যুক্তরাষ্ট্রকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হবে: আহমাদিনেজাদ
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ বলেছেন, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো এ অঞ্চল থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেবে। গতকাল রোববার এক বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন।
সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে দেওয়া কিছু আক্রমণাত্মক বক্তৃতায় আহমাদিনেজাদ বলেন, ‘স্বেচ্ছায় না ছাড়লে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো খুব শিগগির আপনাদের ঘাড় ধাক্কা দিয়ে এ অঞ্চল ছাড়া করবে।’
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল বারবারই ইরানের পরমাণু কর্মসূচির বিরোধিতা করে আসছে। কর্মসূচি থেকে দেশটিকে বিরত রাখতে অবরোধও আরোপ করেছে। তবে ইরান নিজেদের পরমাণু কর্মসূচিকে বরাবরই কেবল শান্তিপূর্ণ কাজে ব্যবহার করা হবে বলে দাবি করে আসছে।
তেহরানের বাইরে একটি গৃহায়ণ প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আহমাদিনেজাদ বলেন, ‘৯/১১ সম্পর্কে আমাদের শত শত প্রশ্ন আছে। যুক্তরাষ্ট্রের উচিত সেসব প্রশ্নের জবাব দেওয়া। আমরা অবশ্যই এসব প্রশ্নের উত্তর চাই। ওই হামলায় তিন হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে বলে দাবি করলে যুক্তরাষ্ট্রের উচিত, এর হোতাদের খুঁজে বের করে ফাঁসি দেওয়া।’
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ ও তাঁর উত্তরসূরি বারাক ওবামার উদ্ধৃতি দিয়ে আহমাদিনেজাদ বলেন, ‘চাইলে আমরা উপযুক্ত তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে অপরাধীদের গ্রেপ্তারে সহযোগিতাও করতে পারি, কিন্তু তা ওবামা কিংবা বুশের কথায় হবে না।’ তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের লোকজনই তাঁদের কথায় বিশ্বাস করে না, অন্য দেশের কথা তো বাদই দিলাম।’
গত মাসে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দেওয়া বক্তৃতায় ইরানের প্রেসিডেন্ট সন্ত্রাসী হামলায় যুক্তরাষ্ট্রকে অভিযুক্ত করলে বিশ্বজুড়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।
সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে দেওয়া কিছু আক্রমণাত্মক বক্তৃতায় আহমাদিনেজাদ বলেন, ‘স্বেচ্ছায় না ছাড়লে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো খুব শিগগির আপনাদের ঘাড় ধাক্কা দিয়ে এ অঞ্চল ছাড়া করবে।’
যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল বারবারই ইরানের পরমাণু কর্মসূচির বিরোধিতা করে আসছে। কর্মসূচি থেকে দেশটিকে বিরত রাখতে অবরোধও আরোপ করেছে। তবে ইরান নিজেদের পরমাণু কর্মসূচিকে বরাবরই কেবল শান্তিপূর্ণ কাজে ব্যবহার করা হবে বলে দাবি করে আসছে।
তেহরানের বাইরে একটি গৃহায়ণ প্রকল্পের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আহমাদিনেজাদ বলেন, ‘৯/১১ সম্পর্কে আমাদের শত শত প্রশ্ন আছে। যুক্তরাষ্ট্রের উচিত সেসব প্রশ্নের জবাব দেওয়া। আমরা অবশ্যই এসব প্রশ্নের উত্তর চাই। ওই হামলায় তিন হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে বলে দাবি করলে যুক্তরাষ্ট্রের উচিত, এর হোতাদের খুঁজে বের করে ফাঁসি দেওয়া।’
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লিউ বুশ ও তাঁর উত্তরসূরি বারাক ওবামার উদ্ধৃতি দিয়ে আহমাদিনেজাদ বলেন, ‘চাইলে আমরা উপযুক্ত তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে অপরাধীদের গ্রেপ্তারে সহযোগিতাও করতে পারি, কিন্তু তা ওবামা কিংবা বুশের কথায় হবে না।’ তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্রের লোকজনই তাঁদের কথায় বিশ্বাস করে না, অন্য দেশের কথা তো বাদই দিলাম।’
গত মাসে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দেওয়া বক্তৃতায় ইরানের প্রেসিডেন্ট সন্ত্রাসী হামলায় যুক্তরাষ্ট্রকে অভিযুক্ত করলে বিশ্বজুড়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।
No comments