অবসরে যেতে চান দালাই লামা
তিব্বতের আধ্যাত্মিক নেতা দালাই লামা (৭৫) ভারতের ধরমশালায় অবস্থিত তিব্বতের সরকারপ্রধানের পদ থেকে আগামী বছর অবসরে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। কাজের চাপ ও আনুষ্ঠানিক দায়িত্ব কমানোর জন্য তিনি এই পরিকল্পনা করেছেন।
সম্প্রতি একটি টিভি অনুষ্ঠানে দালাই লামা বলেন, এ বিষয়ে তিব্বতের রাজনৈতিক নেতা ও নির্বাসিত পার্লামেন্টের সঙ্গে কথা বলার পরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। অবসরের কথা পার্লামেন্টকে জানানো হয়েছে বলে তিনি জানান। তিনি আরও বলেন, ২০০১ সালে তিব্বতে রাজনৈতিক কাঠামো গড়ার পর থেকেই তিনি নির্বাসনে রয়েছেন। কারণ রাজনৈতিক নেতারাই তিব্বতের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। এ ছাড়া দালাই লামা এটাকে গণতান্ত্রিক পদ্ধতি বলে মনে করেন।
১৯৫৯ সালে তিব্বতে চীন শাসনের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থানের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন দালাই লামা। এরপর তিনি তিব্বত থেকে পালিয়ে এসে ভারতের উত্তরাঞ্চলীয় পার্বত্য এলাকার ধরমশালায় তিব্বতি সরকার প্রতিষ্ঠা করেন। তবে কোনো দেশই এই সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি।
দালাই লামার মুখপাত্র তেনজিন তাকলা জানান, দালাই লামা আনুষ্ঠানিক পদ থেকে অবসর গ্রহণ করলেও আধ্যাত্মিক নেতার দায়িত্ব চালিয়ে যাবেন। পাশাপাশি দালাই লামা তিব্বতিদের সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে যাবেন বলে তিনি জানান।
তাকলা আরও জানান, আগামী মার্চে পার্লামেন্টের অধিবেশনে দালাই লামা তাঁর অবসরের বিষয়টি উত্থাপন করবেন। এরপর পার্লামেন্টে আলোচনার পরই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ১৯৮৯ সালে দালাই লামা শান্তিতে অবদানের জন্য নোবেল পুরস্কার পান।
সম্প্রতি একটি টিভি অনুষ্ঠানে দালাই লামা বলেন, এ বিষয়ে তিব্বতের রাজনৈতিক নেতা ও নির্বাসিত পার্লামেন্টের সঙ্গে কথা বলার পরই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। অবসরের কথা পার্লামেন্টকে জানানো হয়েছে বলে তিনি জানান। তিনি আরও বলেন, ২০০১ সালে তিব্বতে রাজনৈতিক কাঠামো গড়ার পর থেকেই তিনি নির্বাসনে রয়েছেন। কারণ রাজনৈতিক নেতারাই তিব্বতের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন। এ ছাড়া দালাই লামা এটাকে গণতান্ত্রিক পদ্ধতি বলে মনে করেন।
১৯৫৯ সালে তিব্বতে চীন শাসনের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থানের চেষ্টা করে ব্যর্থ হন দালাই লামা। এরপর তিনি তিব্বত থেকে পালিয়ে এসে ভারতের উত্তরাঞ্চলীয় পার্বত্য এলাকার ধরমশালায় তিব্বতি সরকার প্রতিষ্ঠা করেন। তবে কোনো দেশই এই সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি।
দালাই লামার মুখপাত্র তেনজিন তাকলা জানান, দালাই লামা আনুষ্ঠানিক পদ থেকে অবসর গ্রহণ করলেও আধ্যাত্মিক নেতার দায়িত্ব চালিয়ে যাবেন। পাশাপাশি দালাই লামা তিব্বতিদের সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে যাবেন বলে তিনি জানান।
তাকলা আরও জানান, আগামী মার্চে পার্লামেন্টের অধিবেশনে দালাই লামা তাঁর অবসরের বিষয়টি উত্থাপন করবেন। এরপর পার্লামেন্টে আলোচনার পরই এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ১৯৮৯ সালে দালাই লামা শান্তিতে অবদানের জন্য নোবেল পুরস্কার পান।
No comments