ভরসা যখন রিভার্স সুইং
উপমহাদেশের উইকেটে পেস বোলারদের জন্য থাকে যৎসামান্যই। এটা প্রমাণিত সত্য। তা হলে এবারের বিশ্বকাপে কি পেসারদের কোনো ভূমিকা থাকবে না ব্যাটিং-সর্বস্ব উপমহাদেশের পিচগুলোতে? নিশ্চয়ই থাকবে। কিন্তু তা পিচের উপহার নয়, বরং পেসারদের আদায় করে নেওয়া। পুরোনো বলে কিছু পেসারের থাকবে রিভার্স সুইং নামের ব্যাটসম্যান ঘাতক মারণাস্ত্র। বিশ্বকাপ শুরু হতে না হতেই তাই শুরু হয়ে গেছে আলোচনা ‘ব্যাটসম্যানকে বিভ্রান্ত করতে পেসাররা তৈরি।’
ভারত অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিও বসে রয়েছেন রিভার্স সুইং দেখার প্রস্তুতি নিয়ে, ‘এই টুর্নামেন্টে রিভার্স সুইং দেখা যাবে। পাওয়ার প্লে এবং স্লগ ওভারে ফাস্ট বোলাররা এটি কাজে লাগাবে।’
ভারতের জহির খান, পাকিস্তানের উমর গুল, শ্রীলঙ্কার লাসিথ মালিঙ্গা পুরোনো বলের সবচেয়ে ভালো ব্যবহার করতে পারেন বলে ধরা হয়। এই কাজে পাকিস্তানিদের দক্ষতা এখনো বিস্ময়কর। পাকিস্তানের বাঁ-হাতি পেসার ওয়াহাব রিয়াজ মোটামুটি ধরেই নিয়েছেন, ফাস্ট বোলাররাই তাঁদের বিশ্বকাপ অভিযাত্রায় গড়ে দেবেন বড় ব্যবধান।
বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সব গ্রুপ ম্যাচই শ্রীলঙ্কায়। শ্রীলঙ্কার স্লো উইকেটে প্রতিপক্ষ বধে পাকিস্তানিদের বড় অস্ত্র যে রিভার্স সুইং হবে, তা না বললেও চলছে। রিয়াজ তাই বেশ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গেই বলেছেন, ‘গরম এবং আর্দ্র পরিবেশে এবং শ্রীলঙ্কার স্লো পিচে অবশ্যই আমরা রিভার্স সুইং কৌশলের ফায়দা পুরোপুরি ঘরে তুলতে চাইব। মোহাম্মদ আমির ও মোহাম্মদ আসিফকে ছাড়াও দুই বিভাগেই আমাদের রয়েছে সর্বোচ্চ মানের বোলিং আক্রমণ। আমাদের ব্যাপারে অন্য দলগুলোকে সতর্ক থাকতেই হবে।’
এটা এক অর্থে পাকিস্তানের হুঁশিয়ারি। কিন্তু নিউজিল্যান্ড এই হুঁশিয়ারি দিতে পারে না। তাদের বরং জানতে হবে উপমহাদেশের উইকেটে কীভাবে এই সুবিধাটা কাজে লাগানো যায়। রিভার্স সুইংয়ের গুরুত্বটা তারা বোঝে। নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক ড্যানিয়েল ভেট্টোরির আশা, নতুন বোলিং কোচ অ্যালান ডোনাল্ড রিভার্স সুইংয়ের কৌশল শেখাতে তাদের সাহায্য করবেন। ‘সম্ভবত টিম সাউদি ও জ্যাকব ওরাম আমাদের সেরা দুই বোলার, যাদের দুভাবেই বলকে কাজে লাগানোর সামর্থ্য আছে। আশা করি, অ্যালানের অভিজ্ঞতা যুক্ত হলে সামর্থ্য আরও বাড়বে এবং এর কিছু ফল আমরা পাব’—গত শনিবার চেন্নাইয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন ভেট্টোরি।
