মাঠের বিতর্কে শুরু হচ্ছে জাতীয় লিগ
নিউজিল্যান্ড সিরিজের উত্তাপের মধ্যেই আজ শুরু হচ্ছে দেশের একমাত্র প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেটের আসর জাতীয় ক্রিকেট লিগের চার দিনের আসর। তবে প্রতিবারের মতো এবারও বিতর্ক দিয়েই শুরু হচ্ছে লিগ। গতবার বিতর্ক উসকে দিয়েছিল টাকা-পয়সা নিয়ে খেলোয়াড়দের আন্দোলন। এবার লিগটাকে বিতর্কিত করে দিল খেলার অনুপযোগী মাঠ।
প্রথম পর্বে জাতীয় লিগের খেলা হবে রাজশাহী, বগুড়া, যশোর, সিলেট ও বিকেএসপিতে। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে খেলবে ঢাকা-খুলনা। বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে চট্টগ্রাম-বরিশাল। রাজশাহী-সিলেট ম্যাচটি হওয়ার কথা যশোরের শামসুল হুদা স্টেডিয়ামে। কিন্তু শুরুর আগেই সমস্যা দেখা দিয়েছে যশোরের মাঠ নিয়ে।
সূত্র জানিয়েছে, যশোরে আজ কোনোভাবেই ম্যাচ শুরুর সম্ভাবনা নেই। গত তিন-চার দিন প্রখর রোদ থাকার পরও তার আগের বৃষ্টির ধকল সামলে উঠতে পারেনি এই মাঠ। আউটফিল্ডের অবস্থা শোচনীয়, কিছু জায়গায় নাকি পা দিলেই দেবে যাচ্ছে! মাটি নরম বলে কাল ঘাসও কাটা যায়নি ভালোভাবে। উইকেটও নাকি পুরোপুরি খেলার উপযোগী নয়।
মাঠের দুরবস্থার কথা জানিয়েছেন রাজশাহী বিভাগীয় দলের অধিনায়ক খালেদ মাসুদও, ‘মাঠ খেলার একদমই অনুপযোগী। এ মাঠের অবস্থা আগে থেকেই খারাপ। বিসিবির টুর্নামেন্ট কমিটিকে গত ২৪ সেপ্টেম্বর চিঠি দিয়ে আমরা তা জানিয়েছি। কিন্তু কোনো সাড়া পাইনি। আমরা চাই খেলার জন্যই খেলা হোক, আনুষ্ঠানিকতা রক্ষার জন্য না।’ সিলেট অধিনায়ক অলক কাপালি বলেছেন, ‘বুঝতে পারছি না খেলা সময়মতো শুরু হবে কি না। আউটফিল্ড নরম।’
মাঠ যে খেলার অনুপযোগী, ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে তা স্বীকার করেছেন এ মাঠের কিউরেটর জাহিদ রেজাও, ‘খেলা হয়তো সময়মতো শুরু হবে না। তবে আমি নিশ্চিত কাল (আজ) লাঞ্চের পর থেকে খেলা শুরু করতে পারব। সেটা না হলে পরশু (কাল) থেকে অবশ্যই শুরু হবে।’ উইকেট পুরোপুরি প্রস্তুত বললেও আউটফিল্ড সম্পর্কে তাঁর বক্তব্য, ‘মাঠের একটা দিক একটু নরম। আসলে পানি জমে থাকায় গত ২৭ তারিখ পর্যন্ত আমরা মাঠের কোনো কাজই শুরু করতে পারিনি।’
অভিযোগ উঠেছে, টুর্নামেন্ট কমিটি জেনেশুনেই যশোরের অপ্রস্তুত মাঠে ম্যাচ আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছে। যদিও অভিযোগটা মানলেন না টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান গাজী আশরাফ হোসেন, ‘বিশ্বকাপের জন্য আমাদের মাঠসংকট আছে। হাতে যে অপশন ছিল আমরা সে অনুযায়ীই এগিয়েছি।’
প্রথম পর্বে জাতীয় লিগের খেলা হবে রাজশাহী, বগুড়া, যশোর, সিলেট ও বিকেএসপিতে। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে খেলবে ঢাকা-খুলনা। বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে চট্টগ্রাম-বরিশাল। রাজশাহী-সিলেট ম্যাচটি হওয়ার কথা যশোরের শামসুল হুদা স্টেডিয়ামে। কিন্তু শুরুর আগেই সমস্যা দেখা দিয়েছে যশোরের মাঠ নিয়ে।
সূত্র জানিয়েছে, যশোরে আজ কোনোভাবেই ম্যাচ শুরুর সম্ভাবনা নেই। গত তিন-চার দিন প্রখর রোদ থাকার পরও তার আগের বৃষ্টির ধকল সামলে উঠতে পারেনি এই মাঠ। আউটফিল্ডের অবস্থা শোচনীয়, কিছু জায়গায় নাকি পা দিলেই দেবে যাচ্ছে! মাটি নরম বলে কাল ঘাসও কাটা যায়নি ভালোভাবে। উইকেটও নাকি পুরোপুরি খেলার উপযোগী নয়।
মাঠের দুরবস্থার কথা জানিয়েছেন রাজশাহী বিভাগীয় দলের অধিনায়ক খালেদ মাসুদও, ‘মাঠ খেলার একদমই অনুপযোগী। এ মাঠের অবস্থা আগে থেকেই খারাপ। বিসিবির টুর্নামেন্ট কমিটিকে গত ২৪ সেপ্টেম্বর চিঠি দিয়ে আমরা তা জানিয়েছি। কিন্তু কোনো সাড়া পাইনি। আমরা চাই খেলার জন্যই খেলা হোক, আনুষ্ঠানিকতা রক্ষার জন্য না।’ সিলেট অধিনায়ক অলক কাপালি বলেছেন, ‘বুঝতে পারছি না খেলা সময়মতো শুরু হবে কি না। আউটফিল্ড নরম।’
মাঠ যে খেলার অনুপযোগী, ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে তা স্বীকার করেছেন এ মাঠের কিউরেটর জাহিদ রেজাও, ‘খেলা হয়তো সময়মতো শুরু হবে না। তবে আমি নিশ্চিত কাল (আজ) লাঞ্চের পর থেকে খেলা শুরু করতে পারব। সেটা না হলে পরশু (কাল) থেকে অবশ্যই শুরু হবে।’ উইকেট পুরোপুরি প্রস্তুত বললেও আউটফিল্ড সম্পর্কে তাঁর বক্তব্য, ‘মাঠের একটা দিক একটু নরম। আসলে পানি জমে থাকায় গত ২৭ তারিখ পর্যন্ত আমরা মাঠের কোনো কাজই শুরু করতে পারিনি।’
অভিযোগ উঠেছে, টুর্নামেন্ট কমিটি জেনেশুনেই যশোরের অপ্রস্তুত মাঠে ম্যাচ আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছে। যদিও অভিযোগটা মানলেন না টুর্নামেন্ট কমিটির প্রধান গাজী আশরাফ হোসেন, ‘বিশ্বকাপের জন্য আমাদের মাঠসংকট আছে। হাতে যে অপশন ছিল আমরা সে অনুযায়ীই এগিয়েছি।’
No comments