জুলাইয়ে বাণিজ্যঘাটতি প্রায় ১৩ কোটি ডলার
চলতি ২০১০-১১ অর্থবছরের প্রথম মাসে অর্থাৎ জুলাই মাসে দেশে পণ্যবাণিজ্যে ১২ কোটি ৯০ লাখ ডলারের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। গত বছরের একই সময়ে এই ঘাটতির পরিমাণ ছিল ১১ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
অর্থাৎ আলোচ্য সময়ে পণ্যবাণিজ্যে ঘাটতি বেড়েছে ১৪ শতাংশের সামান্য বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
লেনদেনের ভারসাম্যের সারণি অনুসারে, জুলাই মাসে ১৮২ কোটি ৫০ লাখ ডলার রপ্তানি আয়ের বিপরীতে পণ্য আমদানি বাবদ ব্যয় করতে হয়েছে ১৯৫ কোটি ৪০ লাখ ডলার। তবে এই সময়ে প্রকৃত আমদানি ব্যয় (সিঅ্যান্ডএফ ভিত্তিতে) দাঁড়িয়েছে প্রায় ২১৬ কোটি ২০ লাখ ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেহেতু পরিবহন ও বিমা খরচ বাবদ গড়ে ১০ শতাংশ বাদ দিয়ে হিসাব করে, সেহেতু লেনদেনের ভারসাম্যে আমদানি ব্যয় কিছুটা কমে আসে।
২০০৯-১০ অর্থবছরে পণ্যবাণিজ্যে সামগ্রিক ঘাটতি দাঁড়িয়েছিল ৫১৫ কোটি ২০ লাখ ডলার।
এতে আরও দেখা যায়, জুলাই মাসে সেবা খাতের বাণিজ্যে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১৭ কোটি ৪০ লাখ ডলার, যা গত বছরের জুলাই মাসে ছিল ১৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
পরিসংখ্যান অনুসারে জুলাই মাসে সেবাবাণিজ্যে প্রাপ্তি হয়েছে ১৫ কোটি ৯০ লাখ ডলার। কিন্তু একই সময়ে এ জন্য ব্যয় হয়েছে ৩৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
সাম্প্রতিক বছরগুলোয় সেবাবাণিজ্যে ঊর্ধ্বগতি পরিলক্ষিত হচ্ছে। টেলিযোগাযোগ, পর্যটন প্রভৃতি সেবা খাতের অন্তর্ভুক্ত হয়।
তবে প্রবাসী-আয়ের উচ্চপ্রবাহ বজায় থাকার কারণে জুলাই মাসে চলতি হিসাবের ভারসাম্যে ৫০ কোটি ডলারের উদ্বৃত্তাবস্থা দেখা দিয়েছে।
এটি অবশ্য গত বছরের জুলাই মাসের তুলনায় সামান্য কম। ২০০৯ সালের জুলাই মাসে চলতি হিসাবের ভারসাম্যে ৫৩ কোটি ২০ লাখ ডলারের উদ্বৃত্ত দেখা দেয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। চলতি হিসাবে মূলত কোনো দেশের নিয়মিত বৈদেশিক লেনদেনের হিসাব প্রতিফলিত হয়। নিয়মিত আমদানি-রপ্তানিসহ অন্যান্য আয়-ব্যয় এতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকে। চলতি হিসাবের ভারসাম্যে উদ্বৃত্ত এটাই বোঝায় যে নিয়মিত লেনদেনের ক্ষেত্রে দেশকে কোনো ঋণ করতে হয় না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, ২০০৪-০৫ অর্থবছরের পর আর কোনো অর্থবছরই বাংলাদেশকে চলতি হিসাবের ভারসাম্যে ঘাটতির সম্মুখীন হতে হয়নি, বরং প্রতিবছরই উদ্বৃত্তাবস্থা বেড়েছে।
এই ধারাবাহিকতায় ২০০৯-১০ অর্থবছরে বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যের ক্ষেত্রে চলতি হিসাবে বাংলাদেশের উদ্বৃত্ত দাঁড়িয়েছে ৩৭৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার, যা এ যাবৎ কালের মধ্যে সর্বোচ্চ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, জুলাই মাসে আর্থিক হিসাবে ৪৯ কোটি ডলারের ঘাটতি রয়েছে, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল মাত্র ৪০ লাখ ডলার।
জুলাই মাসে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ বাবদ পাঁচ কোটি ৮০ লাখ ডলার দেশে এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুসারে, জুলাই মাসে সার্বিক লেনদেনের ভারসাম্যে সাত কোটি ৮০ লাখ ডলারের উদ্বৃত্তাবস্থা দেখা দিয়েছে। গত বছর জুলাই মাসে এর পরিমাণ ছিল ৪৮ কোটি ৬০ লাখ ডলার।
