তামিমের ব্যাটে বাংলাদেশের প্রত্যয়ী জবাব
সংক্ষিপ্ত স্কোর: বাংলাদেশ ১০৩/১* (২৩ ওভার); তামিম ইকবাল ৫১*, জুনায়েদ সিদ্দিকী ২৩* পফু ১/২৮; জিম্বাবুয়ে ১৮৮/৬ (৫০ ওভার), টাইবু ৬৫, অরভিন ৪৬; সাকিব ৩/৫৮, মাশরাফি ২/২১ টস: জিম্বাবুয়ে)
জিম্বাবুয়ের ১৮৮ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ইমরুল কায়েসের উইকেট হারিয়ে ধাক্কা খেলেও তামিম আর জুনায়েদ সিদ্দিকীর ১০০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে ভালো অবস্থানে পৌছেছে বাংলাদেশ। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ২৩ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ এক উইকেটে ১০৩ রান। উইকেটে রয়েছেন তামিম ইকবাল ও জুনায়েদ সিদ্দিকী। তামিমের সংগ্রহ ৬৭ ও জুনায়েদের ২৭।
এর আগে, টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮৮ রান সংগ্রহ করে জিম্বাবুয়ে। জিম্বাবুয়ের পক্ষে টাইবু সর্বোচ্চ ৬৫, ক্রেইগ অরভিন ৪৬ ও এলটন চিগুম্বুরা ২৩ রান করেন।
প্রথমে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই বিপর্যয়ের মুখে পড়ে জিম্বাবুয়ে। মাশরাফির করা প্রথম ওভারের প্রথম বলটি ছিল নো। নো বল থেকে পাওয়া ফ্রি হিটে কোথায় জিম্বাবুয়ে একাধিক রান তুলে নেবে, তা না, উল্টো ফ্রি হিটের বলেই সোহরাওয়ার্দীর হাতে রান আউট হয়ে যান ব্রেন্ডন টেইলর। ফ্রি হিট একদিনের ক্রিকেটে প্রচলিত হওয়ার পর এতে এর আগে কোনো ব্যাটসম্যান রান আউট হয়েছেন কিনা, সেটা নিয়ে পরিসংখ্যানবিদেরা গবেষণায় বসতে পারেন। ফ্রি হিট নাটক শেষ হওয়ার পরপরই অপ্রস্তুত জিম্বাবুইয়ান ব্যাটসম্যানদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন বাংলাদেশের দুই পেসার মাশরাফি বিন মুর্তজা ও শফিউল হাসান। সুনিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের মাধ্যমে জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যানদের রীতিমতো বেঁধে ফেলেন তাঁরা। মজার ব্যাপার ছিল প্রথম পাওয়ার প্লেসহ ইনিংসের প্রথম ১৮ ওভার পর্যন্ত জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যানরা কোনো বাউন্ডারি হাঁকাতে পারেননি। এটাও একদিনের ক্রিকেটে কোনো রেকর্ড কিনা, তা অবশ্য তাত্ক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। মাইক্রোম্যাকাস সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে নিজেকে হারিয়ে খোঁজা মাশরাফি তৃতীয় ম্যাচেই নিজেকে অনেকটা ফিরে পেয়েছিলেন। আজকের পঞ্চম ম্যাচে যেন সেখান থেকেই শুরু করলেন তিনি। মাশরাফি আট ওভার বল করে ২টি মেডেন দিয়ে ২১ রানের বিনিময়ে মাশরাফির সংগ্রহ ২ উইকেট। উইকেট টু উইকেট বল করে হ্যামিল্টন মাসাকাদজা ও দেবেংওয়াকে এলবিডাব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেন তিনি। শফিউল উইকেটশূন্য থাকলেও পাঁচ ওভার বল করে তিনি রান দেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন বড্ড কৃপণ। তাঁর বল থেকে মাত্র সাত রান নিতে পেরেছেন জিম্বাবুয়ের বোলাররা।
২১ রানে ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর জুঁটি বাধেন টাইবু ও অরভিন। এরা ৯৫ রানের জুঁটি গড়ে ধীরে ধীরে জিম্বাবুয়েকে বিপর্যয়কর পরিস্থিতি থেকে বের করে নিয়ে আসেন। অরভিন আউট হন ব্যক্তিগত ৪৬ রান।
বাংলাদেশের পক্ষে মাশরাফির ২ উইকেটের পাশাপাশি অধিনায়ক সাকিব ১০ ওভার বল করে ৫৮ রানের বিনিময়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট। সিরিজে বাংলাদেশের সেরা বোলার আবদুর রাজ্জাক ১০ ওভার বল করে ৩১ রানের বিনিময়ে আজ কোনো উইকেট ঝুলিতে ভরতে পারেননি।
