আলোচনা- 'আরো আলোকিত হোক জনশক্তি রপ্তানি খাত' by হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ

কয়েকদিন আগে দেশের প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. রেহমান সোবহান শীর্ষস্থানীয় একটি দৈনিকের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে প্রকাশিত বিশেষ ক্রোড়পত্রে 'দিনবদলের অর্থ' শিরোনামে একটি লেখায় বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়ার লক্ষণীয় অগ্রগতি বিষয়ে আলোকপাত করতে গিয়ে বিদেশে কর্মরত শ্রমিকদের উপার্জন এবং তৈরি পোশাক রপ্তানি খাত সব কাঙ্ক্ষিত প্রত্যাশা অতিক্রম করেছে বলে মন্তব্য করেন। রেহমান সোবহানের মতো প্রথিতযশা বিজ্ঞজনের মন্তব্য থেকে পরিষ্কার বুঝা যায়, মধ্যপ্রাচ্যসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত আমাদের অভিবাসী শ্রমিকসহ প্রবাসীরা বিদেশী মুদ্রা উপার্জনে দারুণ সফলতার পরিচয় দিয়েছে এবং যার সুফল ভোগ করছে গোটা বাংলাদেশ।
অভিবাসী শ্রমিকদের উপার্জিত এই অর্থ দেশের অর্থনীতির চাকা সচল রেখেছে। বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে নিঃসন্দেহে বাংলাদেশের একটি সবচেয়ে সফল খাত- জনশক্তি রপ্তানি। বুু্যরো অব ম্যানপাওয়ার এমপস্নয়মেন্ট এন্ড ট্রেনিং (বিএমইটি)-এর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে পঞ্চান্ন লক্ষ বিরাশি হাজার তিনশত বত্রিশ জন শ্রমিক বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ করছে। এর মধ্যে সৌদিআরব, মালয়েশিয়া, দুবাই, আবুধাবী, কুয়েত, কাতার, ওমান, মালদ্বীপ, দক্ষিণ কোরিয়া ও সিঙ্গাপুরসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে সবচেয়ে বেশি শ্রমিক বিভিন্ন কর্মে নিয়োজিত। সর্বশেষ ২০০৯ সালে ৪ লক্ষ ৭৫ জন বাংলাদেশী শ্রমিক বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কাজ নিয়ে গেছেন এবং ২০০৯ সালে তাদের অর্জিত আয় থেকে ১০.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স হিসেবে এসেছে। অবশ্য বেসরকারি হিসেবে বিদেশ থেকে প্রেরিত রেমিটেন্স-এর পরিমাণ আরো অনেক বেশি। ২০১০-১১ অর্থবছরে সরকার আরো নতুন ৫ লক্ষ ৭৭ হাজার কমর্ী বিদেশে প্রেরণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বলে গত বাজেট বক্তৃতায় উলেস্নখ করা হয় । সেই লক্ষ পূরণে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন দেশে আরো শ্রমিক পাঠানোর অভিপ্রায়ে সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা বিভিন্ন দেশের বাজার যাচাই করছেন এবং যথাসম্ভব সম্পর্ক উন্নয়নে চেষ্টা করছেন। সর্বশেষ এ রকমও শোনা যাচ্ছে বাংলাদেশ থেকে বিপুল সংখ্যক কৃষিশ্রমিক দক্ষিণ আফ্রিকা এবং কানাডাতে প্রেরণ করা যাবে। জাপানেও রয়েছে বিভিন্ন ক্যাটাগরির শ্রমিক রপ্তানির সম্ভাবনা। যদি বাস্তবে এ বিষয়টি পরিপূর্ণতা লাভ করে তাহলে সন্দেহ নেই ভবিষ্যতে অর্জিত এই বৈদেশিক মুদ্রা আমাদের অর্থনীতিকে আরো পরিস্ফুটিত করবে।
