ইতালিতে মিলান স্পেনে ভ্যালেন্সিয়া
এসি মিলান শুধু ইতালিরই নয়, ইউরোপেরই পরাশক্তি। স্প্যানিশ লিগের ভ্যালেন্সিয়ার সঙ্গে তাদের তুলনা হতে পারে না। তবে পরশু দুই দলের ভাগ্য মিলে গেছে এক বিন্দুতে। যার যার ঘরোয়া লিগে জয় পেয়েছে দুই দলই।
আন্দ্রে পিরলোর একমাত্র গোলে পার্মার মাঠ থেকে জিতে এসেছে মিলান, আর নিজেদের মাঠে আদুরিজ ও ভিসেন্তের গোলে অ্যাথলেটিকো বিলবাওকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছে ভ্যালেন্সিয়া। এই জয়ে ভ্যালেন্সিয়া স্প্যানিশ লিগের শীর্ষস্থানটা ধরে রেখেছে। আর ইন্টার মিলান, শিয়েভো ও লাৎসিওকে পেছনে ফেলে শীর্ষে উঠে গেছে এসি মিলান।
কাল ইন্টার মিলান, লাৎসিও আর শিয়েভো জয় পেয়ে থাকলে অবশ্য এসি মিলানের শীর্ষস্থানটা আর থাকবে না। কাল এই তিন দলের ম্যাচের আগ পর্যন্ত ৬ ম্যাচে ১১ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে ছিল এসি মিলান। ইন্টার ও লাৎসিওর ৫ ম্যাচে ছিল ১০ পয়েন্ট করে, শিয়েভোর পয়েন্ট ছিল ৯।
কিন্তু স্প্যানিশ লিগে কাল রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা বা ভিয়ারিয়াল জিতে থাকলেও ভ্যালেন্সিয়ার শীর্ষস্থানের নড়চড় হবে না। ৬ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট ভ্যালেন্সিয়ার। কালকের ম্যাচের আগ পর্যন্ত ৫ ম্যাচে ভিয়ারিয়ালের পয়েন্ট ১২। বার্সেলোনারও তাই। সমান ম্যাচ খেলে ১১ পয়েন্ট রিয়াল মাদ্রিদের।
২০০৮-০৯ মৌসুমেও দ্বিতীয় ম্যাচেই পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে উঠেছিল ভ্যালেন্সিয়া। অষ্টম রাউন্ড পর্যন্ত তা ধরেও রেখেছিল। শেষ পর্যন্ত লিগ শেষ করে ষষ্ঠ স্থানে থেকে। গত মৌসুমে বেশ খানিকটা পথ বার্সা-রিয়ালের গা ঘেঁষে চলেও চ্যাম্পিয়ন বার্সার সঙ্গে ২৮ পয়েন্ট পিছিয়ে লিগ শেষ করে।
তবে এবার দলের দুই প্রধান ভরসা ডেভিড ভিয়া ও ডেভিড সিলভাকে হারিয়েও যে তারা ভেঙে পড়েনি! ভিয়া-সিলভার অভাব ভ্যালেন্সিয়া ঢেকে ফেলেছে মূলত আরেক স্প্যানিশ জুটি স্ট্রাইকার অরিজ আদুরিজ ও উইঙ্গার জোয়াকুইন সানচেজ রদ্রিগেজের কল্যাণে। ৬ ম্যাচে দলের ১১ গোলের ৫টিই করেছেন এ দুজন।
এসি মিলানকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার খেলোয়াড়ের অভাব নেই। রোনালদিনহো-পাতো-রবিনহোর ব্রাজিলিয়ান ত্রয়ীর সঙ্গে আছেন জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচও। দুর্দান্ত এক আক্রমণভাগ। কিন্তু পরশু মিলানকে বাঁচালেন মিলানের পুরোনো সৈনিক পিরলো। মিলানকে লিগে ষষ্ঠ ম্যাচে তৃতীয় জয় এনে দিয়েছেন তিনি।