জিম্বাবুয়ের ১৮৮ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ইমরুল কায়েসের উইকেট হারিয়ে ধাক্কা খেলেও তামিম আর জুনায়েদ সিদ্দিকীর ১০০ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটিতে ভালো অবস্থানে পৌছেছে বাংলাদেশ। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ২৩ ওভার শেষে বাংলাদেশের সংগ্রহ এক উইকেটে ১০৩ রান। উইকেটে রয়েছেন তামিম ইকবাল ও জুনায়েদ সিদ্দিকী। তামিমের সংগ্রহ ৬৭ ও জুনায়েদের ২৭।
এর আগে, টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে ৫০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮৮ রান সংগ্রহ করে জিম্বাবুয়ে। জিম্বাবুয়ের পক্ষে টাইবু সর্বোচ্চ ৬৫, ক্রেইগ অরভিন ৪৬ ও এলটন চিগুম্বুরা ২৩ রান করেন।
প্রথমে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই বিপর্যয়ের মুখে পড়ে জিম্বাবুয়ে। মাশরাফির করা প্রথম ওভারের প্রথম বলটি ছিল নো। নো বল থেকে পাওয়া ফ্রি হিটে কোথায় জিম্বাবুয়ে একাধিক রান তুলে নেবে, তা না, উল্টো ফ্রি হিটের বলেই সোহরাওয়ার্দীর হাতে রান আউট হয়ে যান ব্রেন্ডন টেইলর। ফ্রি হিট একদিনের ক্রিকেটে প্রচলিত হওয়ার পর এতে এর আগে কোনো ব্যাটসম্যান রান আউট হয়েছেন কিনা, সেটা নিয়ে পরিসংখ্যানবিদেরা গবেষণায় বসতে পারেন। ফ্রি হিট নাটক শেষ হওয়ার পরপরই অপ্রস্তুত জিম্বাবুইয়ান ব্যাটসম্যানদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন বাংলাদেশের দুই পেসার মাশরাফি বিন মুর্তজা ও শফিউল হাসান। সুনিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের মাধ্যমে জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যানদের রীতিমতো বেঁধে ফেলেন তাঁরা। মজার ব্যাপার ছিল প্রথম পাওয়ার প্লেসহ ইনিংসের প্রথম ১৮ ওভার পর্যন্ত জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যানরা কোনো বাউন্ডারি হাঁকাতে পারেননি। এটাও একদিনের ক্রিকেটে কোনো রেকর্ড কিনা, তা অবশ্য তাত্ক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। মাইক্রোম্যাকাস সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচে নিজেকে হারিয়ে খোঁজা মাশরাফি তৃতীয় ম্যাচেই নিজেকে অনেকটা ফিরে পেয়েছিলেন। আজকের পঞ্চম ম্যাচে যেন সেখান থেকেই শুরু করলেন তিনি। মাশরাফি আট ওভার বল করে ২টি মেডেন দিয়ে ২১ রানের বিনিময়ে মাশরাফির সংগ্রহ ২ উইকেট। উইকেট টু উইকেট বল করে হ্যামিল্টন মাসাকাদজা ও দেবেংওয়াকে এলবিডাব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেন তিনি। শফিউল উইকেটশূন্য থাকলেও পাঁচ ওভার বল করে তিনি রান দেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন বড্ড কৃপণ। তাঁর বল থেকে মাত্র সাত রান নিতে পেরেছেন জিম্বাবুয়ের বোলাররা।
২১ রানে ৩ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর জুঁটি বাধেন টাইবু ও অরভিন। এরা ৯৫ রানের জুঁটি গড়ে ধীরে ধীরে জিম্বাবুয়েকে বিপর্যয়কর পরিস্থিতি থেকে বের করে নিয়ে আসেন। অরভিন আউট হন ব্যক্তিগত ৪৬ রান।
বাংলাদেশের পক্ষে মাশরাফির ২ উইকেটের পাশাপাশি অধিনায়ক সাকিব ১০ ওভার বল করে ৫৮ রানের বিনিময়ে নিয়েছেন ৩ উইকেট। সিরিজে বাংলাদেশের সেরা বোলার আবদুর রাজ্জাক ১০ ওভার বল করে ৩১ রানের বিনিময়ে আজ কোনো উইকেট ঝুলিতে ভরতে পারেননি।
No comments