অর্থাৎ আলোচ্য সময়ে পণ্যবাণিজ্যে ঘাটতি বেড়েছে ১৪ শতাংশের সামান্য বেশি। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
লেনদেনের ভারসাম্যের সারণি অনুসারে, জুলাই মাসে ১৮২ কোটি ৫০ লাখ ডলার রপ্তানি আয়ের বিপরীতে পণ্য আমদানি বাবদ ব্যয় করতে হয়েছে ১৯৫ কোটি ৪০ লাখ ডলার। তবে এই সময়ে প্রকৃত আমদানি ব্যয় (সিঅ্যান্ডএফ ভিত্তিতে) দাঁড়িয়েছে প্রায় ২১৬ কোটি ২০ লাখ ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেহেতু পরিবহন ও বিমা খরচ বাবদ গড়ে ১০ শতাংশ বাদ দিয়ে হিসাব করে, সেহেতু লেনদেনের ভারসাম্যে আমদানি ব্যয় কিছুটা কমে আসে।
২০০৯-১০ অর্থবছরে পণ্যবাণিজ্যে সামগ্রিক ঘাটতি দাঁড়িয়েছিল ৫১৫ কোটি ২০ লাখ ডলার।
এতে আরও দেখা যায়, জুলাই মাসে সেবা খাতের বাণিজ্যে ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ১৭ কোটি ৪০ লাখ ডলার, যা গত বছরের জুলাই মাসে ছিল ১৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
পরিসংখ্যান অনুসারে জুলাই মাসে সেবাবাণিজ্যে প্রাপ্তি হয়েছে ১৫ কোটি ৯০ লাখ ডলার। কিন্তু একই সময়ে এ জন্য ব্যয় হয়েছে ৩৩ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
সাম্প্রতিক বছরগুলোয় সেবাবাণিজ্যে ঊর্ধ্বগতি পরিলক্ষিত হচ্ছে। টেলিযোগাযোগ, পর্যটন প্রভৃতি সেবা খাতের অন্তর্ভুক্ত হয়।
তবে প্রবাসী-আয়ের উচ্চপ্রবাহ বজায় থাকার কারণে জুলাই মাসে চলতি হিসাবের ভারসাম্যে ৫০ কোটি ডলারের উদ্বৃত্তাবস্থা দেখা দিয়েছে।
এটি অবশ্য গত বছরের জুলাই মাসের তুলনায় সামান্য কম। ২০০৯ সালের জুলাই মাসে চলতি হিসাবের ভারসাম্যে ৫৩ কোটি ২০ লাখ ডলারের উদ্বৃত্ত দেখা দেয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। চলতি হিসাবে মূলত কোনো দেশের নিয়মিত বৈদেশিক লেনদেনের হিসাব প্রতিফলিত হয়। নিয়মিত আমদানি-রপ্তানিসহ অন্যান্য আয়-ব্যয় এতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে থাকে। চলতি হিসাবের ভারসাম্যে উদ্বৃত্ত এটাই বোঝায় যে নিয়মিত লেনদেনের ক্ষেত্রে দেশকে কোনো ঋণ করতে হয় না।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, ২০০৪-০৫ অর্থবছরের পর আর কোনো অর্থবছরই বাংলাদেশকে চলতি হিসাবের ভারসাম্যে ঘাটতির সম্মুখীন হতে হয়নি, বরং প্রতিবছরই উদ্বৃত্তাবস্থা বেড়েছে।
এই ধারাবাহিকতায় ২০০৯-১০ অর্থবছরে বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যের ক্ষেত্রে চলতি হিসাবে বাংলাদেশের উদ্বৃত্ত দাঁড়িয়েছে ৩৭৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার, যা এ যাবৎ কালের মধ্যে সর্বোচ্চ।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান থেকে আরও দেখা যায়, জুলাই মাসে আর্থিক হিসাবে ৪৯ কোটি ডলারের ঘাটতি রয়েছে, যা আগের বছর একই সময়ে ছিল মাত্র ৪০ লাখ ডলার।
জুলাই মাসে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ বাবদ পাঁচ কোটি ৮০ লাখ ডলার দেশে এসেছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাব অনুসারে, জুলাই মাসে সার্বিক লেনদেনের ভারসাম্যে সাত কোটি ৮০ লাখ ডলারের উদ্বৃত্তাবস্থা দেখা দিয়েছে। গত বছর জুলাই মাসে এর পরিমাণ ছিল ৪৮ কোটি ৬০ লাখ ডলার।
No comments