প্রবাসে কর্মরত লক্ষ লক্ষ শ্রমিক মাথার ঘাম মাটিতে ফেলে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে দেশে পাঠাচ্ছে। কিন্তু বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের গুরুত্বপূর্ণ এই খাতে বরাবরই দৃশ্যমান এবং অদৃশ্যমান বহুবিধ অস্থিরতা ও অব্যবস্থাপনা বিরাজমান। এ কারণেই জনশক্তি রপ্তানির হার যেমন তুলনামূলক বৃদ্ধি পায়নি, একই সাথে বিশ্বশ্রমবাজারে আমাদের গুরুত্ব ও ভাবমূর্তি যতোটা গড়ে ওঠার কথা ছিল ততটা গড়ে উঠেনি। উল্টো বহুবিধ সমস্যা এবং জটিলতার ফেরে বিশ্বশ্রমবাজারে আমাদের প্রশ্নবিদ্ধ হতে হয়েছে। সৃষ্টি হয়েছে শ্রমিক রপ্তানির ক্ষেত্রে জটিলতা, অব্যবস্থাপনা, বিশৃঙ্খলা। তবে এ সমস্যা সবসময়ই লক্ষ্য করা গেছে। জনশক্তি খাতে বর্তমানে যে সব প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সমস্যা রয়েছে বলে দৃশ্যমান সেগুলোর মধ্যে উলেস্নখযোগ্য হলো-বিশ্বশ্রমবাজার সঠিকভাবে ধরতে না পারা, শ্রমিক রপ্তানির চাহিদাপত্র যাচাই-এর জন্য নীতিমালার দুর্বলতা, কথিত-ভ-য়া কোম্পানির নামে শ্রমিক প্রেরণের এপ্রুভাল, অদক্ষ-অযোগ্য শ্রমিক প্রেরণ, শ্রমিকদের ভাষাগত সমস্যা, মাত্রাতিরিক্ত অভিবাসন ব্যয়, দেশে ও দেশের বাইরে দালাল ও মধ্যস্বত্বভোগীদের চরম দৌরাত্ম্য, দূতাবাসে কর্মরত কর্মকর্তাদের অদক্ষতা এবং সর্বোপরি জনশক্তি রপ্তানিকারক সংগঠন বায়রা এবং সরকারি পর্যায়ে সুসমন্বয়ের অভাব ইত্যাদি। একই সাথে গত দু'বছরে এই খাতে যে সব সমস্যা সৃষ্টি হয় তার মধ্যে অন্যতম হলো- কয়েকটি প্রধান দেশে জনশক্তি আমদানীতে নিষ্ক্রিয়তা, অবৈধভাবে বিভিন্ন দেশে অবস্থানকারী শ্রমিক ফেরত পাঠানো, কর্মস্থল থেকে শ্রমিকদের পলায়ন ইত্যাদি। এর বাইরেও বিদেশে অবস্থানরত শ্রমিকদের আরো কিছু দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান সমস্যা রয়েছে যেমন খাদ্যাভ্যাস, বিদেশে চলাফেরার আইন-কানুন না জানা, বিভিন্ন অসামাজিক কাজে জড়িয়ে পড়া, যে কাজে যাচ্ছে সে কাজ সম্পর্কে ধারণা না থাকা ইত্যাদি। কিন্তু এ সব সমস্যার সমাধানে সরকারের চেষ্টা অব্যাহত থাকলেও এখনো পর্যন্ত তেমন আশানুরূপ ফলাফল পাওয়া যায়নি। একের পর এক ঘটনা সরকারের জন্যে নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে আসছে। বর্তমান সরকার আসার পরপরই মালয়েশিয়া থেকে বিপুল সংখ্যক শ্রমিক ফেরত আসার ঘটনা ঘটে। একই সাথে মালয়েশিয়াও বাংলাদেশী শ্রমিক নেয়ার ব্যাপারে কঠোর মনোভাব পোষণ করে। এই ঘোষণার পর পররাষ্ট্রমন্ত্রী দিপু মনি এবং প্রবাসী কল্যাণ ও কর্মসংস্থান মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন মালয়েশিয়াতে গিয়ে দেনদরবার করেন। একইভাবে এখন পর্যন্ত সৌদিআরব, কুয়েত, কাতার লিবিয়াতেও আমাদের শ্রমিক পাঠানোর পথ যতোটা সুগম হওয়ার কথা ছিল তা হয়নি।
এদিকে এই সেক্টরে সুসমন্বয় এবং শৃঙ্খলা না থাকার কারণে অভিবাসন ব্যয় দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে। রাষ্ট্রের সুনিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি জনসচেতনতা তেমন বৃদ্ধি পায়নি। যদিও বু্যরো অব ম্যানপাওয়ার এমপস্নয়মেন্ট এন্ড ট্রেনিং (বিএমইটি)-এর পক্ষ থেকে জেলা উপজেলাতে প্রচার-প্রচারণা চালানো হচ্ছে কিন্তু সেটা খুব একটা কাজে আসছে বলে মনে হয় না। মধ্যস্বত্বভোগীরা নানানভাবে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। ফলে অভিবাসন ব্যয় ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। রিক্রুটিং এজেন্সীগুলো যথারীতি দেশী বিদেশী