ফেডারেশন কাপে রুবচিচের চাওয়া
টেবিলের ওপরে রাখা কাচের জার থেকে ছোট্ট একটা বল তুললেন ফুটবলের নতুন কোচ রবার্ট রুবচিচ। প্লাস্টিকের বলের খোলস খুলে টুকরো কাগজ থেকে পড়ে শোনালেন—রহমতগঞ্জ। পরে একইভাবে বলের ভেতর থেকে নাম তুললেন কায়সার হামিদ, ছাইদ হাসান কানন, শফিকুল ইসলাম মানিকরা। কাল বাফুফে ভবনে হয়ে গেল মৌসুম সূচক টুর্নামেন্ট ফেডারেশন কাপের ড্র। ৮ অক্টোবর কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে উদ্বোধনী ম্যাচে চট্টগ্রাম আবাহনীর মুখোমুখি হচ্ছে বাংলাদেশ পুলিশ।
বাংলাদেশ লিগের ১২টি দলের সঙ্গে আরও ৬টি দলকে নিয়ে হচ্ছে এবারের ফেডারেশন কাপ। এগুলো হলো ইয়ংমেন্স ফকিরেরপুল, ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী, পুলিশ ও বিকেএসপি। ‘এ’ গ্রুপে খেলবে রহমতগঞ্জ, চট্টগ্রাম আবাহনী, পুলিশ। ‘বি’ গ্রুপে ব্রাদার্স ইউনিয়ন, চট্টগ্রাম মোহামেডান, ভিক্টোরিয়া। ‘সি’ গ্রুপে মুক্তিযোদ্ধা, ফরাশগঞ্জ, বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনী। ‘ডি’ গ্রুপে রয়েছে আরামবাগ, শেখ জামাল ধানমন্ডি, ইয়ংমেন্স ও বিকেএসপি।
প্রথম পর্বের খেলা শেষ হবে ১৩ অক্টোবর। প্রথম পর্বের চার গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন চার দলের সঙ্গে দ্বিতীয় পর্বে সরাসরি খেলবে বাংলাদেশ লিগের শীর্ষ চার দল—হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন আবাহনী, ফেডারেশন কাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন মোহামেডান, শেখ রাসেল ও ফেনী সকার। দ্বিতীয় পর্ব শুরুর তারিখ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের মাঠে দেখতে উন্মুখ কোচ রুবচিচ। এরই মধ্যে গত সপ্তাহে দেশের বড় দুটি ক্লাব আবাহনী ও মোহামেডানের অনুশীলন দেখে এসেছেন। বিকেএসপিতে দেখেছেন শেখ জামাল ধানমন্ডি ও মুক্তিযোদ্ধার অনুশীলনও। জাতীয় দলের বেশির ভাগ খেলোয়াড়কেই ফেডারেশন কাপে খেলতে দেখতে চান রুবচিচ, ‘আমি চাই বেশির ভাগ ফুটবলারই যেন এখানে খেলে।’ কিন্তু চাইলেই তো হবে না। এবার নবাগত দল শেখ জামালই নিয়েছে সর্বোচ্চ ১৪ জন খেলোয়াড়। সঙ্গে ৩ জন বিদেশিকেও নিবন্ধন করিয়েছে তারা। সুতরাং শেখ জামালে যাওয়া কয়েকজন জাতীয় খেলোয়াড়কে সাইডবেঞ্চেই বসে থাকতে হবে। রুবচিচ কীভাবে মূল্যায়ন করবেন তাঁদের? ‘এ ব্যাপারে আমি ক্লাবগুলোর সমর্থন চাই। এই টুর্নামেন্টে সবাই খেললে জাতীয় দলের ক্যাম্প শুরু হলে সবাই চূড়ান্ত ফর্মে থাকবে’—বলেছেন জাতীয় দলের কোচ।
বাংলাদেশ লিগের ১২টি দলের সঙ্গে আরও ৬টি দলকে নিয়ে হচ্ছে এবারের ফেডারেশন কাপ। এগুলো হলো ইয়ংমেন্স ফকিরেরপুল, ভিক্টোরিয়া স্পোর্টিং, বিমানবাহিনী, নৌবাহিনী, পুলিশ ও বিকেএসপি। ‘এ’ গ্রুপে খেলবে রহমতগঞ্জ, চট্টগ্রাম আবাহনী, পুলিশ। ‘বি’ গ্রুপে ব্রাদার্স ইউনিয়ন, চট্টগ্রাম মোহামেডান, ভিক্টোরিয়া। ‘সি’ গ্রুপে মুক্তিযোদ্ধা, ফরাশগঞ্জ, বিমানবাহিনী ও নৌবাহিনী। ‘ডি’ গ্রুপে রয়েছে আরামবাগ, শেখ জামাল ধানমন্ডি, ইয়ংমেন্স ও বিকেএসপি।
প্রথম পর্বের খেলা শেষ হবে ১৩ অক্টোবর। প্রথম পর্বের চার গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন চার দলের সঙ্গে দ্বিতীয় পর্বে সরাসরি খেলবে বাংলাদেশ লিগের শীর্ষ চার দল—হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন আবাহনী, ফেডারেশন কাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন মোহামেডান, শেখ রাসেল ও ফেনী সকার। দ্বিতীয় পর্ব শুরুর তারিখ এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের মাঠে দেখতে উন্মুখ কোচ রুবচিচ। এরই মধ্যে গত সপ্তাহে দেশের বড় দুটি ক্লাব আবাহনী ও মোহামেডানের অনুশীলন দেখে এসেছেন। বিকেএসপিতে দেখেছেন শেখ জামাল ধানমন্ডি ও মুক্তিযোদ্ধার অনুশীলনও। জাতীয় দলের বেশির ভাগ খেলোয়াড়কেই ফেডারেশন কাপে খেলতে দেখতে চান রুবচিচ, ‘আমি চাই বেশির ভাগ ফুটবলারই যেন এখানে খেলে।’ কিন্তু চাইলেই তো হবে না। এবার নবাগত দল শেখ জামালই নিয়েছে সর্বোচ্চ ১৪ জন খেলোয়াড়। সঙ্গে ৩ জন বিদেশিকেও নিবন্ধন করিয়েছে তারা। সুতরাং শেখ জামালে যাওয়া কয়েকজন জাতীয় খেলোয়াড়কে সাইডবেঞ্চেই বসে থাকতে হবে। রুবচিচ কীভাবে মূল্যায়ন করবেন তাঁদের? ‘এ ব্যাপারে আমি ক্লাবগুলোর সমর্থন চাই। এই টুর্নামেন্টে সবাই খেললে জাতীয় দলের ক্যাম্প শুরু হলে সবাই চূড়ান্ত ফর্মে থাকবে’—বলেছেন জাতীয় দলের কোচ।
No comments