৌশলেই ঘায়েল করেছে মরিনহোর রিয়াল মাদ্রিদ। তাহলে বার্সাকে আটকানোর কৌশল জানতে একসময়ের প্রতিদ্বন্দ্বী মরিনহোর শরণ নেবেন ফার্গুসন?
শিরোপা জয় অথবা ২০০৯ ফাইনালে বার্সার কাছে হারের প্রতিশোধের টোটকা খুঁজতে মরিনহোরও শরণাপন্ন হতে পারেন ম্যানইউ কোচ। ‘আমি এমনিতেই তার সঙ্গে অনেক কথা বলি। গত সপ্তাহেও কথা হয়েছে আমাদের। আমরা বার্সেলোনা সম্পর্কে জানতে আমাদের জানাশোনার ওপরই নির্ভর করব। এমন নয় যে, আগে কখনো বার্সার মুখোমুখি আমরা হইনি! তবে মরিনহোর কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়াই যায়। সে সব সময়ই সাহায্য করতে প্রস্তুত’—বলেছেন গত চার বছরে তৃতীয়বারের মতো ম্যানইউকে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে তোলা ফার্গুসন।
ইংলিশ পরাশক্তি ম্যানইউর কি একটু ভয়-ভয় লাগছে? মোটেই না।
ম্যানইউ ভয় পাওয়ার দল নয়—কোচ অ্যালেক্স ফার্গুসনের কথায় আত্মবিশ্বাসের স্ফুরণ, ‘নিঃসন্দেহে বার্সা এই মুহূর্তের সেরা দল। চোখ জুড়ানো ফুটবল খেলে তারা। তবে আমারা কাপ জিততে পারি। ওয়েম্বলিতে পর্যাপ্ত আত্মবিশ্বাস নিয়েই যাচ্ছি আমরা। এটা ঠিক, আমরা দুর্দান্ত একটা দলের বিপক্ষে খেলছি। তবে আমরা তাদের ভয় পেতে পারি না।’
ম্যানইউ কোচ বার্সেলোনাকে ভয় পাচ্ছেন না, কারণ তিনি মনে করেন না দলটি অপ্রতিরোধ্য। দুর্দম্য বার্সা রিয়ালের কাছে হেরেছে স্প্যানিশ কাপের ফাইনালে। স্প্যানিশ লিগেও হেরেছে গত সপ্তাহে। তবে কাপের ফাইনালে হারকেই বড় করে দেখছেন ফার্গুসন। ওই পরাজয়কে টেনে এনে ফার্গুসন বলেছেন, ‘বার্সেলোনা অপ্রতিদ্বন্দ্বী কোনো দল নয়।’
আর ফাইনালটা বলতে গেলে ঘরের মাঠেই খেলবে ‘রেড ডেভিল’রা। তবে ওয়েম্বলি নয়, ইউরো-শ্রেষ্ঠত্বের লড়াইকেই আত্মবিশ্বাসের উৎসব ভাবেন রুনিদের গুরু, ‘টুর্নামেন্টটা ইউরোপের সেরা। এখানে সেরা দলগুলোই খেলে। এই টুর্নামেন্টের ফাইনালে ওঠাটাই একটা অর্জন। তবে শিরোপাই আমাদের লক্ষ্য।’
শিরোপা জিততে হলে কী করতে হবে, তা ভালো করেই জানেন ম্যানইউ কোচ। ভালো খেলা অবশ্যই বড় শর্ত, এর সঙ্গে বার্সেলোনাকে আটকানোর কার্যকর কৌশলও খুঁজতে হবে। স্প্যানিশ কাপের ফাইনালে বার্সাকে কৌশলেই ঘায়েল করেছে মরিনহোর রিয়াল মাদ্রিদ। তাহলে বার্সাকে আটকানোর কৌশল জানতে একসময়ের প্রতিদ্বন্দ্বী মরিনহোর শরণ নেবেন ফার্গুসন?
শিরোপা জয় অথবা ২০০৯ ফাইনালে বার্সার কাছে হারের প্রতিশোধের টোটকা খুঁজতে মরিনহোরও শরণাপন্ন হতে পারেন ম্যানইউ কোচ। ‘আমি এমনিতেই তার সঙ্গে অনেক কথা বলি। গত সপ্তাহেও কথা হয়েছে আমাদের। আমরা বার্সেলোনা সম্পর্কে জানতে আমাদের জানাশোনার ওপরই নির্ভর করব। এমন নয় যে, আগে কখনো বার্সার মুখোমুখি আমরা হইনি! তবে মরিনহোর কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়াই যায়। সে সব সময়ই সাহায্য করতে প্রস্তুত’—বলেছেন গত চার বছরে তৃতীয়বারের মতো ম্যানইউকে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে তোলা ফার্গুসন।
No comments