জয়টি ন্যূনতম ব্যবধানের। তবে এ মৌসুমে এই প্রথম দলের খেলায় সন্তুষ্ট হলেন কোচ মাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রি, ‘দল ভালো খেলেছে। আমি খুব খুশি।’
আন্দ্রে পিরলোর একমাত্র গোলে পার্মার মাঠ থেকে জিতে এসেছে মিলান, আর নিজেদের মাঠে আদুরিজ ও ভিসেন্তের গোলে অ্যাথলেটিকো বিলবাওকে ২-১ ব্যবধানে হারিয়েছে ভ্যালেন্সিয়া। এই জয়ে ভ্যালেন্সিয়া স্প্যানিশ লিগের শীর্ষস্থানটা ধরে রেখেছে। আর ইন্টার মিলান, শিয়েভো ও লাৎসিওকে পেছনে ফেলে শীর্ষে উঠে গেছে এসি মিলান।
কাল ইন্টার মিলান, লাৎসিও আর শিয়েভো জয় পেয়ে থাকলে অবশ্য এসি মিলানের শীর্ষস্থানটা আর থাকবে না। কাল এই তিন দলের ম্যাচের আগ পর্যন্ত ৬ ম্যাচে ১১ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে ছিল এসি মিলান। ইন্টার ও লাৎসিওর ৫ ম্যাচে ছিল ১০ পয়েন্ট করে, শিয়েভোর পয়েন্ট ছিল ৯।
কিন্তু স্প্যানিশ লিগে কাল রিয়াল মাদ্রিদ, বার্সেলোনা বা ভিয়ারিয়াল জিতে থাকলেও ভ্যালেন্সিয়ার শীর্ষস্থানের নড়চড় হবে না। ৬ ম্যাচে ১৬ পয়েন্ট ভ্যালেন্সিয়ার। কালকের ম্যাচের আগ পর্যন্ত ৫ ম্যাচে ভিয়ারিয়ালের পয়েন্ট ১২। বার্সেলোনারও তাই। সমান ম্যাচ খেলে ১১ পয়েন্ট রিয়াল মাদ্রিদের।
২০০৮-০৯ মৌসুমেও দ্বিতীয় ম্যাচেই পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে উঠেছিল ভ্যালেন্সিয়া। অষ্টম রাউন্ড পর্যন্ত তা ধরেও রেখেছিল। শেষ পর্যন্ত লিগ শেষ করে ষষ্ঠ স্থানে থেকে। গত মৌসুমে বেশ খানিকটা পথ বার্সা-রিয়ালের গা ঘেঁষে চলেও চ্যাম্পিয়ন বার্সার সঙ্গে ২৮ পয়েন্ট পিছিয়ে লিগ শেষ করে।
তবে এবার দলের দুই প্রধান ভরসা ডেভিড ভিয়া ও ডেভিড সিলভাকে হারিয়েও যে তারা ভেঙে পড়েনি! ভিয়া-সিলভার অভাব ভ্যালেন্সিয়া ঢেকে ফেলেছে মূলত আরেক স্প্যানিশ জুটি স্ট্রাইকার অরিজ আদুরিজ ও উইঙ্গার জোয়াকুইন সানচেজ রদ্রিগেজের কল্যাণে। ৬ ম্যাচে দলের ১১ গোলের ৫টিই করেছেন এ দুজন।
এসি মিলানকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার খেলোয়াড়ের অভাব নেই। রোনালদিনহো-পাতো-রবিনহোর ব্রাজিলিয়ান ত্রয়ীর সঙ্গে আছেন জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচও। দুর্দান্ত এক আক্রমণভাগ। কিন্তু পরশু মিলানকে বাঁচালেন মিলানের পুরোনো সৈনিক পিরলো। মিলানকে লিগে ষষ্ঠ ম্যাচে তৃতীয় জয় এনে দিয়েছেন তিনি।
জয়টি ন্যূনতম ব্যবধানের। তবে এ মৌসুমে এই প্রথম দলের খেলায় সন্তুষ্ট হলেন কোচ মাসিমিলিয়ানো অ্যালেগ্রি, ‘দল ভালো খেলেছে। আমি খুব খুশি।’
No comments