মধ্যস্বত্বভোগী এবং দালাল চক্রের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে। পত্রপত্রিকা সূত্র মতে, বিভিন্ন দেশে দালালদের শক্তিশালী নেটওয়ার্ক রয়েছে। দেশে নিজের ভিটেমাটি বিক্রি করে বিদেশের মাটিতে কাজ করার স্বপ্ন সফল করতে গিয়ে অনেক শ্রমিক নিঃস্ব-রিক্ত হয়ে দেশে ফিরে এসেছে। বাংলাদেশে আজকে যে হারে বেকারত্ব বাড়ছে আমরা যদি বিশ্বের শ্রমবাজারে নিজেদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠায় ব্যর্থ হই তাহলে সন্দেহাতীতভাবেই সামনের দিনগুলোতে আমাদের দেশে বেকারত্বের জট আরো ভয়াবহ রূপ নেবে।
বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের ক্ষেত্রে দেশের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় এই খাতকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে সরকারের যেমন নজরদারি বাড়াতে হবে তেমনি একই সাথে সহযোগিতার হাতও বাড়াতে হবে। শুধু খবরদারি করলে চলবে না, স্বার্থসংশিস্নষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে জনশক্তি রপ্তানিকারক সংগঠনের সাথে সুষ্ঠু সমন্বয় সাধনও করতে হবে। এই মুহূর্তে জনশক্তি রফ্তানির ক্ষেত্রে আমাদের যে জায়গাতে সবচেয়ে বেশি মনোযোগী হতে হবে সেটা হলো বিভিন্ন দেশে দক্ষ, কর্মঠ এবং সৎ শ্রমিক প্রেরণের বিষয়টি নিশ্চিত করা। আমরা দক্ষ শ্রমিক পাঠানো নিশ্চিত করতে না পারার কারণেই আজ আমরা অন্যান্য দেশ থেকে তুলনামূলক বেশি পিছিয়ে পড়ছি। বিশ্বের শ্রমবাজারে আজ আমাদের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী ভারত, পাকিস্তান, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, চীন, নেপাল, ফিলিপাইন, মায়ানমার এবং শ্রীলংকা। সমপ্রতি এসব দেশের শ্রমিকরা আমাদের দেশের তুলনায় বেশি দক্ষ, কর্মঠ এবং কাজে নিষ্ঠাবান বলে নিজেদেরকে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে। আর এ কারণেই জনশক্তি আমদানীকারক দেশগুলো বাংলাদেশের বদলে উলিস্ন্লখিত দেশগুলোর দিকে বেশি ঝুঁকে পড়েছে বলে অনেকেই মত প্রকাশ করেছেন। এই বাস্তবতায় শ্রমবাজারে আমাদের পালস্ন্লা দিতে হলে অবশ্যই দক্ষ শ্রমিক তৈরি ও প্রেরণে সবচেয়ে বেশি মনোযোগী হতে হবে। ইতিমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন জেলা শহরে প্রশিক্ষণ সেন্টার চালু করা হয়েছে। শোনা যাচ্ছে অচিরেই ওয়ান স্টপ সেন্টারও খোলা হবে। এটি করা হলে অভিবাসী হতে ইচ্ছুকরা বিভিন্ন তথ্য দ্রুতই জানতে পারবে। আমার বিশ্বাস জনশক্তি রপ্তানিকারক সংগঠন বায়রা'র সাথে একটা সুষ্ঠু সমন্বয়ের মাধ্যমে সবার স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়ে সরকার কাজ করলে শ্রমবাজারে আমাদের একটা স্থিতিশীল অবস্থান তৈরি হতে সময় লাগবে না। এদিকে বিদেশে কর্মরত শ্রমিকদের ওপর সরকারের তরফ থেকে এক ধরনের নজরদারির ব্যবস্থা করতেই হবে। আমাদের শ্রমিকদের একটা বড় অংশের বিরুদ্ধে দক্ষতা, দায়িত্ববোধ এবং বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে বরাবরই প্রশ্ন রয়েছে। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের কুয়েত, সৌদিআবরসহ বিভিন্ন দেশে অনেক শ্রমিক বিধি বহির্ভূত কর্মকান্ডে লিপ্ত থাকার কারণে একাধিকবার দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ছাড়া অনেক শ্রমিক আবার বিভিন্ন দেশে গিয়ে অর্থ উপার্জনের পাশাপাশি তা অপচয়েও লিপ্ত হন। কাজে মনোযোগী হওয়ার চেয়ে তারা বিনোদনকে অগ্রাধিকার দেওয়ায় গোটা দেশকেই দুর্নামের ভাগীদার হতে হয়।
