ভূমিকম্পের নির্ভুল পূর্বাভাস দেবে টুইনস্যাট প্রকল্প
সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা টুইনস্যাট নামের নতুন একটি প্রকল্প চালু করেছেন। বিজ্ঞানীদের দাবি, এ প্রকল্পের মাধ্যমে ভূমিকম্পের নির্ভুল পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব হবে।
গতকাল রোববার দ্য ইনডেপেন্ডেন্ট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি মস্কোতে ওই প্রকল্পে যৌথভাবে কাজ করার জন্য রাশিয়া ও যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানীদের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
বিজ্ঞানীরা জানান, প্রকল্পটিতে দুটি কৃত্রিম উপগ্রহ থাকবে। এর মধ্যে একটির আকার পুরোনো মডেলের একটি টেলিভিশন সেটের সমান। অন্যটি জুতার বাক্স থেকেও ছোট। উপগ্রহ দুটি ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র কয়েক মাইল ওপরে পৃথিবীর চারপাশে পরিভ্রমণ করবে।
পরস্পর সংযুক্ত উপগ্রহ দুটি পৃথিবীর ভূমিকম্প ও অগ্ন্যুৎপাতপ্রবণ এলাকা পর্যবেক্ষণ করবে। এরপর উপগ্রহ থেকে পাঠানো তথ্যের সঙ্গে ভূপৃষ্ঠ থেকে পাওয়া তথ্যের তুলনামূলক বিশ্লেষণের মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেবেন।
প্রকল্পের নেতৃত্বদানকারী ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের অধ্যাপক অ্যালান স্মিথ জানান, ভূমিকম্পের আগে পৃথিবীর নিচ থেকে একটি চাপ তৈরি হয়। এ সময় পৃথিবীর উপরিভাগে সূক্ষ্ম তড়িৎ চুম্বকীয় সংকেত তৈরি হয়। আমাদের মূল কাজ হবে অন্য সংকেত থেকে ওই সংকেতটি আলাদা করে ফেলা। আর তা করতে পারলে ভূমিকম্পের নির্ভুল পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব হবে।
মস্কোর ইনস্টিটিউট অব ফিজিকস অব দ্য আর্থের অধ্যাপক ভিটালি চিমিরেভ জানান, ভূমিকম্পের গবেষণায় প্রকল্পটির ব্যাপক অগ্রগতির সম্ভাবনা রয়েছে। প্রকল্পটির মাধ্যমে যুক্তরাজ্য ও রাশিয়া দুই দেশই উপকৃত হবে। এ ছাড়া পৃথিবীকে একটি নিরাপদ জায়গা হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
গতকাল রোববার দ্য ইনডেপেন্ডেন্ট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি মস্কোতে ওই প্রকল্পে যৌথভাবে কাজ করার জন্য রাশিয়া ও যুক্তরাজ্যের বিজ্ঞানীদের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
বিজ্ঞানীরা জানান, প্রকল্পটিতে দুটি কৃত্রিম উপগ্রহ থাকবে। এর মধ্যে একটির আকার পুরোনো মডেলের একটি টেলিভিশন সেটের সমান। অন্যটি জুতার বাক্স থেকেও ছোট। উপগ্রহ দুটি ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র কয়েক মাইল ওপরে পৃথিবীর চারপাশে পরিভ্রমণ করবে।
পরস্পর সংযুক্ত উপগ্রহ দুটি পৃথিবীর ভূমিকম্প ও অগ্ন্যুৎপাতপ্রবণ এলাকা পর্যবেক্ষণ করবে। এরপর উপগ্রহ থেকে পাঠানো তথ্যের সঙ্গে ভূপৃষ্ঠ থেকে পাওয়া তথ্যের তুলনামূলক বিশ্লেষণের মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেবেন।
প্রকল্পের নেতৃত্বদানকারী ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের অধ্যাপক অ্যালান স্মিথ জানান, ভূমিকম্পের আগে পৃথিবীর নিচ থেকে একটি চাপ তৈরি হয়। এ সময় পৃথিবীর উপরিভাগে সূক্ষ্ম তড়িৎ চুম্বকীয় সংকেত তৈরি হয়। আমাদের মূল কাজ হবে অন্য সংকেত থেকে ওই সংকেতটি আলাদা করে ফেলা। আর তা করতে পারলে ভূমিকম্পের নির্ভুল পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব হবে।
মস্কোর ইনস্টিটিউট অব ফিজিকস অব দ্য আর্থের অধ্যাপক ভিটালি চিমিরেভ জানান, ভূমিকম্পের গবেষণায় প্রকল্পটির ব্যাপক অগ্রগতির সম্ভাবনা রয়েছে। প্রকল্পটির মাধ্যমে যুক্তরাজ্য ও রাশিয়া দুই দেশই উপকৃত হবে। এ ছাড়া পৃথিবীকে একটি নিরাপদ জায়গা হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
No comments