একটা পাদটীকাও যোগ করেছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক, ‘...অন্যথায় এ ধরনের উইকেটে পেস বোলারদের পক্ষে কিছু করা দুরূহ হয়ে উঠবে। এই বিশ্বকাপে রিভার্স সুইং আমার কাছে বিশাল গুরুত্ব পাচ্ছে, ডেথ ওভারে রিভার্স সুইংই জয়-পরাজয় গড়ে দিতে পারে।
ভারত অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিও বসে রয়েছেন রিভার্স সুইং দেখার প্রস্তুতি নিয়ে, ‘এই টুর্নামেন্টে রিভার্স সুইং দেখা যাবে। পাওয়ার প্লে এবং স্লগ ওভারে ফাস্ট বোলাররা এটি কাজে লাগাবে।’
ভারতের জহির খান, পাকিস্তানের উমর গুল, শ্রীলঙ্কার লাসিথ মালিঙ্গা পুরোনো বলের সবচেয়ে ভালো ব্যবহার করতে পারেন বলে ধরা হয়। এই কাজে পাকিস্তানিদের দক্ষতা এখনো বিস্ময়কর। পাকিস্তানের বাঁ-হাতি পেসার ওয়াহাব রিয়াজ মোটামুটি ধরেই নিয়েছেন, ফাস্ট বোলাররাই তাঁদের বিশ্বকাপ অভিযাত্রায় গড়ে দেবেন বড় ব্যবধান।
বিশ্বকাপে পাকিস্তানের সব গ্রুপ ম্যাচই শ্রীলঙ্কায়। শ্রীলঙ্কার স্লো উইকেটে প্রতিপক্ষ বধে পাকিস্তানিদের বড় অস্ত্র যে রিভার্স সুইং হবে, তা না বললেও চলছে। রিয়াজ তাই বেশ আত্মবিশ্বাসের সঙ্গেই বলেছেন, ‘গরম এবং আর্দ্র পরিবেশে এবং শ্রীলঙ্কার স্লো পিচে অবশ্যই আমরা রিভার্স সুইং কৌশলের ফায়দা পুরোপুরি ঘরে তুলতে চাইব। মোহাম্মদ আমির ও মোহাম্মদ আসিফকে ছাড়াও দুই বিভাগেই আমাদের রয়েছে সর্বোচ্চ মানের বোলিং আক্রমণ। আমাদের ব্যাপারে অন্য দলগুলোকে সতর্ক থাকতেই হবে।’
এটা এক অর্থে পাকিস্তানের হুঁশিয়ারি। কিন্তু নিউজিল্যান্ড এই হুঁশিয়ারি দিতে পারে না। তাদের বরং জানতে হবে উপমহাদেশের উইকেটে কীভাবে এই সুবিধাটা কাজে লাগানো যায়। রিভার্স সুইংয়ের গুরুত্বটা তারা বোঝে। নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক ড্যানিয়েল ভেট্টোরির আশা, নতুন বোলিং কোচ অ্যালান ডোনাল্ড রিভার্স সুইংয়ের কৌশল শেখাতে তাদের সাহায্য করবেন। ‘সম্ভবত টিম সাউদি ও জ্যাকব ওরাম আমাদের সেরা দুই বোলার, যাদের দুভাবেই বলকে কাজে লাগানোর সামর্থ্য আছে। আশা করি, অ্যালানের অভিজ্ঞতা যুক্ত হলে সামর্থ্য আরও বাড়বে এবং এর কিছু ফল আমরা পাব’—গত শনিবার চেন্নাইয়ে সাংবাদিকদের বলেছেন ভেট্টোরি।
একটা পাদটীকাও যোগ করেছেন নিউজিল্যান্ড অধিনায়ক, ‘...অন্যথায় এ ধরনের উইকেটে পেস বোলারদের পক্ষে কিছু করা দুরূহ হয়ে উঠবে। এই বিশ্বকাপে রিভার্স সুইং আমার কাছে বিশাল গুরুত্ব পাচ্ছে, ডেথ ওভারে রিভার্স সুইংই জয়-পরাজয় গড়ে দিতে পারে।
No comments