এতসবের পরেও জনশক্তি রপ্তানি খাত আমাদের এক গর্বের খাত। আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশের অক্সিজেন হিসেবে কাজ করছে এই খাত। জনশক্তি রপ্তানি খাত নিয়ে প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. রেহমান সোবহান-এর কথায় যে বিষয়টি প্রতিধ্বনিত হয়েছে সেটি আমাদেরকে প্রণোদিত এবং আরো আত্মবিশ্বাসী না করে পারে না। আমরা লক্ষ্য করেছি শ্রমমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও সচিব ড. জাফর আহমেদ খান বিদেশের শ্রমবাজারে আমাদের অবস্থান আরো অটুট ও বিস্তৃত করতে যথেষ্ট আন্তরিকতার সাথে তার পুরো টিম নিয়ে কাজ করছেন। আসলে এই খাতে প্রাণচাঞ্চল্য অব্যাহত রাখতে আমাদের সবারই সমান অংশীদারিত্ব নিয়ে কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে। রপ্তানিকারকদের পক্ষ থেকে শুধু মুনাফা নয় বা সরকারের পক্ষ থেকে শুধু খবরদারি নয়-প্রয়োজন সুসমন্বয়। একটা বিষয় আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে প্রতিযোগিতামূলক এই বাজারে আমরা পিছিয়ে গেলে অন্যরা কেউই হাত গুটিয়ে বসে থাকবে না। দেশের বেকারত্ব মোচনে ও দারিদ্র্য দূরীকরণের লক্ষ্যে জনশক্তি রপ্তানি খাতকে আরো আলোকিত করতে আসুন সবাই একযোগে কাজ করি।
=========================
আলোচনা- 'কানকুন সম্মেলনে আমাদের প্রত্যাশা' by শিরীন আখতার  আলোচনা- 'জনসংখ্যার বিপদ ও পরিত্রাণের পথ'  শিল্প-অর্থনীতি 'বিনিয়োগ ও মূল্যস্ফীতি:দুর্ভাবনার বিষয়' by ড. আর. এম. দেবনাথ  গল্পসল্প- 'হায়রে নাড়ি ছেঁড়াধন' by শিখা ব্যানার্জী  গল্পসল্প- 'জননী ও জন্মভূমি' by শুভ রহমান  গল্পালোচনা- ''বিভীষণ' বিদায় ও হরতাল সমাচার' by শুভ রহমান  খবর- হরতালের বিরুদ্ধে একজোট, উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা  আলোচনা- 'হজ ব্যবস্থাপনা প্রসঙ্গে কিছু কথা' by এয়ার কমোডর (অব.) মুহম্মদ জাকীউল ইসলাম  শিল্প-অর্থনীতি 'কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বেতন-কাঠামো' by খন্দকার ইব্রাহিম খালেদ  স্মরণ- 'মীর শওকত আলী বীর উত্তম : একজন বীরের প্রতিকৃতি' by ড. আশকার ইবনে শাইখ  আন্তর্জাতিক- 'মিয়ানমারে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ' by আহসান হাবীব  রাজনৈতিক আলোচনা- 'বিচিত্র সংকটের আবর্তে একটি বাড়ি' by এবিএম মূসা  ইতিহাস- 'হাজংমাতা শহীদ রাশিমনির স্মৃতিসৌধে' by দীপংকর চন্দ  গল্প- 'ঈর্ষার রং ও রূপ' by আতাউর রহমান  ডিজিটাল-প্রযুক্তি কি মানবতাবিরোধী প্রবণতা তৈরি করে? by মোহীত উল আলম  খবর- এক দশক পর ছেলের সঙ্গে দেখা হলো সু চির  যুক্তি তর্ক গল্পালোচনা- 'ট্রানজিটঃ অর্থের বাইরে বাইরে প্রাপ্তিযোগও ভাবতে হবে' by কে এ এস মুরশিদ  খবর- আমনের বাম্পার ফলনেও বাড়ছে চালের দাম by ইফতেখার মাহমুদ  রাজনৈতিক আলোচনা- 'বাড়ি নিয়ে বাড়াবাড়ি' by ফজলুল বারী


দৈনিক ইত্তেফাক এর সৌজন্যে
লেখকঃ হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.